শেষের পাতা
দুই তরুণীর প্রেম নিয়ে টাঙ্গাইলে তোলপাড়
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবারটাঙ্গাইলের এক তরুণীর সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় কিশোরগঞ্জের এক তরুণীর। সেই থেকে তাদের মধ্যে গড়ে উঠে বন্ধুত্ব। নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে সেই বন্ধুত্ব রূপ নেয় গভীর এক সম্পর্কের। এবার সেই বান্ধবীকে বিয়ে করতে টাঙ্গাইলে চলে এলো কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার ওই তরুণী।
রোববার (২১শে এপ্রিল) রাত ১১টার দিকে গোপালপুরের হাসপাতাল সংলগ্ন নন্দনপুর স্টেডিয়াম সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এনিয়ে এলাকা জুড়ে সৃষ্টি হয় চাঞ্চল্যের। ওই তরুণীর বাড়ি কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে। আর কিশোরীর বাড়ি টাঙ্গাইলের গোপালপুরে। জানা গেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে দীর্ঘ এক বছরের অধিক সময় ধরে তাদের পরিচয়। ফেসবুকেই দীর্ঘ আলাপচারিতা। এরপর একজনের প্রতি অন্য জনের আসক্তি বাড়তে থাকে।
টাঙ্গাইলের তরুণী বলেন, আমরা দু’জন দু’জনকে ভালোবাসি। আমরা বিয়ে করতে চাই। সমাজ আমাদের যেভাবেই দেখুক না কেন, আমরা ভালোবাসি। তাই বাড়ি থেকে নিরুপায় হয়ে পালিয়ে এসেছি। এখন আমাদের পরিবার এসব মানবে না। তাই আমরা দু’জন পালিয়ে এসে এখানে বসবাস করছি। কিশোরগঞ্জের ওই তরুণী বলে, আমি তার ?কাছে ছুটে এসেছি। কারণ আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। আমরা এখন কেউ কাউকে ছাড়া থাকতে পারবো না।
এদিকে, টাঙ্গাইলের তরণীর বাবা বলেন, আমি তিনদিন ধরে আমার মেয়েকে খুঁজে পাই নাই। খুঁজে না পেয়ে গোপালপুর থানায় জিডি করতে এসেছিলাম। তারপর খোঁজ পেলাম থানায় আমার মেয়েকে অন্য মেয়ের সঙ্গে নিয়ে এসেছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, এমন ঘটনা তারা কখনো শুনেননি বা দেখেননি। বিষয়টি এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। জানাজানি হলে পুলিশকে অবগত করা হয়। পরে গোপালপুর থানা পুলিশ দুই মেয়েকে নিয়ে পুলিশ হেফাজতে রাখে। পরবর্তীতে তাদের টাঙ্গাইল জেলা জজ কোর্টে পাঠানো হয়।
অন্যদিকে, হাসপাতাল এলাকার বাসিন্দারা জানান, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীর ওই মেয়েটি তিনদিন আগে এসে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করছে। তাদের দাবি-তারা কেউ কাউকে ছাড়া থাকতে পারবে না। তারা গার্মেন্টসে চাকরি করে একত্রে সারাজীবন কাটাবে বলে জানিয়েছে। এক্ষেত্রে তারা একে অপরকে স্বামী-স্ত্রী মনে করছেন। গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মো. জুলহাস উদ্দিন বলেন, এ রকম ন্যক্কারজনক ঘটনা কখনো আমি শুনিনি। আর আজ আমি নিজে দেখতে পেলাম। গোপালপুর থানার ওসি মোহাম্মদ ইমদাদুল ইসলাম তৈয়ব বলেন, এ বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো আইন না থাকায় দু’জনকেই টাঙ্গাইল জেলা বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নাটক. তারা উন্নত দেশের ভিসা চায়, আর কিছুই না. মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা
চেচেন নেতা রামজান কারিদব কে প্রশ্ন করা হয়েছিল আপনি সমকামিদের দেখতে পারেনা কেন। রামজান কারিদব বললেন চেচনীয়র কোন সমকামি থাকার কথা না। আপনার কাছে লিস্ট আছে ?
keyemot obodharito
Investigation kora uchit, they are girl or boy ? then should judge.
These two girls are suffering from Mental disease. We should not make any unexpected comments here. They should be admitted to a hospital.
এদের কঠোর শাস্তি মৃত্যুদন্ড হওয়া উচিত সমাজে ক্যন্সার সরানোর কোনো ধরনের আশকারা যেনো না পায়।
প্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা সবার থাকা উচিত। তাদেরকে আমেরিকাতে পাঠানো উচিত অথবা ভাল ছেলে দেখে যথা সম্ভব তাড়াতাড়ি ধর্ম অনুযায়ী বিয়ে দিয়ে দিতে হবে। সংবাদ প্রচারে আরো সংবেদনশীল হওয়া উচিত।
Babu hobe kmne
টেস্ট করে দেখতে হবে ২ জনকে দৃশ্যমান মেয়ে হলেও ১জন ছেলে কিনা?
নয়া রূপান্তর দেখি !!
They are one kind of mental patient.
We must follow UGANDA rubbish culture must not be in bangladesh
বিষয়টিকে সহবঝাবে দেখার কিছু নেই। সন্দেহ হচ্ছে অন্য কিছুর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। এদের ছেড়ে দেয়া ঠিক হবেনা।
সমাজে এহেন কার্যকলাপ বিস্তার লাভের পূর্বেই যথা বিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরী ।
কেয়ামতের আলামত জাহেলিয়াত
রুপান্তর নাটকের মত কালচার প্রচারের পূর্বেই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ।
নব্য জাহিলিয়াত।
naujubillah keamoter alamot
রুপান্তর নাটকের প্রতিকৃয়া ! এখন লেসবিয়ান কালচার শুরু হল।