রাজনীতি
তিন বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল: জিএম কাদের
অনলাইন ডেস্ক
(১ সপ্তাহ আগে) ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার, ৩:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৬ পূর্বাহ্ন
তিন বিদেশি বড় শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে কাজ করেছিল বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের। শনিবার রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে জাপার কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
দলের তৃণমূলের নেতাদের মতামত উপেক্ষা করে কেন নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন কারণ জানিয়ে তিনি বলেন, আগেই বুঝেছিলাম, ৭ই জানুয়ারি নির্বাচনের আগে বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে বৈঠকে করে পরিষ্কার বুঝেছি, তিনটি বিদেশি বড় শক্তি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে এবং নির্বাচন সফল করতে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু তারা নয়, আরও বেশ কয়েকটি বিদেশি শক্তি আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করতে প্রস্তুত ছিল।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রশ্নে নেতাকর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছিল জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, নির্বাচন বন্ধ করে কোনো দেশে সরকার পরিবর্তন সম্ভব নয়। তাই জাতীয় পার্টি নিয়মতান্ত্রিকভাবে রাজনীতি করছে। নির্বাচনের আগে বর্ধিত সভায় নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে মতামত দেয়া হয়েছিল। ভোটে না গেলে ভবিষ্যতে জাতীয় পার্টিকে টিকিয়ে রাখা যাবে কী না সন্দেহ ছিল, তাই নির্বাচনে গিয়েছি। আপনারা আমার ওপর আস্থা রেখেছেন। ভোটের আগ মুহূর্তে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। তখন সুষ্ঠুভাবে পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করেছি। মনে হয়েছে, বিভিন্ন বিদেশি শক্তি বিভিন্নভাবে নানা দিকে নিচ্ছিলেন।
ফলে, বিএনপির ১ কিংবা ১০ লাখ বা ১ কোটি লোক নিয়ে রাস্তায় নামলেও বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না, তা বুঝতে পেরেছিলাম।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপি ও জামায়াত আন্দোলনে পরাস্ত হয়ে জাতীয় পার্টিকে দোষ দিচ্ছে। তবে এটা ঠিক নির্বাচন ভালো হয়নি। সরকার জাতীয় পার্টিকে গৃহপালিত দল হিসেবে দেখতে চায়, যা কখনও সম্ভব নয়। জাতীয় পার্টি কখনোই অনুগত বিরোধী দল ছিল না এবং জাতীয় পার্টি গৃহপালিত বিরোধী দল হতে রাজি না।
এতই বোজার শক্তি ও সক্ষমতা থাকলে দেশ ও জাতির স্বার্থে নির্বাচন ও দেশ ধ্বংসের পুর্বে জাতিকে আপনার এসব বলা উচিত ছিলো
গৃহপালিত দল হিসেবে দেখে আপনাদের বাংলাদেশের জনগন, একজন গৃহপালিত নেতা হিসেবে আপনার লজ্জা থাকা উচিত।
বিশ্ব বেহায়ার দল!!!!
আপনারাও গোসতোর লোভে এক সাথে হয়েছিলেন তবে পেয়েছেন হাড্ডি।
@Ashif u ahmed আপনি যথাযথই লিখেছেন। এরশাদ এবং তার জাতীয় পার্টি বাংলাদেশে গনতন্ত্রের হত্যাকারী। আর আওয়ামী লীগ মৃত গনতন্ত্রের মাংস খেয়ে উল্লাস করছে।
তিন বিদেশি শক্তি এবং এক দেশি পা চাটা বেশরম লোভী গোলামের দল আওয়ামী লীগ কে ক্ষমতায় বসিয়েছে, কোনো দেশ প্রেমিক রাজনৈতিক দলের নেতা যদি এটা বিশ্বাস করে সে তো দেশদ্রোহী বিশ্বাসঘাতক সে কিভাবে সে ধরনের একটা পুতুল সংসদে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেয়।
একই বক্তব্যে স্ববিরোধী কথাবার্তা। আপনারা যদি গৃহপালিত বিরোধী দল না হয়ে থাকেন তাহলে গৃহপালিত বিরোধী দলের সংজ্ঞাটা জাতির সামনে তুলে ধরুন। নব্বই এর দশকে জাতীয় পার্টির গৃহপালিত বিরোধী দল ছিল আ, স, ম আব্দুর রবের দল। এখন সেই জাতীয় পার্টিই গৃহপালিত বিরোধী দলের ভূমিকায় আছে। আল্লাহ্ শুক্ষ বিচারক।
ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন।
কাদের সাহেব মানুষের মন্তব্য পড়ে বুঝলাম আপনি কি ভাবেন আর মানুষ কি মনে করে তাই আমি আর মন্তব্য করলাম না।
লজ্জা হওয়া উচিত
জাতীয় পার্টি সবসময় নিরবাচন করে গণতন্ত্রের কবর দেওয়ার সহায়তা করেছে। আর নিবাচন নিয়ে মুখরোচক কথা ছাড়া কিছুই নাই তাদের। গণতন্ত্র হত্যার জন্য তাঁদের বিচার চাই।
বাংলাদেশের গনতান্ত্রিক ব্যবস্হা ক্ষতিগ্রস্ত করার পেছনে জাতীয়পার্টির ভূমিকা ক্ষেত্র বিশেষে ক্ষমতাসীনদের চাইতেও অনেক বেশী,উনার লজ্জা নাই,উনি যতই বলুক উনারা গৃহপালিত বিরোধীদল নয় কিন্তু বাস্তবে মানুষ উনাদের মোনাফেক,অর্থ লোভী,দেশদ্রোহী হিসেবেই বিবেচনা করে।
গণতন্ত্র হত্যার হুকুমের আসামী হলো জিএম কাদের বনাম জাতীয় পার্টি, অতএব তার পাগলামী ছাড়া আর তো কোন উপায় নেই।
জনাব জি এম কাদের, আপনার দল ও আপনার ব্যাপারে জনশ্রুতি আছে- বর্তমান ক্ষমতাশীন দলের হালুয়া রুটির ভাগ পেয়ে নির্বাচনে গেছেন। নিজ দলের ত্যাগী লোকজনকে হালুয়া রুটির ভাগ না দিয়ে গুটি কতেকের মধ্যে সবটা ভাগ করে খেয়েছেন। বিভিন্ন পত্রিকার খবরে বঞ্চিত নেতাকর্মীদের বিলাপ শুনেছি। আপনি সহ আপনার দলের কিছু নেতা এতোটা,বেশরম হয়েছেন যে
আরে বলে কি এই লোক ! সবচেয়ে বড় ভুমিকা ছিল তো জি এম কাদের সাহেব তোমার আর চুন্নুর। এই বয়সে এসব আউলফাউল কথা বলতে কি একদম লজ্জা করেনা! সামান্য আর্থিক লোভ আর ব্যক্তিগত পারিবারিক সুবিধার জন্য এত বৃহৎ একটা দলের কবর রচনা করে ফেলবে এটা তোমার শত্রুও বিশ্বাস করবেনা।
জাতীয় পার্টি কোন সময়েই নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি করেনি। জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে আলীগ গৃহপালিত বিরোধী দলের ভূমিকায় ছিল। তখন জাতীয় পার্টির সরকারের পতনের দাবীতে রাস্তায় ছিল বিএনপি। তাই জাতীয় পার্টি মনে প্রাণে বিশ্বাস করতো বিএনপির কারণেই তাদের ক্ষমতা থেকে বিদায় নিতে হয়েছে।পরবর্তীতে ৯৬ তে আলীগ ক্ষমতায় আসলে জাতীয়পার্টি বিএনপির প্রতিশোধ নিতে গিয়ে আলীগ সরকারের পকেটস্ত হয়ে পড়ে। নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের অভিজ্ঞতা জাতীয়পার্টির নেই, তাই তারা সরকারের বিটিম হিসাবে থাকাকেই নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি মনে করে। জেল এর ভয় দেখালেই জাতীয়পার্টির নেতা এক্কবারে সোজা হয়ে যেতেন।
সরকার জাতীয় পার্টিতে গৃহপালিত বিরোধীদল হিসাবে দেখতে ইহাই চিরন্তন সত্য, অতিতেও তাই চিল। ইহ শতকরা একশত ভাগ সত্য।
ওরে মোর খোদা। গৃহপালিতের মুখে শুনলাম আমি গৃহপালিত না। তার মানে এবার ভাগ ভাটোয়ারা ভালো মতন হয় নাই।
জনাব জিএম কাদের সাহেব নিজকে এবং জাতীয় পার্টি নামক একটি দূর গন্ধকে আর কতো নিচে নামালে আপনারা খান্ত হবেন
প্রথম শ্রেণির নির্লজ্জ
ইতিহাসের ঘৃণ্যতম ব্যক্তি।
এতই বোজার শক্তি ও সক্ষমতা থাকলে দেশ ও জাতির স্বার্থে নির্বাচন ও দেশ ধ্বংসের পুর্বে জাতিকে আপনার এসব বলা উচিত ছিলো নয় কি ? যত্তসব সুবিধাবাজ ভেল্কিবাজি ..
একই মায়ের দুই সহোদর কথায় কাজে সমান সমান ! সত্যিই অতুলনীয় জুটি !!
এভাবেই সব সত্য প্রমানিত হবে।
Faltu
লজ্জা নামক বস্তু দিয়ে এই লোককে ধোয়া হয়নি
প্রচণ্ড গরমে গো.কা. সাপের মগজের যন্ত্রপাতি সম্ভবতঃ অকেজো হয়েছে। অবশ্য টাকার বস্তার লোভের চাপ আর রাজনৈতিক চাপেও প্রায়শই তিনি এরকম প্রলাপ বকেন।
পাকিস্তানি চেতনা ফিরে এসেছে কি না তা ভেবে দেখা দরকার/
ইতিমধ্যে নিজেদের অনেক নিচে নামিয়েছেন , জনগণ আপনাদের কি ভাবে দেখে তা একটু নির্মোহ ভাবে জরিপ করে দেখুন।
ওনাকে লজ্জার ভ্যাকসিন দেয়া হোক।
3 foreign party + 1 local(Broker) did that
ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন।