অনলাইন
সরিয়ে দেয়া হলো কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে
অনলাইন ডেস্ক
(১ সপ্তাহ আগে) ২২ এপ্রিল ২০২৪, সোমবার, ২:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর খানকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। এর আগে সনদ বাণিজ্যচক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তার স্ত্রীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
সোমবার তাকে চেয়ারম্যানের পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। অপর আদেশে কারিগরি বোর্ডের পরিচালক মামুন উল হককে চেয়ারম্যানের অতিরিক্ত দায়িত্ব দিয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
রংপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের দায়িত্ব সামলে আসা আলী আকবর খান ২০২১ সালের ১৮ই অক্টোবর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
গত শনিবার উত্তরা ১৮ নম্বর সেক্টরের রাজউক অ্যাপার্টমেন্ট থেকে আকবর খানের স্ত্রী সেহেলা পারভীনকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। পরে তাকে দুদিনের রিমান্ডে পাঠায় আদালত।
গোয়েন্দা পুলিশ বলছে, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের জাল সনদ, রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র তৈরিতে জড়িত একটি চক্রের সঙ্গে সেহেলা পারভীনের টাকা-পয়সা লেনদেনের ‘প্রমাণ’ পাওয়া গেছে। ওই চক্রটি গত কয়েক বছরে পাঁচ হাজারের বেশি জাল সার্টিফিকেট ও মার্কশিট বানিয়ে লাখ লাখ টাকা আয় করেছে।
বোর্ডের জাল সনদ ও নম্বরপত্র তৈরির বিষয়ে তথ্য জানতে আলী আকবর খানকেও জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য তলব করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
শুধু মাত্র জবাবদিহিতা না থাকার কারণে দেশের প্রায় প্রতিটি সরকারি প্রতিষ্ঠান স্বেচ্ছাচারে পরিনত হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে প্রশাসনের নামটা আছে সবার উপরে। তাদের ঐ এক কথা সরকার বানাই আমরা অতএব আমরাই সর্বেসর্বা। এমতাবস্থায় আমি শুধু বলতে পারি, যে কোন নির্বাচনে জয়ি হতে যতো দিন জনগণের ভোটের দরকার হবে না ততোদিন এমন অরাজকতা চলতেই থাকবে।
People having beard are getting extra privilege in western countries! They think even though they have wiped out Osama Bin Laden from the face of earth yet he was their own-creation. They have enough research and based on that research they believe ‘Muslims are greedy illiterate and loyal’! If they are given hands free authority they will do anything and everything in favor of them. So, the Muslims who are pure by heart be cautious ‘don’t be confused only by looking at the outfit’; what it seems, it may not be true - we are living in a very ‘dangerous-time’!
এই লোককে দেখে মনে হচ্ছে কোন একটা দূর্নীতিকে না বলার কারণে ফেঁসে যাচ্ছে। এই দেশে এখন এইসবই হয়।
দেশের মানুষের নৈতিকতা কোন পর্যায়ে পৌঁছালে সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ কর্মতার ও স্ত্রীও সরাসরি অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে যায়। হায়রে অভাগা জাতি! তবে আমি বিশ্বাস করি অন্য সবার মত উনার ও কিছু হবে না। বরং কিছুদিন পর উনি পদোন্নতিও পেয়ে যেতে পারেন। নিদেন পক্ষে পরবর্তী নির্বাচনে নমিনেশন।