অনলাইন
অর্থের অভাবে নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী!
মানবজমিন ডিজিটাল
(৪ সপ্তাহ আগে) ২৮ মার্চ ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৫ পূর্বাহ্ন
ভারতে লোকসভা নির্বাচনের দামামা বেজে গেছে। সব রাজনৈতিক দলই তাদের প্রার্থী তালিকা একে একে প্রকাশ করেছে। অথচ, ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির( বিজেপি) প্রকাশিত প্রার্থী তালিকায় একাধিক নেতা-মন্ত্রী-হেভিওয়েটের নাম থাকলেও নাম নেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের। তবে কি নির্বাচনে লড়বেন না তিনি? হ্যাঁ, তিনি নিজের মুখেই জানালেন কেন আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। তিনি এটাও জানিয়েছেন যে, দলের তরফে ২ টি রাজ্যে ভোটে লড়ার প্রস্তাব পেয়েছিলেন। কিন্তু, স্রেফ টাকার অভাবেই লড়তে পারবেন না।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এই চমকপ্রদ তথ্য দিয়ে জানাচ্ছেঃ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বুধবার বলেছেন, বিজেপি তাকে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য ২টি রাজ্যের মধ্যে একটি রাজ্যের লোকসভা আসনে লড়াইয়ের প্রস্তাব দিলেও অর্থ সংকটের কারণে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তাব তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা তাকে অন্ধ্র প্রদেশ কিংবা তামিলনাড়ু থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা বলেছিলেন। কিন্তু, আর্থিক সংকটের কারণেই তিনি লড়াই থেকে পিছিয়ে আসেন।
উল্লেখ্য, নির্মলা সীতারামন বর্তমানে কর্ণাটক থেকে রাজ্যসভার সদস্য। একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের সম্মেলনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “এক সপ্তাহ থেকে দশ দিনের মতো চিন্তা-ভাবনার পর আমি দলের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিই। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো এত টাকা আমার নেই।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি খুবই কৃতজ্ঞ যে দলের সকলে আমার যুক্তি মেনে নিয়েছেন… সে কারণেই আমি নির্বাচনে লড়ছি না।’ এরপর তাকে প্রশ্ন করা হয় কেন দেশের অর্থমন্ত্রীর কাছেও লোকসভা নির্বাচনে লড়ার মতো পর্যাপ্ত টাকা নেই? উত্তরে তিনি বলেন, ‘দেশের টাকা আমার ব্যক্তিগত নয়। আমার বেতন, আমার উপার্জন, আমার সঞ্চয়টুকুই শুধু আমার’।
নির্মলা সীতারামন আরও বলেন , তিনি লোকসভা নির্বাচনে নিজে না লড়লেও অন্যান্য প্রার্থীর পক্ষে প্রচার করবেন। সীতারমন বলেন, “আগামীকাল আমি রাজীব চন্দ্রশেখরের পক্ষে প্রচারে যাব”। উল্লেখ্য, ভারতের মোট ৫৪৩টি আসনে ১৯ এপ্রিল থেকে ৭ দফায় নির্বাচন শুরু। আর, ফল ঘোষণা করা হবে আগামী ৪ঠা জুন।
দলীয় ফান্ড এর টাকা কেনো দেওয়া হল না।কয়েক হাজার কোটি টাকার ফান্ড কোথায় কাজে লাগাবে।ভণ্ডামি ছাড়তে হবে।
এইটা 'বিজেপি' নাটক। শীঘ্রই ভারতের জনগণ বুঝে ফেলবে। 'বিজেপি' নিজেদের সৎ রাজনীতির দল হিসেবে প্রমাণ করতে তাঁকে ব্যবহার করছে।
এরাই সত্যিকার অর্থে জনপ্রতিনিধি
বাংলাদেশে একজন কাউন্সিলরের কাছে থাকে কোটী কোটী টাকা জাতীয় সংসদে নির্বাচন করার ক্ষমতা রাখে।
বাংলাদেশের একজন মন্ত্রী হলে তো শত কোটি টাকার মালিক থাকতেন
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতার জন্য সব দেশেই টাকার খেলা হয় । এই টাকা বিনিয়োগ করে সুদাসল ফেরত পেতে হবে । নতুবা ফকির হতে হবে । তাই যারা বারবার নির্বাচন করেন সুদাসল উদ্ধার করতে হয় দুর্নীতির মাধ্যমেই । তাই দুর্নীতি বন্ধ করা যাবে না ।