প্রথম পাতা
এক্সক্লুসিভ
দুর্নীতির মাস্টার
বিশেষ প্রতিনিধি
২৭ মার্চ ২০২৪, বুধবারমানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে তার নানা প্রচার প্রচারণা। জনদরদি সাজতেও চেষ্টা চালাচ্ছেন নানাভাবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার হাজার হাজার ফলোআর। ‘পাবলিক ফিগার’ হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করেন। শেয়ার করেন সমাজ পরিবর্তনের নানা কন্টেন্ট। সেখানে সম্মানিত মানুষদের সঙ্গে সখ্যতার প্রমাণপত্র হাজির করেন। ঘনিষ্ঠজনদের ভাষ্য মতে, এটাই তার পুঁজি। দলিল দস্তাবেজও তা-ই বলছে। বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য, ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা এবং সেলিব্রেটিদের সঙ্গে তো বটেই, ইদানীং মহামান্য প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সখ্যতার ছবিও প্রচার করেছেন। সেখানে ধারাভাষ্যকার দিয়ে নিজেকে ‘মহাকাব্যের মহানায়ক’ হিসেবে তুলে ধরেছেন।
দেড় যুগ আগে পাবনার এক মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের হিসাবরক্ষক পদে চাকরি নেন ইমরুল। পরবর্তীতে বনে যান স্বাস্থ্য উপদেষ্টার লোক। ২০০৯ সালে ভোল পাল্টে খাতির জমান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পরিবারের সঙ্গে। আর সেই ঘনিষ্ঠতার বিনিময়ে (নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে) অল্প দিনেই তিনি ‘সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক’-এর গুরুত্বপূর্ণ পদটি বাগিয়ে নেন। সেই থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কেবল রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদই নয়, রাজধানীর বিজয়নগরের ওই বিল্ডিংয়ে থাকা নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কাউন্সিল এবং বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিলেও দুর্নীতির শিকড় বিস্তার করতে থাকেন তিনি। কথিত আছে ইমরুল কায়েসের হস্ত এতটাই প্রসারিত যে, তিনি স্বাস্থ্য-শিক্ষা খাতে পারেন না এমন কোনো কর্ম নেই। তিনি নাকি দুর্নীতিকে শিল্পের মর্যাদা দিয়েছেন! কেউ কেউ তাকে ‘মাস্টার’ বলেও উল্লেখ করেন। বলা হয়, ইমরুল কায়েসের কাছে অর্থই মুখ্য, সেটা বৈধ বা অবৈধ যা-ই হোক। এ জন্য বিভিন্ন দপ্তরে ‘শক্তিশালী সিন্ডিকেট’ গড়ে তুলেছেন। ওই সিন্ডিকেটের চাপে অন্যরা প্রায় অসহায়। এমনটাই বলছিলেন নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের অন্য অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী।
ইমরুল সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিকার চেয়েছিল বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস ওনার্স এসোসিয়েশন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ২০১৪ সালে তা তদন্ত করেছিল এবং তাকে তিরস্কার করে ভবিষ্যতের জন্য সতর্কও করেছিল। কিন্তু তিনি বদলাননি। পরবর্তীতে প্রাইভেট মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস ওনার্স এসোসিয়েশন হাইকোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিল। ২০১৫ সালে দায়ের করা ওই মামলায় বিচারপতি উবায়দুল হাসান ও বিচারপতি নুরুল হুদা জায়গীরদারের আদালত বিষয়টির পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত এবং অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তার বিরুদ্ধে দায়সারা তদন্ত হয়েছে বহুবার। কিন্তু তার কিছুই হয়নি। বরং সময়ের ব্যবধানে দুর্নীতিকে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন ইমরুল কায়েস। উল্লেখ্য, মানবজমিনের কাছে ইমরুল কায়েস সিন্ডিকেটের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ রয়েছে। যার খণ্ডাংশ অর্থাৎ কেবলমাত্র ইমরুল কায়েসের বিষয়টি রিপোর্টে তুলে ধরা হলো। স্মরণ করা যায়, ইমরুল নিজেকে সাংবাদিক হিসেবেও পরিচয় দেন। তার একটি পরিচয়পত্রের কপিও পাওয়া গেছে।
ইমরুল কায়েসের দুর্নীতি এবং বরখাস্তের আদেশ বিষয়ে জানতে চাইলে আদেশদাতা বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সচিব ডা. মো. জাহিদুর রহমান বলেন, অভিযোগ সঠিক। তার বিরুদ্ধে সাময়িক বরখাস্তের আদেশও সঠিক। বিষয়টির বিস্তারিত তদন্ত হচ্ছে। তদন্ত কমিটির সদস্য হিসেবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি এ নিয়ে কথা না বলাকেই সমীচীন মনে করছি।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনিও বরখাস্তের বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে এ নিয়ে বিস্তারিত তদন্তের পর বলা যাবে বলে জানান।
২০১৪ সালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বরাবর দায়ের করা অভিযোগ এবং...
সাবেক এক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নাম ভাঙ্গিয়ে অবৈধ ভাবে ম্যাটস্ ও টেকনোলজি প্রতিষ্ঠান অনুমোদন ও নিয়োগ বাণিজ্য করে স্ত্রীর নামে ৪টি প্রতিষ্ঠানের মালিক ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে সরকারি টাকা আত্মসাৎ সংক্রান্ত ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে সেপ্টেম্বরে তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মো. নাসিমের কাছে অভিযোগ দায়ের করে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস ওনার্স এসোসিয়েশন। বাংলাদেশের বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস্ প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস্ ওনার্স এসোসিয়েশন (সোসাইটি ফর আইএইচটি অ্যান্ড ম্যাটস্ বাংলাদেশ)-এর পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ‘মো. ইমরুল কায়েস বিগত ২০০৪ সালে ক্যাশিয়ার পদে যোগদান করেন। ২০০৯ সালে সাবেক এক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ছেলের সঙ্গে তার স্ত্রী (তানজিনা খান) পার্টনারশিপ ব্যবসা হিসেবে (১) ট্রমা ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস্-ঢাকা (২) শ্যামলী মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল-ঢাকা (৩) টাঙ্গাইল মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল-টাঙ্গাইল (৪) ঘাটাইল মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল-টাঙ্গাইল গড়ে তোলেন। সেই সঙ্গে সাবেক মন্ত্রীর ছেলের সঙ্গে সখ্যতার মাধ্যমে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে উক্ত অফিসের মো. মনির হোসেনকে বঞ্চিত করে হিসাবরক্ষক পদ থেকে সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পদে পদোন্নতি করিয়ে নেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সখ্যতার সুবাধে স্বর্ণের সিঁড়ি বেয়ে তরতর করে তিনি গাড়ি, বাড়ি, ফ্ল্যাট সহ প্রচুর নগদ টাকার মালিক বনে যান। প্রশ্ন উঠে ইমরুল কায়েস রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা (চাকরিরত) অবস্থায় কীভাবে তার স্ত্রী ৪টি বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস্ প্রতিষ্ঠান চালান? এটাকে চাকরি বিধিমালার আইনের পরিপন্থি ও সরকারি আচরণ বিধিমালা-১৯০৭১ এর বিধি ২৭ এর বি-এর পরিপন্থি বলে উল্লেখ করেন অভিযোগকারীরা। তাতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের মডারেশন, খাতা দেখা, ক্রয় ও ব্যয় সহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে তার স্ত্রীর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক বা তার পছন্দের লোক দিয়ে পরিচালনা করে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করছেন। তবে সবচেয়ে শুরুতর অভিযোগ করা হয় যে, সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পদে থেকে পরীক্ষার রেজাল্ট বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ না করে তাদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ট্রমা ম্যাটস-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। ছাত্রছাত্রী ভর্তির ক্ষেত্রে অভিভাবকদের প্রতারণা করে বলে থাকে যে, মো. ইমরুল কায়েস যেহেতু বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পদে চাকরিরত, তাই তার স্ত্রীর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলে পরীক্ষায় পাসের নিশ্চয়তা আছে এবং পাস করানোর দায়িত্ব মো. ইমরুল কায়েসের বলে সর্বত্র প্রচারিত। অভিভাবকদের এ-ও বলা হয়, মো, ইমরুল কায়েসের স্ত্রীর মালিনাধীন আইএইচটি ও ম্যাটস্ থেকে পাস করলে সরকারি নিয়োগে অগ্রাধিকার মিলবে। অভিযোগকারীরা মন্ত্রীকে জানান, রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের অন্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সাক্ষ্যগ্রহণ করলে ইমরুল কায়েসের দুর্নীতিসহ ক্ষমতার অপব্যবহারের অকাট্য প্রমাণ পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, মো. ইমরুল কায়েসের বাড়ি পাবনা সদর উপজেলার নারায়ণপুরে। ন্যাশনাল আইডি কার্ডে ব্যবহৃত তার বর্তমান ঠিকানা: ১৭/নিউ ইস্কাটন রোড, রমনা, ঢাকা। অভিযোগগুলোর বিষয়ে বক্তব্য নিতে ইমরুল কায়েসের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি কল রিসিভ করেননি, ব্যাকও করেননি।
আদালতের নির্দেশনা, মন্ত্রণালয়ের তদন্ত এবং ইমরুল কায়েসকে তিরস্কার: এদিকে ২০১৬ সালে ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহের বিষয়ে বিষদ তদন্ত হয়। তাতে বলা হয়, তার বিরুদ্ধে ক্রমিক-১ ও ২ অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের কর্মচারী প্রবিধানমালা, ১৯৮৭ অনুযায়ী ব্যবস্থা গৃহীত হবে। এ সংক্রান্ত নথিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পাশাপাশি ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে হাইকোর্টের আদেশটি পুরোপুরি প্রতিপালনের নির্দেশনা রয়েছে মর্মে উল্লেখ ছিল। রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের তদন্তের ফাইন্ডিংসে বলা হয়, সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ইমরুল কায়েসের স্ত্রী তানজিনা খান চারটি বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটস (১) ট্রমা আই এইচ টি (২) শ্যামলী ম্যাটস, ঢাকা (৩) টাঙ্গাইল ম্যাটস, টাঙ্গাইল ও (৪) ঘাটাইল ম্যাটস, ঘাটাইলের মালিকানায় জড়িত। তবে তিনি নিজে কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন মর্মে তথ্য পাওয়া যায়নি। ইমরুল কায়েসের স্ত্রী তানজিনা খান যে চারটি বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটসের মালিকানায় জড়িত তা তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পদে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার স্ত্রী বেসরকারি আইএইচটি ও ম্যাটসের মালিকানায় জড়িত থাকার বিষয়টি নৈতিকভাবে অনুচিত বিধায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের কর্মচারী প্রবিধানমালা, ১৯৮৭’ অনুযায়ী ইমরুল কায়েসকে তিরস্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ভর্তি গাইড ব্যবসায়ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক: উপদেষ্টা হিসেবে NEURON special গাইড-এর সঙ্গে সম্পৃক্ত রাষ্ট্রীয় চিকিৎসা অনুষদের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ইমরুল কায়েস। ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজি, মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল ও নার্সিং ইনস্টিটিউটে ভর্তি পরীক্ষা সহায়ক গাইড এটি। উপদেষ্টা ইমরুল কায়েস তার বাণীতে বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির সুযোগ পেতে অবতীর্ণ হতে হয় এক মহা ভর্তিযুদ্ধে। আর এই ভর্তিযুদ্ধে সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনার। অনেক ছাত্রছাত্রী মেধা ও ভালো ফলাফলের অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও সঠিক নির্দেশনার অভাবে উক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে গাইডটি হবে আপনার সঠিক পথের দিশারী। কারণ উক্ত গাইডটি অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী এবং মেধাবী ছাত্রছাত্রী দ্বারা প্রণীত যা বিষয়ভিত্তিক, নির্ভুল এবং সর্বাধিক ও সাম্প্রতিক তথ্য সংবলিত। আমি আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানাই সে সমস্ত শিক্ষকমণ্ডলী এবং ছাত্রছাত্রীদের যারা নিরলস ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে গাইডটি ভর্তিচ্ছু ছাত্রছাত্রীদের হাতে তুলে দিতে পেরেছে। আমি আশা করি গাইডটি ভর্তিচ্ছু ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি উপযোগী করে তুলবে এবং অনুপ্রেরণার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে ইনশাআল্লাহ। এ ছাড়া নিউক্লিয়াস ভর্তি গাইডের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত রয়েছেন বলে তথ্য রয়েছে।
আমার দেখা সেরা ব্যাক্তির একজন তিনি,, তার এই নামে এই অভিযোগ টা পুরাই ভিত্তিহীন। সত্যের জয় হবেই
মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছি। শ্রদ্ধেয় স্যার জনাব ইমরুল কায়েস লিটন যিনি শত শত নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান করেছেন এবং করে যাচ্ছেন। ব্যাবসায়িক প্রতিদন্ধীতায় পিছিয়ে পড়া একটি কূচক্রী মহল টাকার বিনিময়ে তথ্য প্রমাণ ব্যাতীত স্যারের নামে মিথ্যাচার করে শিরোনাম করছে,যেটা অত্যন্ত লজ্জাজনক এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত।এমন একজন ব্যাক্তির প্রতি মিথ্যাচার অতি দুঃখজনক। ইনশাআল্লাহ সত্যের জয় হবে।!
কারো সফলতা দেখে হিংসে করে নয় বরং তাকে আইডল করে নিজের সফলতা কে খুজে নিন পরিশ্রমী হন,,হিংসে করে, ষড়যন্ত্র করে কখনো কারো জনপ্রিয়তা শেষ করা যায়না। একটা মানুষের জনপ্রিয়তা হঠাৎ করেই হয়ে যায় না, তৈরি করে নিতে হয় তার প্ররিশ্রম , মেধা ও যোগ্যতা দিয়ে। একটা মানুষ উপরে উঠে পরলে তাকে নামানোর জন্য বন্ধুসুলভ মীরজাফররা পিছু লেগে থাকে তাকে কি ভাবে নিচে নামানো যায় তাদের দলে। কিন্তু তারা জানেনা যারা ভালোবাসা দিয়ে , নিজের কর্মদিয়ে মানুষের মন জয় করে তাদের কখনো ধংস করা যায় না । সত্যের জয় সুনিশ্চিত,শুধু সময়ের অপেক্ষা ইনশা আল্লাহ সত্যের জয় হবে
সে একজন ভালো মানুষ ভালো মনের মানুষ
ওনি একজন মানবতার ফেরিওয়ালা। যারা ওনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রচার করতেছে তারা কাজটা ভালো করতেছে না। ইনশাআল্লাহ এই অন্ধকার একদিন আলোতে পরিনত হবে।
মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছি। শ্রদ্ধেয় স্যার জনাব ইমরুল কায়েস লিটন স্যার যিনি শত শত নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান করেছেন এবং করে যাচ্ছেন। ব্যাবসায়িক প্রতিদন্ধীতায় পিছিয়ে পড়া একটি কূচক্রী মহল টাকার বিনিময়ে তথ্য প্রমাণ ব্যাতীত স্যারের নামে মিথ্যাচার করে শিরোনাম করছে,যেটা অত্যন্ত লজ্জাজনক এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত।এমন একজন ব্যাক্তির প্রতি মিথ্যাচার অতি দুঃখজনক। ইনশাআল্লাহ সত্যের জয় হবে।!
স্যার একজন সৎ, মহান মানুষ। স্যার সব সময় ন্যায়ের পথে থেকে কাজ করে গিয়েছে। একজন ভালো মানুষের পেছনে মিথ্যে অপবাদ দেওয়ার মতো লোকের অভাব থাকে না। ইনশাল্লাহ সত্য বের হবে। আল্লাহতা'লা স্যারকে সৎ পথে রেখে অনেক দূরে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
যারা স্যারের নামে এসব দুর্নীতিবাজ কথা ছড়াচ্ছে তারা কখনো সামনে এগিয়ে যেতে পারবে না কখনো অন্যের ক্ষতি করে বড় হওয়া যায় না কিছু কিছু মানুষ আছে যারা অন্যের ভালো দেখতে পারে না যারা ভাল মানুষের নামে দুর্নাম ছড়ায় আপনারা যে এইসব ছড়াচ্ছেন আপনারা কি দুধে ধুয়া তুলসী পাতা উনার মত ভাল মানুষই হয় না আর আপনারা বলতেছেন এক দল চামচা চামচা কি আপনারা কি আসল চামচা তো আপনারা যারা অন্যের ভালো না দেখতে পেরে চামচামি করেন সত্যের জয় হবেই কখনো মিথ্যা অপবাদ দিয়ে স্যারের মতো একজন ভালো মানুষের ভালো মানুষের ক্ষতি কেউ করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ ❤️❤️❤️
ওনি একজন মানবতার ফেরিওয়ালা। যারা ওনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রচার করতেছে তারা কাজটা ভালো করতেছে না। ইনশাআল্লাহ এই অন্ধকার একদিন আলোতে পরিনত হবে।
আমার দেখা মহৎ একজন মানুষ, দয়াবান একজন মানুষ, তার নামে এই অভিযোগ টা পুরাই ভিত্তিহীন।
ওনি একজন ভালো মনের মানুষ,কুচুক্রি মহলরা সাবধান হয়ে যান সো বি কেয়ারফুল,,,,,, সবসময় মনে রাখবেন সত্যের জয় সুনিশ্চিত
সে একজন ভালো মনের মানুষ
তদন্ত শেষ হবার পর খবর প্রকাশিত হলে - গ্রহন যোগ্যতা বেশি হতো
আমার দেখা সেরা ব্যাক্তির একজন তিনি,, তার এই নামে এই অভিযোগ টা পুরাই ভিত্তিহীন।
আমার জানামতে তিনি কারো ক্ষতি করেন না।আমরা লাফালাফি না করে যার যার কাজ তাদের করতে দিলে ভাল হবে।দিন শেষে আমরা ফলাফলের অপেক্ষায় থাকি।ইনশাআল্লাহ আমরা ভাল সত্যিটাই দেখব।
He is hard working and very humble person
আমার দেখা মহৎ ব্যক্তির মধ্যে ইমরুল কায়েস স্যার
হুজুগে বাঙ্গালী সবাই, সত্য টা জানুন, ইমরুল কায়েস সম্পর্কে জানুন তারপর মন্তব্য করুন।
হাজারো সেচ্ছাসেবকের অনুপ্রেরণা, হাজারো তরুণের আইডল। আস্থা, বিশ্বাস, ভালোবাসার সর্বোচ্চ স্থান আমাদের প্রিয় অভিভাবক Md. Imrul Kayes স্যার। সকল ষড়যন্ত্রের দাতঁভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে। হুশিয়ার...
তদন্ত শেষ হবার পর খবর প্রকাশিত হলে - গ্রহন যোগ্যতা হতো।
স্যার এক জন সরল মনের মানুষ। ভালো মানুষের পিছনে সবাই বাশঁ দেওয়ার চেষ্টা করে। এই সব বাশঁ দিয়ে আমাদের স্যার এর কিছু করতে পারবে না। আরো ওদের বাঁশ রেডি করতে করতে জীবন শেষ হবে।
সত্যের জয় হবেই, সকল প্রতি হিংসার কালো আধার কাটিয়ে রঙ্গিন সূর্য খুব দ্রুতই উদয় হবে৷
একজন স্বেচ্ছাসেবী ও ভালো মনের মানুষ। জনাব ইমরুল কায়েস স্যার।
পরিশ্রম দিয়ে যারা সামনের দিকে এদিয়ে যেতে থাকে তাদের পিছনে টেনে ধরার জন্য সব সময় কিছু শত্রু থাকে। খারাপ সময় আল্লাহর নেওয়া একটি ধৈর্যের পরীক্ষা মাত্র। বদনাম ছাড়া কখনো নাম হয় না। স্যারের এর এই খারাপ সময় খুব শীঘ্রই কেটে যাবে। পরিশ্রমী ব্যক্তিদের জয় সুনিশ্চিত। সত্যের জয় হোক।
ওনি একজন মানবতার ফেরিওয়ালা। যারা ওনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রচার করতেছে তারা কাজটা ভালো করতেছে না। ইনশাআল্লাহ এই অন্ধকার একদিন আলোতে পরিনত হবে।
আমার দেখা মহৎ ব্যক্তির মধ্যে ইমরুল কায়েস স্যার একজন❤️
He is hard working and very humble person
হুজুগে বাঙ্গালী সবাই, সত্য টা জানুন, ইমরুল কায়েস সম্পর্কে জানুন তারপর মন্তব্য করুন।
ধরি ধরি ধরি না ধরলে কিন্তু ছাড়ি না ষড়যন্ত্র কারীদের নাম লিপিবদ্ধ হচ্ছে, সো বি-কেয়ার-ফুল
একজন ভালো মনের মানুষ। যিনি মানুষের সেবায় সবসময় নিয়োজিত
আমার জানামতে উনি একজন সেচ্ছাসেবী মানুষ, দেশের নানা বিপর্যয়ের সময় নিজ উদ্যোগে মানুষের সেবা করে গেছে, মানুষ উনাকে ভালোবাসে এটা কিছু কুচক্রী মহলের সহ্য হচ্ছে না বলেই এই সব মিথ্যা, বানোয়াট, গুজব ছড়িয়ে উনাকে সামজিক ভাবে হেনস্থা করার চেষ্টা করতেছে, ষড়যন্ত্র করে কখনো কাউকে দমিয়ে রাখা যায় নি যাবে ও না। সত্যের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ।
উনি মানুষ হিসেবে অনেক ভালো
উনার সাথে কারো ব্যক্তিগত মনোমালিন্য থাকতেই পারে তাই বলে তাদের সামাজিক সম্মান নিয়ে এভাবে প্রশ্ন তোলা টা অনুচিত। পৃথিবীর কোনো ব্যক্তিই সবার প্রিয় হতে পারে না। কারণ কোনে মানুষ ভুলের উর্দ্ধে নয়। ন্যায়ের জয় সন্নিকটে। সর্বদা শুভকামনা ও শ্রদ্ধা স্যার আপনার প্রতি।
ট্রমা ম্যাটস্ এর সকল শিক্ষার্থী পরীক্ষার আগের রাত্রে প্রশ্নপত্র পেয়ে যায়। আপনারা তদন্ত করলে জানতে পারবেন। স্বাস্থ্যখাতের মত এরকম একটা জায়গায় এত বছর ধরে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে আসছে অথচ দেখার কেউ নাই৷ মূলত সচিবও এর সাথে জড়িত অথচ তিনি তদন্ত টিমের প্রধান কি তদন্ত হবে সেটা বোঝাই যাচ্ছে।
ইমরুল কায়েস আমার শ্বশুর বাড়ির এলাকার লোক, আমি পাবনা এলাকার জামাই বলে আমার সকল কাজ বিনা ঘুষে করে দেয়, সেজন্য তাকে ধন্যবাদ না জানিয়ে পারিনা। তলে তলে যে সে এতো বড় চোর বাটপার, সে ব্যাপারে আমার কাছে আগেই ইনফরমেশন ছিল, জয় আম্লীগ বাবার জয়, আম্লীগ করলে সাতখুন মাফ হয়ে যায়
উনি ভবিষ্যতে এমপি মন্ত্রী হবে।
স্বাস্থ্য খাতের জাতীয় চোর
ট্রমা ম্যাটস্ এর সকল শিক্ষার্থী পরীক্ষার আগের রাত্রে প্রশ্নপত্র পেয়ে যায়। আপনারা তদন্ত করলে জানতে পারবেন। স্বাস্থ্যখাতের মত এরকম একটা জায়গায় এত বছর ধরে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে আসছে অথচ দেখার কেউ নাই৷ মূলত সচিবও এর সাথে জড়িত অথচ তিনি তদন্ত টিমের প্রধান কি তদন্ত হবে সেটা বোঝাই যাচ্ছে।
আমার দাবী যারা ইমরুল কায়েসের দুর্নীতর কথা বলতেছে তারা কি দুধে দুয়া তুলশি পাতা! না কি তারা রাস্তা পরিষ্কার করে কার্য উদ্ধার করতে চাচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধেও তদন্ত করা হোক।
কায়েসের কিছু চাটুকার আছে তারা মারাত্মক লেভেলের দালালি করে৷ একটা স্টুডেন্ট ভর্ত করাতে পারলেই ১০০০০৳ দেয়৷ চাকরির কত লোভ দেখায়৷ দালালের কাতারে আছে, নিরব, শিহাব, সুমন কবির, আসিবুল,, সুমাইয়া, মনি সহ আরো অনেকে
ঢাকা মেডিক্যাল এ ম্যাটস শিক্ষার্থীদের ৩ মাসের ফিল্ড ট্রেইনিং বাবদ ৬০০০ টাকা করে নিয়ে পরে নীলক্ষেত থেকে সার্টিফিকেট বানিয়ে এনে দিয়েছিলো। তারপর ঢাকা সি এম এইচ এ ৯ মাসের ইন্টার্নিশিপ এর সুযোগ করে দিয়ে ৭৫০০ টাকা করে তুলেছিলো শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। বলেছিলো এই টাকা দিয়ে সি এম এইচ এর কমান্ডেন্ট কে শুভেচ্ছা জানাবে। কিন্তু পরে জানা যায়, সি এম এইচে লোকবল সংকট থাকায় তারা কিছু ম্যাটস পাশ করা স্টুডেন্ট চেয়েছিলেন রোগী সামলানোর জন্য। তাই ৯ মাসের বদলে ১৩ মাস শুধু ওয়ার্ড গুলোতে ওয়ার্ডবয়ের মতো কাজ করানো হয়েছিলো। এই ব্যাপারে কিছু স্টুডেন্ট ইমরুল কায়েসের দ্বারস্থ হওয়ায় তিনি বলেছিলেন, যেভাবেই হোক সি এম এইচ এর সার্টিফিকেট টা অর্জন করতে পারলে নিশ্চিত চাকুরী। বর্তমানে দেখা যাচ্ছে যেসকল স্টুডেন্ট সি এম এইচ বাদ দিয়ে অন্যান্য হাসপাতাল বেছে নিয়েছে তারাই কিছু না কিছু শিখেছে এবং কিছু একটা করে খাচ্ছে। আর যারা সি এম এইচ এ ইন্টার্নশিপ করেছে সবাই বেকার। কারন তারা ১৩ মাস হুইলচেয়ার ঠেলা ছাড়া কিছুই শিখেনি
বাংলাদেশের রাজনৈতিক রা চোর বাটপার লোটেরা দের নিয়ে দেশটাকে কবারে শেষ করে দিলো।
ট্রমা ম্যাটস এর বিগত বছরের রেজাল্ট দেখেন ,আর অন্যান্য ক্যাম্পাস এর রেজাল্ট দেখেন তাহলেই উনার কারসাজি বুঝতে পারবেন । আর SMF এর রেজাল্ট সবসময় বিকাল ৫ টার পর উনার ব্যাক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট থেকে প্রকাশ করা হয় কেন ?উনি কি SMF এর মালিক বনে গেছেন ? একটা অনুষদের রেজাল্ট কিভাবে ব্যাক্তিগত একাউন্ট এ আসে এটার কোন উত্তর কি আছে উনার কাছে ? SMF আজ জিম্মি এই চক্রের হাতে । সঠিক তদন্ত করে উনাকে বিচারের আওতায় আনা হোক ।
১00 টাকাও ঘুষ খায়
চোরের গোষ্ঠী চোর, তার প্রতিষ্ঠানে তার কিছু চামচা তৈরি হয় প্রতি বছর। যাদের কাজেই হচ্ছে দালালি করা,তার বিরুদ্ধে কেউ সত্য কিছু বললে তাকে হুমকি ধামকি দেওয়া চামচাদের প্রধান কাজ
দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য এবং সরাসরি টাকা চায়।যে কোন কাজের জন্য হয়রানি করা হয়।
এখানে ঘুষ ছাড়া কিছুই নাই আমার কাছে ৩০০০ টাকা ঘুষ নিয়েছে। ঘুষের রমরমা ব্যবসা চলতেছে
কারো দ্বারা কোন দেশের ক্ষতি হলে সেটা কিভাবে দেখবেন?
কেউ যখন মারা যায় তখন তার প্রশংসা, আর কেউ পদ হারালে তার দুর্নীতির চুলচেরা বিশ্লেষণ!!! আগুনে পুড়ে জান-মালের ক্ষতি হওয়ার পরে জানা যায় নানা অসংগতি!! এইটা কি ধরনের সংবাদ?? কেন আমরা জীবিত থাকতে বা পদে থাকা অবস্থায় বিশ্লেষণ গুলা করি না?? ডাক্তার আসার পূর্বে যদি রুগি মারাই যায়, তাহলে ডাক্তারের কি কাজ??
SMF এ গেলে টাকা ছাড়া কোন পেপার্স তোলা যায়না। এসব দেখান কেউ নাই। ব্যাংক ড্রাফট করার পরে তারা বলে টাকা দিন কাজ আজই হয়ে যাবে নতুবা ১ সপ্তাহ পরে আসুন আজ স্যার নেই ইত্যাদি সই হবেনা। কিন্তু টাকা দিলে অটো সাইন হয়ে যায়।
কি সুন্দর চেহারা আর কি কাজ।
কি তার মন্তব্য করবো!ঐ লোকের কিচ্ছু হবে না।
এই ভাবে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, এমপি, নেতা, কর্মীদের প্রভাবে, তাদের ভিত্তি হিসাবে ব্যবহার করে দেশের প্রায় প্রতিটা সেক্টরে, আনাচে কানাচে জন্ম নিয়েছে হাজারো ইমরুল কায়েসক।
স্বাস্থ্য অনুষদের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের অবস্থা যদি এই হয় তাহলে বিসিএস পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকেের অবস্থা যে কি সেটা একমাত্র আল্লাহ পাকই ভালো জানেন।
সোনার ছেলে তো তাই কোন কথা বলা যাবে না।
একুশের পদক পাবে দুর্নীতির মাস্টার!! আদালতের নির্দেশনা, মন্ত্রণালয়ের তদন্ত এবং ইমরুল কায়েসকে পুরস্কার:
প্রধান অপরাধী তো ইমরুলকে সুরক্ষা দেয়া মুহম্মদ নাসিম।
এমন হাজারো "ইমরুল কায়েস"লুকিয়ে আছে এই সমাজের অন্দরে কে করবে এর প্রতিকার? সবাই নীরব সত্য আজ বড়ই অসহায়
বুঝলি-রে ভূপেন সবই মহা মায়া মহিয়ষীর খেল, কিচ্ছু করার নেই, আগাপাশতলা সবটাই পঁচে গেছে।
বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল হলো দূর্নীতির একটা শিল্প।আমি ২০১৭ সালে মেডিক্যাল এ্যাসিস্ট্যান্ট এর বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন ও মূল সাটিফিকেট তুলতে যায়।তখন আমাকে দুই বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল ২য় তলা ও ৪র্থ তলায় মূল সনদ ও বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন সরকার কর্তৃক নির্ধারিত টাকার বাহিরে মোট ১০০০টাকা দিতে হয়েছে। এটা নাকি তাদের অফিস কর্তৃক নির্ধারিত রেট।তাদের একটা কথা দ্রুত কাজটা করে দিবে,তা না হলে ফাইল পড়ে থাকবে।অর্থাৎ দূর্নীতি যে একটা শিল্প তার বাস্উতব দাহরণ বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল।আর এই টাকা গ্রহনের ক্ষেত্রে তারা একটা পদ্ধতি অবলম্বন করে। সেটা হলো অফিসের পিয়নের মাধ্যমে টাকা গ্রহন করে।তাহলে বলুন তো দূর্নীতির ধরনটা কেমন।
চমৎকার,, তিনি শুধু দুর্নীতির মাস্টারই নন,, জীবন্ত ফ্যাক্টরীও বটে। এইসব মাস্টারদের অনুসরণ করতে করতেই দেশটা আজ দুর্নীতির খারকানায় পরিনত। কিন্তু বিচার হবে কী আদ্যো। সেই প্রশ্নই রইলো। ধন্যবাদ মানব জমিনকে।
Love this kind of investigative journalism and exposures of criminals in higher official and social positions. Imrul should be in jail.