খেলা
ক্রিকেটারদের ধর্মঘটের ডাক
স্পোর্টস ডেস্ক
২১ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ৩:৩৯ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে (বিপিএল) বিদেশি খেলোয়াড়দের সঙ্গে দেশি ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিকের সামঞ্জস্য বিধান, দেশি কোচদের প্রোমোট করা, জাতীয় ক্রিকেট লীগে (এনসিএল) খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি এবং সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো, বিভাগীয় ক্রিকেটের উন্নতিতে কোচ নিয়োগসহ ১১ দফা দাবিতে অনির্দিষ্ট কালের জন্য ধর্মঘট ডাকলো সাকিবরা। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক বা জাতীয় কোনো ধরনের খেলায় অংশ নেবে না ক্রিকেটাররা। যুব বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে থাকায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের খেলোয়াড়দের এ ধর্মঘটের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্ত জানান সাকিব আল হাসানরা।
ক্রিকেটাররা ধর্মঘটের ডাক দেয়ায় আসন্ন ভারত সিরিজ হুমকির মুখে পড়লো। আগামী ৩রা নভেম্বর ভারতের মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মাঠে নামার কথা বাংলাদেশ দলের। মূলত দেশের ক্রিকেট পরিচালনা নিয়ে খেলোয়াড়দের মধ্যে এই অসন্তোষ ছড়িয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) বন্ধ করে দেয়ায় মধ্যম আয়ের ক্রিকেটারদের আয় আগের তুলনায় অনেক কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এছাড়াও চলতি জাতীয় ক্রিকেট লীগেও খেলোয়াড়দের আশানুরুপ ম্যাচ ফি বা আনুষাঙ্গিক খরচ বাড়ানো হয়নি বলে ক্রিকেটারদের এই পদক্ষেপ।
পেশাদার ক্রিকেটাররা গত কয়েক মাস ধরে এসব নিয়ে কথা বলে আসছেন। বাংলাদেশের টেস্ট ও টি টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান সম্প্রতি এক ইন্টারভিউতে বলেন, ‘দেশের ক্রিকেট নিয়ে কোনো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা হয় না। এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে দেশের ক্রিকেট অভিভাবকদের বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। খেলোয়াড়দের সমর্থনে আরো কাজ করতে হবে। এছাড়াও ক্রিকেটারদের আরো মান উন্নয়ন করা উচিত।’
ক্রিকেটাররা ধর্মঘটের ডাক দেয়ায় আসন্ন ভারত সিরিজ হুমকির মুখে পড়লো। আগামী ৩রা নভেম্বর ভারতের মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মাঠে নামার কথা বাংলাদেশ দলের। মূলত দেশের ক্রিকেট পরিচালনা নিয়ে খেলোয়াড়দের মধ্যে এই অসন্তোষ ছড়িয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) বন্ধ করে দেয়ায় মধ্যম আয়ের ক্রিকেটারদের আয় আগের তুলনায় অনেক কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এছাড়াও চলতি জাতীয় ক্রিকেট লীগেও খেলোয়াড়দের আশানুরুপ ম্যাচ ফি বা আনুষাঙ্গিক খরচ বাড়ানো হয়নি বলে ক্রিকেটারদের এই পদক্ষেপ।
পেশাদার ক্রিকেটাররা গত কয়েক মাস ধরে এসব নিয়ে কথা বলে আসছেন। বাংলাদেশের টেস্ট ও টি টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান সম্প্রতি এক ইন্টারভিউতে বলেন, ‘দেশের ক্রিকেট নিয়ে কোনো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা হয় না। এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে দেশের ক্রিকেট অভিভাবকদের বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। খেলোয়াড়দের সমর্থনে আরো কাজ করতে হবে। এছাড়াও ক্রিকেটারদের আরো মান উন্নয়ন করা উচিত।’