অনলাইন
সিরাজগঞ্জে ‘ছেলেধরা’ সন্দেহে যুবককে গণধোলাই
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
২৩ জুলাই ২০১৯, মঙ্গলবার, ১:৩৭ পূর্বাহ্ন
সিরাজগঞ্জে ছেলেধরা সন্দেহে আলম (৩৫) নামে এক যুবককে গণধোলাইয়ের পর পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয় জনতা। পুলিশ তাকে উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে। আজ ভোরে সদর উপজেলার পাইকপাড়া দারুল কোরআন কওমী মাদরাসা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত আলম পৌর এলাকার গয়লা বটতলা মহল্লার আবদুুর রহিমের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে সদর থানার উপ-পরিদর্শক এম হাসান মাহমুদ জুয়েল জানান, আজ মঙ্গলবার ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে আলম নামে ওই যুবক মাদ্রাসার জানালা দিয়ে ঢোকার চেষ্টা করছিল। এ সময় শিক্ষার্থীরা হঠাৎ তাকে দেখে ভয় পেয়ে চিৎকার শুরু করে। এ সময় গ্রামবাসী ও সকল ছাত্ররা এসে ওই যুবককে আটক করে গণধোলাই দেয়। এ অবস্থায় মাদ্রাসার অধ্যক্ষ থানায় খবর দেন। এরপর আহত যুবক আলমকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হাফিজুর রহমান, পাইকপাড়া গ্রামের আয়নাল হক, মোকলেছুর রহমান ও আবদুল আওয়াল নামে চারজনকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
উপ-পরিদর্শক আরও বলেন, আলমের গ্রামে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সে আসলে একটা ছিঁচকে চোর ও মাদকাসক্ত।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে সদর থানার উপ-পরিদর্শক এম হাসান মাহমুদ জুয়েল জানান, আজ মঙ্গলবার ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে আলম নামে ওই যুবক মাদ্রাসার জানালা দিয়ে ঢোকার চেষ্টা করছিল। এ সময় শিক্ষার্থীরা হঠাৎ তাকে দেখে ভয় পেয়ে চিৎকার শুরু করে। এ সময় গ্রামবাসী ও সকল ছাত্ররা এসে ওই যুবককে আটক করে গণধোলাই দেয়। এ অবস্থায় মাদ্রাসার অধ্যক্ষ থানায় খবর দেন। এরপর আহত যুবক আলমকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হাফিজুর রহমান, পাইকপাড়া গ্রামের আয়নাল হক, মোকলেছুর রহমান ও আবদুল আওয়াল নামে চারজনকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।
উপ-পরিদর্শক আরও বলেন, আলমের গ্রামে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সে আসলে একটা ছিঁচকে চোর ও মাদকাসক্ত।