এক্সক্লুসিভ
অভিযানের সময় ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা যাবে না: সালমান এফ রহমান
স্টাফ রিপোর্টার
৭ মার্চ ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, পুরান ঢাকায় অভিযানের সময় কোনো ব্যবসায়ীকে হয়রানি করা যাবে না। গতকাল সকালে নগর ভবনে মেয়র মোহাম্মদ হানিফ অডিটরিয়ামে ‘পুরনো ঢাকার ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবসা, সংকট ও সম্ভাবনা: করণীয় ও বর্জনীয়’ বিষয়ে মুক্ত আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সালমান এফ রহমান বলেন, নিমতলীর ঘটনার পর পুরান ঢাকা থেকে কেমিক্যালের গুদাম সরিয়ে নেয়ার কথা ছিল।
কিন্তু যেকোনো কারণে তা হয়নি। এখন থেকে তা সরাতে হবে। ব্যবস্থা না নিয়ে ধাক্কা দিয়ে তো বের করে দিতে পারবেন না। পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীদের অর্থনীতিতে অনেক অবদান রয়েছে। ৯ বছর আগে ব্যবসার ধরন যা ছিল এখন আরো বেড়েছে। এটা ঠিক হয়নি। কারণ আমাদের বোঝা উচিত ছিল আমাদেরকে এখান থেকে সরতে হবে।
তিনি বলেন, এখন অগ্নিকাণ্ডের জন্য ক্ষতিকর ২৯টি দাহ্য পদার্থের তালিকা করা হয়েছে। প্রয়োজনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আরো বাড়ানো হবে। কিন্তু এটি ৩২-এর বাইরে যাবে না।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, আমরা এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যবসায়ীবান্ধব। আমরা কখনোই ব্যবসায়ীদের বিপক্ষে নই। ব্যবসা করতে গিয়ে সাধারণ মানুষের পৃষ্ঠা ২০ কলাম ৪
প্রাণহানি এবং মানুষের ক্ষতি হবে- এটা করোরই কাম্য নয়। এটা আমরা কখনোই আশা করি না। আমরা টাস্কফোর্স গঠন করেছি এজন্য না যে, আমরা এখানকার সব ব্যবসায়ীকে তাড়িয়ে দেবো। আমরা চাই এই টাস্কফোর্স ঝুঁকি নিরসন করে ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দেবে। টাস্কফোর্স যখন গঠন করেছি তখন তার কার্যপরিধি নিশ্চিত করা হয়েছে। কেবলমাত্র ২৯টি কেমিক্যাল ও দাহ্য পদার্থের বাইরে কোনো অভিযান হবে না। কাউকে অযথা কষ্টও দেয়া হবে না। এ ব্যাপারে যেমন টাস্কফোর্সের সতর্ক থাকতে হবে তেমনি ব্যবসায়ীরাও সহযোগিতা করবেন। আগামী ছয়মাসের মধ্যে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে ২৯ বিঘা জমির ওপর কেমিক্যাল পল্লী তৈরি করে সব কেমিক্যাল গোডাউন স্থানান্তর করা হবে। এর মধ্যে কোথায় মালামাল সরানো হবে তা আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে একটি লে-আউট তৈরি করা হবে।
তিনি বলেন, কেমিক্যাল গোডাউন সরিয়ে নিতে টাস্কফোর্সের চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে। কেমিক্যাল গোডাউন আছে এরকম ভবনের পুরোটা গ্যাস-বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা হবে না। যাদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে তারা আবেদন করলে ফের সংযোগ দেয়া হবে।
প্লাস্টিক দানার ব্যাপারে সাঈদ খোকন বলেন, প্লাস্টিকের দানা দাহ্য পদার্থ কি না তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বিস্ফোরক অধিদপ্তরকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী যদি দেখা যায়, প্লাস্টিক দানা দাহ্য পদার্থ তাহলে টাস্কফোর্সের করার কিছু থাকবে না। আর যদি প্লাস্টিক দানা কোনো দাহ্য পদার্থ না হয় সেক্ষেত্রে অভিযান শুধু হবে ২৯টি রাসায়নিক পদার্থের বিরুদ্ধে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রাজউক চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সালমান এফ রহমান বলেন, নিমতলীর ঘটনার পর পুরান ঢাকা থেকে কেমিক্যালের গুদাম সরিয়ে নেয়ার কথা ছিল।
কিন্তু যেকোনো কারণে তা হয়নি। এখন থেকে তা সরাতে হবে। ব্যবস্থা না নিয়ে ধাক্কা দিয়ে তো বের করে দিতে পারবেন না। পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীদের অর্থনীতিতে অনেক অবদান রয়েছে। ৯ বছর আগে ব্যবসার ধরন যা ছিল এখন আরো বেড়েছে। এটা ঠিক হয়নি। কারণ আমাদের বোঝা উচিত ছিল আমাদেরকে এখান থেকে সরতে হবে।
তিনি বলেন, এখন অগ্নিকাণ্ডের জন্য ক্ষতিকর ২৯টি দাহ্য পদার্থের তালিকা করা হয়েছে। প্রয়োজনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আরো বাড়ানো হবে। কিন্তু এটি ৩২-এর বাইরে যাবে না।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, আমরা এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যবসায়ীবান্ধব। আমরা কখনোই ব্যবসায়ীদের বিপক্ষে নই। ব্যবসা করতে গিয়ে সাধারণ মানুষের পৃষ্ঠা ২০ কলাম ৪
প্রাণহানি এবং মানুষের ক্ষতি হবে- এটা করোরই কাম্য নয়। এটা আমরা কখনোই আশা করি না। আমরা টাস্কফোর্স গঠন করেছি এজন্য না যে, আমরা এখানকার সব ব্যবসায়ীকে তাড়িয়ে দেবো। আমরা চাই এই টাস্কফোর্স ঝুঁকি নিরসন করে ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা দেবে। টাস্কফোর্স যখন গঠন করেছি তখন তার কার্যপরিধি নিশ্চিত করা হয়েছে। কেবলমাত্র ২৯টি কেমিক্যাল ও দাহ্য পদার্থের বাইরে কোনো অভিযান হবে না। কাউকে অযথা কষ্টও দেয়া হবে না। এ ব্যাপারে যেমন টাস্কফোর্সের সতর্ক থাকতে হবে তেমনি ব্যবসায়ীরাও সহযোগিতা করবেন। আগামী ছয়মাসের মধ্যে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে ২৯ বিঘা জমির ওপর কেমিক্যাল পল্লী তৈরি করে সব কেমিক্যাল গোডাউন স্থানান্তর করা হবে। এর মধ্যে কোথায় মালামাল সরানো হবে তা আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে একটি লে-আউট তৈরি করা হবে।
তিনি বলেন, কেমিক্যাল গোডাউন সরিয়ে নিতে টাস্কফোর্সের চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে। কেমিক্যাল গোডাউন আছে এরকম ভবনের পুরোটা গ্যাস-বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা হবে না। যাদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে তারা আবেদন করলে ফের সংযোগ দেয়া হবে।
প্লাস্টিক দানার ব্যাপারে সাঈদ খোকন বলেন, প্লাস্টিকের দানা দাহ্য পদার্থ কি না তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বিস্ফোরক অধিদপ্তরকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী যদি দেখা যায়, প্লাস্টিক দানা দাহ্য পদার্থ তাহলে টাস্কফোর্সের করার কিছু থাকবে না। আর যদি প্লাস্টিক দানা কোনো দাহ্য পদার্থ না হয় সেক্ষেত্রে অভিযান শুধু হবে ২৯টি রাসায়নিক পদার্থের বিরুদ্ধে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রাজউক চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।