শেষের পাতা
ভূমিকম্পে কাঁপলো দেশ
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপেছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ দপ্তর (ইউএসজিএস) এবং ইউরোপীয়-ভূমধ্যসাগরীয় সিসমোলোজিক্যাল সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৩। আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূকম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ২৯৩ কিলোমিটার এবং রংপুর থেকে ১১৮ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে আসামের সপ্তগ্রামের কাছাকাছি এলাকায় ভূপৃষ্ঠের ৯ কিলোমিটার গভীরে। ভারতের গুয়াহাটি, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং ভুটানের থিম্পু থেকেও এ ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। সকালে অফিস শুরুর পর পর রাজধানীর ভবনগুলো ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলে আতঙ্ক তৈরি হয়।
দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের অধিকাংশ জেলার পাশাপাশি সিলেট, চট্টগ্রাম অঞ্চলে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ ২০১৬ সালের ২৪শে আগস্ট মিয়ানমারে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার এবং ১৩ই এপ্রিল ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প বাংলাদেশেও অনুভূত হয়। ওই বছর ৪ঠা জানুয়ারি ভারতের মণিপুর অঞ্চলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকাসহ সারা দেশ কেঁপে উঠেছিল। এর আগে ২০১৫ সালের ২৫শে এপ্রিল নেপালে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে আট হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়; ক্ষয়ক্ষতি হয় ভারত ও বাংলাদেশেও।
দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের অধিকাংশ জেলার পাশাপাশি সিলেট, চট্টগ্রাম অঞ্চলে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ ২০১৬ সালের ২৪শে আগস্ট মিয়ানমারে ৬ দশমিক ৮ মাত্রার এবং ১৩ই এপ্রিল ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প বাংলাদেশেও অনুভূত হয়। ওই বছর ৪ঠা জানুয়ারি ভারতের মণিপুর অঞ্চলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকাসহ সারা দেশ কেঁপে উঠেছিল। এর আগে ২০১৫ সালের ২৫শে এপ্রিল নেপালে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে আট হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়; ক্ষয়ক্ষতি হয় ভারত ও বাংলাদেশেও।