ঢাকা, ২১ মে ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১২ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিঃ

প্রথম পাতা

ঢাকায় ভারতের বিদেশ সচিব

তিস্তা প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহ

স্টাফ রিপোর্টার
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার
mzamin

বাংলাদেশের তিস্তা প্রকল্পে অর্থায়ন করতে আগ্রহী ভারত ঢাকায় সফররত ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা একাধিক বৈঠকে এই আগ্রহ প্রকাশ করেন। সফরের দ্বিতীয়দিনে গতকাল তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গেও। দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে। সাক্ষাৎ ও আলোচনায় তিস্তা প্রকল্পে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন ভারতের বিদেশ সচিব। এছাড়া  বৈঠকে সীমান্ত হত্যা নিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে বলে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, তিস্তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিস্তায় আমরা একটা বৃহৎ প্রকল্প নিয়েছি। ভারত সেখানে অর্থায়ন করতে চায়।

বিজ্ঞাপন
আমি বলেছি, তিস্তায় যে প্রকল্পটি হবে সেটা আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী হবে। আমাদের প্রয়োজন যেন পূরণ হয়। তিস্তায় ভারতের মতো চীনও অর্থায়ন করতে চা”েছ, এ বিষয়ে বাংলাদেশের অবস’ান জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারত যে এক্ষেত্রে সহায়তা করতে চাইছে, সে বিষয় নিয়েই আজকে আলোচনা হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের বহুমাত্রিক সম্পর্ক। অত্যন্ত চমৎকার সম্পর্ক। যে সম্পর্ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে নতুন উ”চতায় পৌঁছেছে। আমরা কানেক্টিভিটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসা সহজ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, প্রতি বছর ১৬-১৭ লাখ বাংলাদেশীর জন্য ভিসা ইস্যু করে ভারত। বিশ্বে সর্বো”চ ভিসা ইস্যু করে বাংলাদেশে। অনেক সময় ভিসা পেতে অপেক্ষা করতে হয়, সেটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বলেছেন, এখানকার (বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রে) সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য তারা আরও লোকবল নিয়োগ করছেন এবং কোনো উদ্ভাবনী প্রক্রিয়ায় করা যায় কি না তা দেখছেন। আমি অনলাইনের কথা বলেছি। অনলাইনে আবেদন করার কথা বলেছি, যেন সহজে মানুষ ভিসা পায়। তারা এ বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক। ভারতের ওপর দিয়ে নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা ফিজিক্যাল কানেক্টিভিটি নিয়ে আলোচনা করেছি। সেটা অনেক দূর এগিয়েছে। বিশেষ করে, নেপাল এবং ভুটানকে ট্রানজিট দেয়া এবং এ দুই দেশ থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করা। ইতিমধ্যে নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি করার ক্ষেত্রে সবকিছু চূড়ান্ত হয়েছে। তিনি বলেন, ট্যারিফ নিয়েও আলোচনা অনেকটা চূড়ান্ত হয়েছে। সেটি আমাদের ক্রয় কমিটিতে যাবে। সেটি হলে ভারতের ওপর দিয়ে আমরা নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করতে পারবো। সীমান্ত হত্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রাণঘাতী নয় এমন অস্ত্র ব্যবহার করার ওপর আমরা গুরত্ব আরোপ করেছি। তিনি (কোয়াত্রা) জানিয়েছেন, তাদের বর্ডার সিকিউরিটি গার্ডকে নির্দেশনা দিয়েছেন এবং তারা সেটি অনুসরণও করেন। তাদের আন্তরিকতার অভাব নেই। এটি নিয়ে দু’দেশের সরকারি এবং রাজনৈতিক পর্যায়ে আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি নেই।

সীমান্ত হত্যা নিয়ে উদ্বেগ: সামপ্রতিক সময়ে সীমান্ত হত্যার ঘটনায় ভারতের কাছে উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ। সীমান্ত হত্যা বন্ধে প্রাণঘাতী নয়- এমন অস্ত্র ব্যবহারেও জোর দিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রার সঙ্গে বৈঠকে সীমান্ত হত্যার ঘটনায় উদ্বেগ জানান পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। বৈঠকের পর পররাষ্ট্র সচিব বলেন, বৈঠকে সীমান্ত হত্যা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহে সীমান্তে বেশকিছু বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছেন। সেটি নিয়ে বাংলাদেশ উদ্বেগ ব্যক্ত করেছে। সীমান্তে প্রাণঘাতী নয় বা ননলিথ্যাল অস্ত্র ব্যবহারের জন্য জোর দেয়া হয়েছে।

বৈঠকে আলোচনার বিষয়ে মাসুদ বিন মোমেন জানান, বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া সম্পর্কের অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, তিস্তা ইস্যুর সমাধান, গঙ্গা চুক্তি নবায়ন। সকল ধরনের কানেক্টিভিটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কবে প্রধানমন্ত্রী দিল্লি সফর করবেন- জানতে চাইলে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, সফরটি শিগগিরই হবে। ভারতে নির্বাচন এখনও চলছে। নির্বাচনের পর সরকার গঠন হলে দিল্লি যাবেন প্রধানমন্ত্রী।

বাংলাদেশে ভারতের ঋণ চুক্তি (এলওসি) প্রসঙ্গে মাসুদ বিন মোমেন বলেন, এলওসি’র একটি নতুন ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি ভারত করতে যা”েছ, যাতে করে এ ঋণ চুক্তি বাস্তবায়নে যে সমস্যাগুলো ছিল, সেগুলো দূর করা যায়। এ নিয়ে ঢাকায় ভারতের হাইকমিশন ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ কাজ করছে। কিছু সমস্যা চিহ্নিত করা হয়েছে, তার সমাধান চলছে। 

তিনি বলেন, এছাড়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে কমপ্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (সেপা) নিয়ে ভারতের আগ্রহ রয়েছে। দুই দেশ যাতে সেপা আলোচনা শুরু করতে পারে তা তরান্বিত করা হবে। চলতি মাসের শেষে কনস্যুলার বিষয়ে দু’টি বৈঠক রয়েছে ঢাকা ও দিল্লির।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, বিভিন্ন আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। সামনে বিমসটেকের সম্মেলন রয়েছে। আগামীতে বাংলাদেশ এর সভাপতি পদ গ্রহণ করার পর কি কি পদক্ষেপ নেয়া হবে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

গভীর সমুদ্রবন্দর ব্যবহার নিয়ে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, মাতারবাড়ীর গভীর সমুদ্রবন্দরের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ভারতের পূর্বাঞ্চলে প্রদেশগুলো ও ভবিষ্যতে নেপাল ও ভুটান যাতে ব্যবহার করতে পারে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়া এ বন্দরটি যেহেতু জাপানের বিগবি পরিকল্পনার একটি অংশ, সুতরাং জাপানকে এখানে কীভাবে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এখানে তৃপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হবে। কারণ যখন মাতারবাড়ী সম্পূর্ণ প্রস‘ত হবে, তখন যাতে এর সর্বোচ্চ ব্যবহার করা যায়।

ব্রিকসে বাংলাদেশের সদস্য পদ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ব্রিকসে সদস্য পদ অর্জন নিয়ে সকল সদস্য রাষ্ট্রের সঙ্গেই বাংলাদেশ যোগাযোগ করছে। ভারতের সঙ্গেও এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা আশ্বাস দিয়েছে এ বিষয়ে অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে কাজ করবে।
রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, রাখাইনে যে পরিসি’তি বিরাজ করছে, তাতে ভারতও সমস্যায় পড়েছে। আগামীতে মিয়ানমার সংকট নিয়ে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করা হবে।

সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে মাসুদ বিন মোমেন বলেন, মহাকাশ, সবুজ জ্বালানি রূপান্তর, ডিজিটাল অর্থনীতির মতো বিষয়গুলো সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়া জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে দুই দেশের সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

কলম্বো সিকিওরিটি কনক্লেভে বাংলাদেশকে সদস্য করতে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্র সচিব। তিনি বলেন, সামপ্রতিক সময়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে বাংলাদেশ আগামীতে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভে সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ করবে। ভারতের আরেকটি প্রস্তাব রয়েছে যে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে দুর্যোগ প্রশমন সংক্রান্ত কার্যক্রম একত্রে করা।

তিস্তা প্রকল্প চীন ও ভারত কি যৌথভাবে বিনিয়োগ করবে- এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তিস্তার প্রকল্প নিয়ে সচিব পর্যায়ের বৈঠকে আলোচনা হয়নি। তবে ভারতের আগ্রহ রয়েছে, বিস্তারিত এখনও পাওয়া যায়নি। বিষয়টি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।
 

পাঠকের মতামত

এর নাম দেয়া যাক হাজার বছরের ভারতীয় অর্থানয়নের তিস্তা প্রকল্প

Moazzem
১১ মে ২০২৪, শনিবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন

নদী হত্যাকারী ভারতকে তিস্তা প্রকল্পে জড়িত করা আত্মঘাতী হবে।

Ahmad Zafar
১১ মে ২০২৪, শনিবার, ৬:১৮ পূর্বাহ্ন

I want to remind minister Mahmuh that he failed to start and stop broadcasting Bangladeshi TV channels in India and Bangladesh respectively. In that respect he was a failed information minister. Now he and his unelected PM working on selling out Bangladesh's teesta project to India. Mr. Hassan Mahmud is an unpatriotic Indian puppet. India is trying to kill the teesta project. Please do not sell out Bangladesh's interest.

Bangladeshi
১১ মে ২০২৪, শনিবার, ৪:৫০ পূর্বাহ্ন

তিস্তা প্রকল্প বন্ধ করার প্রচেষ্টা। দেশ বিরোধী শক্তি কিন্তু সহযোগিতা করার জন্য একপায়ে দাঁড়িয়ে আছে?

No name
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ৭:৪১ অপরাহ্ন

পিন্ডির জিঞ্জির মুক্ত হয়েছি দিল্লীর দাসত্ব করার জন্য নয়।বয়কট ইন্ডিয়া।জাগো বাংলাদেশ।

MU
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ৫:৪৫ অপরাহ্ন

মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে আমিও একমত। তাদের আন্তরিকতার আসলেই কোন অভাব নেই। উনারা প্রবল আন্তরিকতার সাথে আমাদের সীমান্তের ভিতরে ঢুকে আমাদেরই নাগরিকদের হত্যা করে। এমন আন্তরিকতা পৃথিবীর আর অন্য কোন দেশ আমাদের দেখাবে না।

তমাল
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ২:৪৯ অপরাহ্ন

উত্তরাঞ্চলকে মরুভূমিতে পরিনত করার একটা ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই না।

Mozammel
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ১২:১৭ অপরাহ্ন

ছ্যাছড়া ! ৫৪ নদীতে সব বাঁধগুলো ভেঙে আয় আগে । নাকে খত দে জীবনে আর কোন দিন আন্তর্জাতিক নদীতে বাঁধ দিবি না।

Alo
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন

ভারতের বিনিয়গ মানে অর্থ ছাড় না করে প্রকল্পটিকে হাজার বৎসরের জন্য আটকে দেওয়া।

ইকবাল আহমেদ
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন

চীনা প্রকল্প রুখে দেবার অপকৌশল এটা। তারা নিজেরা করবে বলে এই প্রকল্প হাতে নিয়ে এর কাজ ধীরগতি করে বন্ধ করে দেবে।

ভাবুক বেচারা
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন

বাঃ বাহ , এটা তো হবে বানরের পিঠা ভাগ ।

zakiul Islam
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ৮:২২ পূর্বাহ্ন

This is another Indian trap.

nurul choudhury
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ২:১০ পূর্বাহ্ন

শহীদের রক্তের ঋণে অর্জিত স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ। এই দেশের স্বার্থে তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন জরুরি, তেমনি জরুরি হচ্ছে বাংলাদেশের স্বার্থ ঠিক রেখে এবং সঠিক শুল্ক আরোপ করে ভারতকে করিডোর দেওয়া বা না দেওয়া। এবার প্রমাণ পাওয়া যাবে আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আছে কি নেই, না কি তা আবার অর্জন করে নিতে হবে।

Mortuza Huq
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ১:২৩ পূর্বাহ্ন

বোধ করি তাদের বৃহৎ প্রতিবেশী রাষ্ট্রের প্রস্তাবিত বিনিয়োগ ঠেকাতে এমন আগ্রহ হয়ে থাকলে তিস্তা প্রকল্পের কল্পনা কখনোই বাস্তবতার মুখ দেখবে না। কারন এমনিতেই নায্য হিস্যার পানি কখনোই পাওয়া যায় না। বিনিয়োগকারী হিসেবে ভিতরে আসতে পারলে বর্ষায় প্লাবণ আর শীত গ্রীষ্মে মরুভূমি উপহার হিসেবে পাওয়ার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত পাকা হয়ে যাবে। সাধু সাবধান!

মোহাম্মদ হারুন আল রশ
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ১:১৬ পূর্বাহ্ন

এসব কাগজে বাঘ বৈকি।

সাধারণ জনগণ
১০ মে ২০২৪, শুক্রবার, ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

   

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status