দেশ বিদেশ
সোহাগ হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর উত্তরখানের রাজবাড়ি এলাকার কলেজছাত্র মো. সোহাগ (২০) হত্যা মামলায় মাহবুবুল ইসলাম রাসেল (২০) ও হৃদয় (২২) নামে দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১)। তারা দু’জনই উত্তরা এলাকার কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। গতকাল র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সিনিয়র সহকারী পরিচালক এএসপি সুজয় সরকার জানান, গত সোমবার দিনগত রাতে দক্ষিণখান থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে পলাতক দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হৃদয়, রাসেলসহ আরো কয়েকজন মিলে কলেজ শিক্ষার্থী সোহাগকে মারধর ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। গত ২৭শে আগস্ট রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সূত্রপাত ঘটে রিকশার চাকা থেকে কাদা ছিটকে গায়ে লাগার মতো তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক রিকশাচালককে মারধর করছিল আসামিরা। এর প্রতিবাদ করায় কলেজ শিক্ষার্থী সোহাগকেও মারধর করে তারা। এক পর্যায়ে তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। পরে স্থানীয়রা সোহাগকে উদ্ধার করে উত্তরা নর্দান হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই রাতেই পুলিশ সোহাগের লাশ উদ্ধার করে। ঘটনার পরদিন নিহতের বড় ভাই মেহেদী হাসান সাগর বাদী হয়ে উত্তরখান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় মাহবুবুল ইসলাম রাসেল ওরফে কাটার রাসেল, হৃদয়, সাদ (২০), সাব্বির হোসেন (২০) ও সানি (২১) এর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো চার থেকে পাঁচজনকে আসামি করা হয়।
দুই আসামি সম্পর্কে তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, হৃদয় আগে উত্তরা আট নম্বর এলাকায় (আব্দুল্লাহপুর) বসবাস করতো। সেখানে কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিল। গত তিন থেকে চার বছর যাবত হৃদয়ের পরিবার উত্তরখান এলাকায় বাড়ি কিনে বসবাস শুরু করে। তবে আব্দুল্লাহপুর এলাকায় হৃদয়ের নানা অপকর্মের কারণে তার পরিবারকে ওই এলাকা ছাড়তে হয়েছিল। এদিকে মাহবুবুল ইসলাম রাসেল সব সময় সঙ্গে ধারালো অস্ত্র রাখে বলে সবাই তাকে কাটার রাসেল বলে ডাকে। সেও কিশোর গ্যাংয়ের একজন সদস্য।
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হৃদয়, রাসেলসহ আরো কয়েকজন মিলে কলেজ শিক্ষার্থী সোহাগকে মারধর ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। গত ২৭শে আগস্ট রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সূত্রপাত ঘটে রিকশার চাকা থেকে কাদা ছিটকে গায়ে লাগার মতো তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক রিকশাচালককে মারধর করছিল আসামিরা। এর প্রতিবাদ করায় কলেজ শিক্ষার্থী সোহাগকেও মারধর করে তারা। এক পর্যায়ে তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। পরে স্থানীয়রা সোহাগকে উদ্ধার করে উত্তরা নর্দান হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই রাতেই পুলিশ সোহাগের লাশ উদ্ধার করে। ঘটনার পরদিন নিহতের বড় ভাই মেহেদী হাসান সাগর বাদী হয়ে উত্তরখান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় মাহবুবুল ইসলাম রাসেল ওরফে কাটার রাসেল, হৃদয়, সাদ (২০), সাব্বির হোসেন (২০) ও সানি (২১) এর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো চার থেকে পাঁচজনকে আসামি করা হয়।
দুই আসামি সম্পর্কে তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, হৃদয় আগে উত্তরা আট নম্বর এলাকায় (আব্দুল্লাহপুর) বসবাস করতো। সেখানে কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিল। গত তিন থেকে চার বছর যাবত হৃদয়ের পরিবার উত্তরখান এলাকায় বাড়ি কিনে বসবাস শুরু করে। তবে আব্দুল্লাহপুর এলাকায় হৃদয়ের নানা অপকর্মের কারণে তার পরিবারকে ওই এলাকা ছাড়তে হয়েছিল। এদিকে মাহবুবুল ইসলাম রাসেল সব সময় সঙ্গে ধারালো অস্ত্র রাখে বলে সবাই তাকে কাটার রাসেল বলে ডাকে। সেও কিশোর গ্যাংয়ের একজন সদস্য।