বাংলারজমিন
ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে চাল আত্মসাতের অভিযোগ
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজির চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড মেম্বর মো. মোছাব্বির মিয়া ও ডিলার জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে। গত বুধবার ওই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. শাহাজান মিয়া ও মো. আরজু মিয়া স্থানীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন। এর আগে গত ১৪ই সেপ্টেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে তারা লিখিত অভিযোগ করেন।
লিখিত বক্তব্যে তারা জানান, ২০১৬ সাল থেকে তারা ওএমএস’র খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির তালিকাভুক্ত ছিলেন। ২০২০ সালের জুন মাসের তালিকায় তাদের ক্রমিক নং ৫৮ ও ৬৬। আরজু মিয়া বলেন, তিনি ২০১৬ সালে প্রথম একবার চাল উত্তোলন করেছিলেন। দ্বিতীয়বার চাল উত্তোলন করতে গেলে মোছাব্বির মেম্বর তাকে বলেন, উপজেলা থেকে তার কার্ড বাতিল করা হয়েছে। এরপর থেকে তিনি আর চাল উত্তোলন করেননি। শাহাজান মিয়া বলেন, তার নামে ওএমএস’র একটি কার্ড রয়েছে। কিন্তু ২০১৬ সাল থেকে তিনি একবারও চাল পাননি। এমনকি কার্ডও পাননি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোছাব্বির মিয়া বলেন, ‘এ অভিযোগ মিথ্যা।
সামনে নির্বাচন আসছে। তাই আমাকে হেয়-প্রতিপন্ন করার জন্য এগুলো করা হচ্ছে।’ আর ডিলার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গত দুই মাস ধরে এই দুজন চাল নিচ্ছেন না। এর আগে নিয়মিত তাদের নামে চাল নেয়া হয়েছে। তবে কে বা কারা নিচ্ছেন তা আমি বলতে পারবো না। এটা তাদের ওয়ার্ডের মেম্বর ভালো বলতে পারবেন।’
৪নং সিন্দুরখান ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হেলাল বলেন, ‘চাল না পাওয়ার বিষয়টি আমাকে কেউ জানায়নি।’
শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী অফিসার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দেখবো।’
লিখিত বক্তব্যে তারা জানান, ২০১৬ সাল থেকে তারা ওএমএস’র খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির তালিকাভুক্ত ছিলেন। ২০২০ সালের জুন মাসের তালিকায় তাদের ক্রমিক নং ৫৮ ও ৬৬। আরজু মিয়া বলেন, তিনি ২০১৬ সালে প্রথম একবার চাল উত্তোলন করেছিলেন। দ্বিতীয়বার চাল উত্তোলন করতে গেলে মোছাব্বির মেম্বর তাকে বলেন, উপজেলা থেকে তার কার্ড বাতিল করা হয়েছে। এরপর থেকে তিনি আর চাল উত্তোলন করেননি। শাহাজান মিয়া বলেন, তার নামে ওএমএস’র একটি কার্ড রয়েছে। কিন্তু ২০১৬ সাল থেকে তিনি একবারও চাল পাননি। এমনকি কার্ডও পাননি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোছাব্বির মিয়া বলেন, ‘এ অভিযোগ মিথ্যা।
সামনে নির্বাচন আসছে। তাই আমাকে হেয়-প্রতিপন্ন করার জন্য এগুলো করা হচ্ছে।’ আর ডিলার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘গত দুই মাস ধরে এই দুজন চাল নিচ্ছেন না। এর আগে নিয়মিত তাদের নামে চাল নেয়া হয়েছে। তবে কে বা কারা নিচ্ছেন তা আমি বলতে পারবো না। এটা তাদের ওয়ার্ডের মেম্বর ভালো বলতে পারবেন।’
৪নং সিন্দুরখান ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হেলাল বলেন, ‘চাল না পাওয়ার বিষয়টি আমাকে কেউ জানায়নি।’
শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী অফিসার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে দেখবো।’