দেশ বিদেশ
স্বাস্থ্যের ২০ কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পদের বিবরণীর নোটিশ জারি
স্টাফ রিপোর্টার
২২ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ২০ জনের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক জানায়, অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক সত্যতা পেয়ে গত ১৫ই সেপ্টেম্বর এই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের জন্য নোটিশ পাঠান দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন।
যাদের বিষয়ে নোটিশ পাঠানো হয়েছে তারা হলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ইপিআই প্রকল্পের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মজিবুল হক মুন্সি ও তার স্ত্রী রিফাত আক্তার, একই প্রকল্পের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর তোফায়েল আহমেদ ভূঁইয়া ও তার স্ত্রী খাদিজা আক্তার, গাড়িচালক মো. আব্দুল মালেক ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগম, গোপালগঞ্জের আড়াইশ’ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ওবাইদুর রহমান ও তার স্ত্রী বিলকিচ রহমান, তার আরেক স্ত্রী ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের স্টাফ নার্স রেহেনা আক্তার, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিসাবরক্ষক মো. ইমদাদুল হক ও তার স্ত্রী মোসা. উম্মে রুমান ফেন্সী।
এ ছাড়া জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. মাহমুদুজ্জামান ও তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াছমিন, গাজীপুরের শহীদ তাজ উদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্টোর অফিসার মো. নাজিম উদ্দিন ও তার স্ত্রী ফিরোজা বেগম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ বিভাগের অফিস সহকারী কামরুল হাসান ও তার স্ত্রী ডা. উম্মে হাবিবা, গোপালগঞ্জের শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজের স্টেনোগ্রাফার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর মো. সাইফুল ইসলাম, বরিশাল বিভাগের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের সাবেক সহকারী প্রধান (নন মেডিকেল) বর্তমানে সহকারী প্রধান পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মীর রায়হান আলী, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিসাবরক্ষক মো. আনোয়ার হোসেনকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ দিয়েছে দুদক।
এ বিষয়ে দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে একদল কর্মকর্তা-কর্মচারী সিন্ডিকেট করে দুর্নীতি করছে, এমন অভিযোগের ভিত্তিতে ২০১৯ সাল থেকে আমরা একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করি। এরই মধ্যে মালেকসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ও তদন্ত চলছে। এদের মধ্যে ১২ জনের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলাও হয়েছে।
দুদক জানায়, অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক সত্যতা পেয়ে গত ১৫ই সেপ্টেম্বর এই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের জন্য নোটিশ পাঠান দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন।
যাদের বিষয়ে নোটিশ পাঠানো হয়েছে তারা হলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ইপিআই প্রকল্পের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মজিবুল হক মুন্সি ও তার স্ত্রী রিফাত আক্তার, একই প্রকল্পের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর তোফায়েল আহমেদ ভূঁইয়া ও তার স্ত্রী খাদিজা আক্তার, গাড়িচালক মো. আব্দুল মালেক ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগম, গোপালগঞ্জের আড়াইশ’ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ওবাইদুর রহমান ও তার স্ত্রী বিলকিচ রহমান, তার আরেক স্ত্রী ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের স্টাফ নার্স রেহেনা আক্তার, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিসাবরক্ষক মো. ইমদাদুল হক ও তার স্ত্রী মোসা. উম্মে রুমান ফেন্সী।
এ ছাড়া জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) মো. মাহমুদুজ্জামান ও তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াছমিন, গাজীপুরের শহীদ তাজ উদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্টোর অফিসার মো. নাজিম উদ্দিন ও তার স্ত্রী ফিরোজা বেগম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ বিভাগের অফিস সহকারী কামরুল হাসান ও তার স্ত্রী ডা. উম্মে হাবিবা, গোপালগঞ্জের শেখ সায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজের স্টেনোগ্রাফার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর মো. সাইফুল ইসলাম, বরিশাল বিভাগের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের সাবেক সহকারী প্রধান (নন মেডিকেল) বর্তমানে সহকারী প্রধান পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মীর রায়হান আলী, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিসাবরক্ষক মো. আনোয়ার হোসেনকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ দিয়েছে দুদক।
এ বিষয়ে দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে একদল কর্মকর্তা-কর্মচারী সিন্ডিকেট করে দুর্নীতি করছে, এমন অভিযোগের ভিত্তিতে ২০১৯ সাল থেকে আমরা একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করি। এরই মধ্যে মালেকসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান ও তদন্ত চলছে। এদের মধ্যে ১২ জনের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলাও হয়েছে।