দেশ বিদেশ
চাকরির নামে প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১৪
স্টাফ রিপোর্টার
২২ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
চাকরি দেয়ার নামে চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতারণার করার অভিযোগে রাজধানীর মিরপুর ও মোহাম্মদপুরের তিনটি প্রতিষ্ঠানের ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। অভিযোগ রয়েছে, চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে প্রতারক চক্রের সদস্যরা লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ ছাড়া ৪৪ জন চাকরি প্রার্থীকেও উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মামুন হোসেন বিল্লার (৩৬), উজ্জ্বল মিয়া (২৫), শরিফুল ইসলাম (২২), সোহাগ খান (২২), আমানুল ইসলাম (২২), জাকির হোসেন (২৪), মো. রায়হান (২০), ফোরকান উদ্দিন (৩০), মনিরুল ইসলাম (২৪), রাহাত হাওলাদার (২৪) মো. আহাদ (২৫), আবু রায়হান (২২), সাহিবুর রহমান (২২) ও আলিফ হোসেন (২০)। তাদের কাছ থেকে ২৪টি ভর্তি ফরম, ১০টি ভিজিটিং কার্ডের বক্স, ৭০ পাতার চাকরির নিয়োগ ফরম, সাতটি ভুয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নগদ ৯৭ হাজার টাকা, পাঁচটি রেজিস্ট্রার খাতা, একটি নোটবুক, একটি খাতা, ৫২ জন চাকরিপ্রার্থীর জীবনবৃত্তান্ত, আটটি সিল, দুটি পরিচয়পত্র, পাঁচটি ভুয়া পোস্টিং ফরম জব্দ করা হয়। র্যাব-৪ এর সহকারী পরিচালক (অপস) সহকারী পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান চৌধুরী জানান, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পল্লবীর দিকরা সিকিউরিটি অ্যান্ড লজিস্টিক সার্ভিসেস লিমিটেড, কাজীপাড়ার আনোয়ারা লজিস্টিক অ্যান্ড সিকিউরিটি সার্ভিসেস লিমিটেড ও আদাবরের আনোয়ার লজিস্টিক অ্যান্ড সিকিউরিটি সার্ভিসেস লিমিটেডে অভিযান চালানো হয়।
গত রোববার দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে এই তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া ৪৪ জন ভুক্তভোগী চাকরিপ্রার্থীকে উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অফিস ভাড়া করে দেশের মধ্যশিক্ষিত বেকার ও নিরীহ যুবকদের চাকরি দেয়ার নাম করে ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে দীর্ঘদিন থেকে প্রতারকচক্রটি লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে। এই প্রতারকচক্রের মূলহোতা মামুন হোসেন বিল্লাল। তার তত্ত্বাবধানে তিনটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হতো। মামুন ছাড়া পলাতক আরো চার-পাঁচজন এই প্রতারণার কাজে জড়িত। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
গত রোববার দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে এই তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া ৪৪ জন ভুক্তভোগী চাকরিপ্রার্থীকে উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অফিস ভাড়া করে দেশের মধ্যশিক্ষিত বেকার ও নিরীহ যুবকদের চাকরি দেয়ার নাম করে ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে দীর্ঘদিন থেকে প্রতারকচক্রটি লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে। এই প্রতারকচক্রের মূলহোতা মামুন হোসেন বিল্লাল। তার তত্ত্বাবধানে তিনটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হতো। মামুন ছাড়া পলাতক আরো চার-পাঁচজন এই প্রতারণার কাজে জড়িত। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।