খেলা
নির্বাচন কমিশনারের কাছে আসলামের চিঠি
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, শুক্রবার, ৮:১৯ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) বর্তমান কমিটির বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনারের কাছে অভিযোগ করেছেন সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রার্থী শেখ মো. আসলাম। তার অভিযোগ, নির্বাচনের আগে ক্লাবগুলোকে ডেকে জমে থাকা ট্রফি বিতরণ এবং বাফুফের অফিস কক্ষ ব্যবহার করে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ করেছে বর্তমান কমিটি।
গতকাল প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন শেখ মো. আসলাম। নির্বাচন কমিশানারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে চিঠিতে শেখ আসলাম বলেন, ‘বাফুফের আসন্ন নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও যেকোনো প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য এর আগেও একটি চিঠি দিয়েছিলাম আপনার কাছে। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় এ ব্যাপারে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। বরং বাফুফের কার্যালয় আগের চেয়ে অনেক বেশি ব্যক্তি বিশেষে অনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, নির্বাচনকে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে দীর্ঘদিন জমে থাকা ক্লাবের ট্রফি বিতরণ করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন বাফুফের বর্তমান কমিটির এহেন কর্মকাণ্ড অনৈতিক এবং ফিফার বিধি ও বাফুফের নির্বাচন বিধিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।’ সাবেক এই তারকা ফুটবলার ফিরতি আবেদনে বলেন, ‘বাফুফের অফিস কক্ষে প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার, সাক্ষাৎকার, ফোন, ইমেইল, ওয়েবসাইট ব্যবহার অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর বাফুফে অফিস ও কতিপয় কর্মকর্তা বিধি লঙ্ঘন করছেন। এ মুহূর্তে কোনো ট্রফি, উপহার ও অর্থ বিতরণ নির্বাচন বিধির লঙ্ঘন বিধায় তা বন্ধ করতে হবে। বাফুফের বর্তমান কমিটির ব্যর্থতার কারণে দীর্ঘদিন জমে থাকা ট্রফি বিতরণের কাজটি আগামী কমিটির ওপর বর্তায় বলেই আমি মনে করি। বাফুফে সচিবালয়কে নিরপেক্ষ রাখতে হবে। নির্বাচনে ফিফা ও এএফফি’র শক্তিশালী প্রতিনিধিদের পর্যবেক্ষক হিসেবে রাখা প্রয়োজন। উপযুক্ত বিষয়ে অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া না হলে আমরা ফিফার কাছে জানাতে বাধ্য হবো। কারণ ইতিমধ্যে ফিফা জানিয়েছে, অভিযোগ গুরুতর হলে এবং লিখিতভাবে জানালে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে তারা।’
গতকাল প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন শেখ মো. আসলাম। নির্বাচন কমিশানারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে চিঠিতে শেখ আসলাম বলেন, ‘বাফুফের আসন্ন নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও যেকোনো প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য এর আগেও একটি চিঠি দিয়েছিলাম আপনার কাছে। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় এ ব্যাপারে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। বরং বাফুফের কার্যালয় আগের চেয়ে অনেক বেশি ব্যক্তি বিশেষে অনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, নির্বাচনকে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে দীর্ঘদিন জমে থাকা ক্লাবের ট্রফি বিতরণ করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন বাফুফের বর্তমান কমিটির এহেন কর্মকাণ্ড অনৈতিক এবং ফিফার বিধি ও বাফুফের নির্বাচন বিধিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।’ সাবেক এই তারকা ফুটবলার ফিরতি আবেদনে বলেন, ‘বাফুফের অফিস কক্ষে প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার, সাক্ষাৎকার, ফোন, ইমেইল, ওয়েবসাইট ব্যবহার অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর বাফুফে অফিস ও কতিপয় কর্মকর্তা বিধি লঙ্ঘন করছেন। এ মুহূর্তে কোনো ট্রফি, উপহার ও অর্থ বিতরণ নির্বাচন বিধির লঙ্ঘন বিধায় তা বন্ধ করতে হবে। বাফুফের বর্তমান কমিটির ব্যর্থতার কারণে দীর্ঘদিন জমে থাকা ট্রফি বিতরণের কাজটি আগামী কমিটির ওপর বর্তায় বলেই আমি মনে করি। বাফুফে সচিবালয়কে নিরপেক্ষ রাখতে হবে। নির্বাচনে ফিফা ও এএফফি’র শক্তিশালী প্রতিনিধিদের পর্যবেক্ষক হিসেবে রাখা প্রয়োজন। উপযুক্ত বিষয়ে অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া না হলে আমরা ফিফার কাছে জানাতে বাধ্য হবো। কারণ ইতিমধ্যে ফিফা জানিয়েছে, অভিযোগ গুরুতর হলে এবং লিখিতভাবে জানালে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে তারা।’