অনলাইন
বিদেশিদের জন্য শর্ত শিথিল করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
বর্তমানে দেশে কর্মরত বিদেশি কর্মীরা মূল বেতনের সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ নিজ দেশে নিতে পারেন রেমিট্যান্স হিসেবে। এখন থেকে রপ্তানি প্রত্যাবাসন কোটা (ইআরকিউ) অ্যাকাউন্ট থেকে বিদেশি কর্মীদের বৈদেশিক মুদ্রা (এফসি) অ্যাকাউন্টে বেতন হিসেবে জমা করতে পারবেন। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ব্যাংকে থাকা এফসি হিসাবের মাধ্যমে বিদেশি কর্মীরা নিজ দেশে অর্থ নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ব্যাংকের এডি শাখাগুলো বিদেশি কর্মীদের থাকা এফসি হিসাবের মাধ্যমে বেতনের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাঠাতে পারবে। তবে অবশ্যই রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ইআরকিউ হিসাবে জমা থাকা বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ দেখতে হবে। শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি থাকা বিদেশি কর্মীদের বেতনই এফসি হিসাবের মাধ্যমে দেয়া যাবে।
এর আগে গত জুনে এক নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, বিদেশি কর্মীদের বেতন অবশ্যই এফসি (বৈদেশিক মুদ্রার হিসাব বা ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট) হিসাবের মাধ্যমে দিতে হবে। এ হিসাব থেকেই তারা নিজ দেশে অর্থ পাঠাতে পারবেন। বিদেশি কর্মীরা এ হিসাবের বিপরীতে ডেবিট অথবা প্রিপেইড কার্ড নিতে পারেন। তাদের অ্যাকাউন্টে গচ্ছিত ও টিকিট কেনার টাকাগুলো বাংলাদেশের রেমিট্যান্স হিসেবে বিবেচিত হবে। যে টাকা তারা নিজ দেশে পাঠাবেন, সেগুলো আউট ওয়ার্ড রেমিট্যান্স হিসেবে বিবেচিত হবে।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ব্যাংকে থাকা এফসি হিসাবের মাধ্যমে বিদেশি কর্মীরা নিজ দেশে অর্থ নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ব্যাংকের এডি শাখাগুলো বিদেশি কর্মীদের থাকা এফসি হিসাবের মাধ্যমে বেতনের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা পাঠাতে পারবে। তবে অবশ্যই রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ইআরকিউ হিসাবে জমা থাকা বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ দেখতে হবে। শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি থাকা বিদেশি কর্মীদের বেতনই এফসি হিসাবের মাধ্যমে দেয়া যাবে।
এর আগে গত জুনে এক নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, বিদেশি কর্মীদের বেতন অবশ্যই এফসি (বৈদেশিক মুদ্রার হিসাব বা ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট) হিসাবের মাধ্যমে দিতে হবে। এ হিসাব থেকেই তারা নিজ দেশে অর্থ পাঠাতে পারবেন। বিদেশি কর্মীরা এ হিসাবের বিপরীতে ডেবিট অথবা প্রিপেইড কার্ড নিতে পারেন। তাদের অ্যাকাউন্টে গচ্ছিত ও টিকিট কেনার টাকাগুলো বাংলাদেশের রেমিট্যান্স হিসেবে বিবেচিত হবে। যে টাকা তারা নিজ দেশে পাঠাবেন, সেগুলো আউট ওয়ার্ড রেমিট্যান্স হিসেবে বিবেচিত হবে।