শেষের পাতা
রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার একদিনের ব্যবধানে অস্থির পিয়াজের বাজার
হাকিমপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
হঠাৎ করে কোনো কারণ ছাড়া ভারত সরকার অভ্যন্তরীণ বাজারে মূল্যবৃদ্ধি রুখতে বাংলাদেশে পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়ায় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পিয়াজ আমদানি বন্ধ। এক দিনের ব্যবধানে অস্থির হয়ে উঠেছে বাংলাদেশে পিয়াজের বাজার। পাইকারি ১৫ থেকে ২০ টাকা কেজিতে বাড়লেও খুচরা বেড়েছে দ্বিগুণ, পচা ও নষ্ট পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় আর একটু ভালোগুলো বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। রোববার ও সোমবার প্রতিকেজি পিয়াজ বন্দর এলাকার আড়তে পাইকারি বিক্রি হয়েছিল ৩৪ থেকে ৩৫ টাকা কেজি দরে। গতকাল তা সকাল থেকে বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে। হিলি স্থলবন্দরের পিয়াজ আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা জানান, পূর্ব ঘোষণা ছাড়া ভারত সরকার পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করায় তারা বিপাকে পড়েছেন। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে প্রায় ১০ হাজার মেট্রিক টন পিয়াজের এল সি, সেই সঙ্গে পাইপলাইনে আটকে রয়েছে প্রায় ৩ শতাধিক পিয়াজের গাড়ি। দেশে প্রবেশের অপেক্ষায় জিরো পয়েন্ট থেকে প্রায় ৫০ গাড়ি পিয়াজ ফিরিয়ে দিয়েছে ভারতীয় কাস্টমস। সেসব গাড়ির পিয়াজের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। টেন্ডার করা পিয়াজ রপ্তানি করার জন্য ভারতীয় কাস্টমস ও ব্যবসায়ীদের অনুরোধ করা হলেও এর কোনো ফল মিলছে না।
হিলি স্থল বন্দর থেকে মূলত পিয়াজ উত্তরবঙ্গের দিনাজপুর, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, রংপুর, গাইবান্ধা, বগুড়া, রাজশাহী, ঢাকা, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। হঠাৎ করে পিয়াজ আমদানি বন্ধ হওয়ায়, বিরুপ প্রভাব পড়া শুরু করে বন্দর এলাকায়। পিয়াজের আড়ৎগুলিতে পিয়াজের তুলনায় ক্রেতার সংখ্যাই বেশি। ক্রেতার চাপ থাকায় ঘণ্টায় ঘণ্টায় পিয়াজের দাম বাড়ছে এখানে। টিসিবি’র কাছে বিক্রি করা পিয়াজ সরবরাহ নিয়ে বেকায়দায় পড়েছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা।
বন্দরের ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, পিয়াজ নিয়ে সাময়িক সমস্যার তৈরি হবে, তবে দীর্ঘ মেয়াদি কোনো সমস্যায় পড়বে না দেশ। ইতিমধ্যে হিলি স্থল বন্দরের ব্যবসায়ীরা পাকিস্তান, তুরুস্ক, চীনসহ বিভিন্ন দেশে এলসি খুলেছেন। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পিয়াজ দেশের সমুদ্র বন্দরে প্রবেশ করবে। পাশাপাশি যে পরিমাণ পিয়াজ মজুত রয়েছে তা দিয়ে অনায়সে ২ মাস চলতে পারবে দেশ। গত ১৫ দিনে হিলি স্থল বন্দর দিয়ে প্রায় ২০ হাজার মেট্রিক টন পিয়াজ আমদানি হয়েছে, পাশাপাশি দেশের অন্যান্য বন্দর তো রয়েছে।
এ বিষয়ে হিলি শুল্ক রাজস্ব কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, হিলি স্থল বন্দর দিয়ে পিয়াজ আমদানি স্বাভাবিক ছিল রোববার পর্যন্ত, কিন্তু সোমবার ভারত সরকার পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করার কারণে বন্দর দিয়ে কোনো পিয়াজ আমদানি হয়নি এখন পর্যন্ত। পিয়াজ আমদানির সম্ভাবনা তিনি দেখছেন না। কারণ ভারত সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করেছে।
এদিকে আকস্মিকভাবে ভারত থেকে পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় হিলির আড়তে পিয়াজের তেমন মজুত নেই, যা আছে তা বাড়তি দামে বিক্রি করা হচ্ছে। এ কারণে পেয়াজের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে।
হিলি স্থল বন্দর থেকে মূলত পিয়াজ উত্তরবঙ্গের দিনাজপুর, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, রংপুর, গাইবান্ধা, বগুড়া, রাজশাহী, ঢাকা, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। হঠাৎ করে পিয়াজ আমদানি বন্ধ হওয়ায়, বিরুপ প্রভাব পড়া শুরু করে বন্দর এলাকায়। পিয়াজের আড়ৎগুলিতে পিয়াজের তুলনায় ক্রেতার সংখ্যাই বেশি। ক্রেতার চাপ থাকায় ঘণ্টায় ঘণ্টায় পিয়াজের দাম বাড়ছে এখানে। টিসিবি’র কাছে বিক্রি করা পিয়াজ সরবরাহ নিয়ে বেকায়দায় পড়েছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা।
বন্দরের ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, পিয়াজ নিয়ে সাময়িক সমস্যার তৈরি হবে, তবে দীর্ঘ মেয়াদি কোনো সমস্যায় পড়বে না দেশ। ইতিমধ্যে হিলি স্থল বন্দরের ব্যবসায়ীরা পাকিস্তান, তুরুস্ক, চীনসহ বিভিন্ন দেশে এলসি খুলেছেন। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পিয়াজ দেশের সমুদ্র বন্দরে প্রবেশ করবে। পাশাপাশি যে পরিমাণ পিয়াজ মজুত রয়েছে তা দিয়ে অনায়সে ২ মাস চলতে পারবে দেশ। গত ১৫ দিনে হিলি স্থল বন্দর দিয়ে প্রায় ২০ হাজার মেট্রিক টন পিয়াজ আমদানি হয়েছে, পাশাপাশি দেশের অন্যান্য বন্দর তো রয়েছে।
এ বিষয়ে হিলি শুল্ক রাজস্ব কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, হিলি স্থল বন্দর দিয়ে পিয়াজ আমদানি স্বাভাবিক ছিল রোববার পর্যন্ত, কিন্তু সোমবার ভারত সরকার পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করার কারণে বন্দর দিয়ে কোনো পিয়াজ আমদানি হয়নি এখন পর্যন্ত। পিয়াজ আমদানির সম্ভাবনা তিনি দেখছেন না। কারণ ভারত সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করেছে।
এদিকে আকস্মিকভাবে ভারত থেকে পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় হিলির আড়তে পিয়াজের তেমন মজুত নেই, যা আছে তা বাড়তি দামে বিক্রি করা হচ্ছে। এ কারণে পেয়াজের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে।