বাংলারজমিন
কচুয়ায় ডাক্তারের বদলে নার্স সিজারে নবজাতকের মৃত্যু
কচুয়া (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
১২ আগস্ট ২০২০, বুধবার, ৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরের কচুয়া কেয়ার ডিজিটাল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডাক্তারের বদলে নার্সের ভুল চিকিৎসায় এক নবজাতক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। বুধবার ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিজারিং করার সময় মাথায় মারাত্মক আঘাত পেয়ে নবজাতক শিশুটির মৃত্যু হয় বলে পরিবার দাবি করে।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মতলব দক্ষিণ উপজেলার কাশিমপুর গ্রামের সোহাগ হোসেনের স্ত্রী রেশমা আক্তার (২০) এর প্রসব ব্যথা দেখা দিলে রেশমা আক্তারের মা জাকিয়া বেগম কেয়ার ডিজিটাল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে আসেন। পরে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দায়িত্বরত নার্স সুবর্ণা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সিজারিং করে।
রেশমা আক্তারের বাবা হুমায়ূন মজুমদার জানান, ডাক্তার দিয়ে সিজারিং করার কথা থাকলেও কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অদক্ষ নার্স দিয়ে আমার মেয়ের সিজারিং করায় নবজাতকের মাথা মারাত্মকভাবে কেটে যায়। পরে নবজাতককে দ্রুত কুমিল্লা নেয়ার পরামর্শ দিলে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পর অভিযুক্ত নার্স ডায়াগনস্টিক সেন্টার ছেড়ে গা-ঢাকা দেয়।
কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সালাউদ্দিন মাহমুদ বলেন, অভিজ্ঞ ডাক্তার ব্যতীত কোনো নার্স সিজারিং করার নিয়ম নেই। কেয়ার হাসপাতালে নবজাতক মৃত্যুর বিষয়টি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা সিভিল সার্জনকে অবগত করা হবে।
ইউএনও দীপায়ন দাস শুভ বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার অভিযোগ করলে বিষয়টি তদন্তপূর্বক অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। কেয়ার ডিজিটাল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক পঙ্কজ দেবনাথের বক্তব্য জানতে তার মোবাইলে কয়েকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মতলব দক্ষিণ উপজেলার কাশিমপুর গ্রামের সোহাগ হোসেনের স্ত্রী রেশমা আক্তার (২০) এর প্রসব ব্যথা দেখা দিলে রেশমা আক্তারের মা জাকিয়া বেগম কেয়ার ডিজিটাল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে আসেন। পরে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দায়িত্বরত নার্স সুবর্ণা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সিজারিং করে।
রেশমা আক্তারের বাবা হুমায়ূন মজুমদার জানান, ডাক্তার দিয়ে সিজারিং করার কথা থাকলেও কেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অদক্ষ নার্স দিয়ে আমার মেয়ের সিজারিং করায় নবজাতকের মাথা মারাত্মকভাবে কেটে যায়। পরে নবজাতককে দ্রুত কুমিল্লা নেয়ার পরামর্শ দিলে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পর অভিযুক্ত নার্স ডায়াগনস্টিক সেন্টার ছেড়ে গা-ঢাকা দেয়।
কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সালাউদ্দিন মাহমুদ বলেন, অভিজ্ঞ ডাক্তার ব্যতীত কোনো নার্স সিজারিং করার নিয়ম নেই। কেয়ার হাসপাতালে নবজাতক মৃত্যুর বিষয়টি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা সিভিল সার্জনকে অবগত করা হবে।
ইউএনও দীপায়ন দাস শুভ বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার অভিযোগ করলে বিষয়টি তদন্তপূর্বক অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। কেয়ার ডিজিটাল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক পঙ্কজ দেবনাথের বক্তব্য জানতে তার মোবাইলে কয়েকবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।