প্রথম পাতা
সবার আগে টিকা অনুমোদনের ঘোষণা রাশিয়ার
মানবজমিন ডেস্ক
১২ আগস্ট ২০২০, বুধবার, ৯:২৫ পূর্বাহ্ন
বিশ্বে সবার আগে করোনাভাইরাসের টিকা অনুমোদন দিয়েছে রাশিয়া। প্রথমেই এই টিকা দেয়া হয়েছে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের এক মেয়েকে। গতকাল মন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সকালে এ ঘোষণা দেন পুতিন। তিনি বলেন, বিশ্বে প্রথম করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকার রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে গতকাল সকালে। করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে ‘টেকসই রোগ প্রতিরোধ’ করার ক্ষমতা সংবলিত প্রথম টিকা তৈরি করেছে রাশিয়া। আমার এক মেয়েকে এই টিকা দেয়া হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
রাশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ট্যাটিয়ানা গোলিকোভা ভ্যাকসিন নিয়ে বলেন, সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে স্বাস্থ্যকর্মীদের মাঝে প্রথম এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হবে। তবে সাধারণ জনগণের জন্য ভ্যাকসিনটি সহজলভ্য হবে আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে। বিশ্বে প্রথম হিসেবে রাশিয়ার অনুমোদিত করোনাভাইরাসের এই ভ্যাকসিনের সুরক্ষা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। তবে মানবদেহে পরীক্ষার মাত্র দুই মাসের মধ্যে ভ্যাকসিনটি চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ায় অনেকেই রাশিয়ার বৈজ্ঞানিক সক্ষমতারও প্রশংসা করেছেন। ভ্যাকসিনটির সুরক্ষা এবং কার্যকারিতা জানতে শেষ ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এখনো চলমান। তার আগেই রাশিয়ার জনগণের মাঝে ভ্যাকসিনটি গণহারে প্রয়োগের অনুমতি পেল।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সরাসরি প্রচারিত সরকারি এক বৈঠকে পুতিন বলেন, মস্কোর গ্যামালিয়া ইনস্টিটিউটের তৈরিকৃত ভ্যাকসিনটি নিরাপদ। আমি জানি, এটা বেশ কার্যকরভাবেই কাজ করে এবং শক্তিশালী ইমিউনিটি গড়ে তোলে। আমি আবারো বলছি- প্রয়োজনীয় সব পরীক্ষা-নিরীক্ষায় উতড়ে গেছে এই ভ্যাকসিন।
উল্লেখ্য, সারা বিশ্বে টিকা আবিষ্কারে কাজ করে যাচ্ছে বিজ্ঞানীদের প্রায় ২০০ গ্রুপ। তারমধ্যে কয়েকটি টিকার হিউম্যান ট্রায়াল বা মানুষের ওপর পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষালব্ধ তথ্য সম্পর্কে নিয়মিত বিশ্ববাসীকে অবহিত করা হচ্ছে। কিন্তু রাশিয়া আকস্মিকভাবেই টিকা আবিষ্কারের দাবি করেছে। তাদের এ টিকার পরীক্ষা সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে বেশি কিছু জানানো হয়নি। উল্টো তারা বিশ্বে টিকা আবিষ্কারেও এক নম্বর হওয়ার ঘোষণা দেয়। স্যাটেলাইট স্পুটনিক সবার আগে মহাশূন্যে সফলতার সঙ্গে উৎক্ষেপণ করে তারা যেমন যুক্তরাষ্ট্রকে বিস্মিত করেছিল, এবার করোনার টিকা নিয়েও সেই একই রকম চমক দেখানোর ঘোষণা দিয়েছিল। তারই অংশ হিসেবে করোনার টিকা রেজিস্টার্ড করার ঘোষণা দিলেন পুতিন।
রাশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ট্যাটিয়ানা গোলিকোভা ভ্যাকসিন নিয়ে বলেন, সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে স্বাস্থ্যকর্মীদের মাঝে প্রথম এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হবে। তবে সাধারণ জনগণের জন্য ভ্যাকসিনটি সহজলভ্য হবে আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে। বিশ্বে প্রথম হিসেবে রাশিয়ার অনুমোদিত করোনাভাইরাসের এই ভ্যাকসিনের সুরক্ষা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। তবে মানবদেহে পরীক্ষার মাত্র দুই মাসের মধ্যে ভ্যাকসিনটি চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ায় অনেকেই রাশিয়ার বৈজ্ঞানিক সক্ষমতারও প্রশংসা করেছেন। ভ্যাকসিনটির সুরক্ষা এবং কার্যকারিতা জানতে শেষ ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এখনো চলমান। তার আগেই রাশিয়ার জনগণের মাঝে ভ্যাকসিনটি গণহারে প্রয়োগের অনুমতি পেল।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সরাসরি প্রচারিত সরকারি এক বৈঠকে পুতিন বলেন, মস্কোর গ্যামালিয়া ইনস্টিটিউটের তৈরিকৃত ভ্যাকসিনটি নিরাপদ। আমি জানি, এটা বেশ কার্যকরভাবেই কাজ করে এবং শক্তিশালী ইমিউনিটি গড়ে তোলে। আমি আবারো বলছি- প্রয়োজনীয় সব পরীক্ষা-নিরীক্ষায় উতড়ে গেছে এই ভ্যাকসিন।
উল্লেখ্য, সারা বিশ্বে টিকা আবিষ্কারে কাজ করে যাচ্ছে বিজ্ঞানীদের প্রায় ২০০ গ্রুপ। তারমধ্যে কয়েকটি টিকার হিউম্যান ট্রায়াল বা মানুষের ওপর পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষালব্ধ তথ্য সম্পর্কে নিয়মিত বিশ্ববাসীকে অবহিত করা হচ্ছে। কিন্তু রাশিয়া আকস্মিকভাবেই টিকা আবিষ্কারের দাবি করেছে। তাদের এ টিকার পরীক্ষা সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে বেশি কিছু জানানো হয়নি। উল্টো তারা বিশ্বে টিকা আবিষ্কারেও এক নম্বর হওয়ার ঘোষণা দেয়। স্যাটেলাইট স্পুটনিক সবার আগে মহাশূন্যে সফলতার সঙ্গে উৎক্ষেপণ করে তারা যেমন যুক্তরাষ্ট্রকে বিস্মিত করেছিল, এবার করোনার টিকা নিয়েও সেই একই রকম চমক দেখানোর ঘোষণা দিয়েছিল। তারই অংশ হিসেবে করোনার টিকা রেজিস্টার্ড করার ঘোষণা দিলেন পুতিন।