বাংলারজমিন
জামিনে বের হয়ে ফের মাদক ব্যবসায় সক্রিয় জুড়ীর মাদক কারবারিরা
জুড়ী (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১১ আগস্ট ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:৫০ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার বেলাগাঁও গ্রামের আবুল কাশেমের পুত্র ইয়াবা ব্যবসায়ী মো. ইব্রাহীম (৩০) কিছুদিন পূর্বে বেশ কিছু ইয়াবাসহ সহযোগী বিল্লাল, সুমন, লুকুছ ও কবির পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে জেলে যায়। কিছুদিন হাজতবাসের পর জামিনে ছাড়া পেয়ে ফের মাদক ব্যবসায় সক্রিয় হয়ে ওঠে।
জানা যায়, এবার তারা সমগ্র জুড়ী উপজেলাসহ পাশর্^বর্তী বড়লেখা ও কুলাউড়া উপজেলায় ইয়াবা ব্যবসার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। তারা মাদকের সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়ে এখন তা ওপেন সিক্রেট। গ্রামবাসী, পুলিশ কিংবা আইন আদালত কাউকেই পরোয়া করেনা। কিছুদিন পূর্বে জুড়ী থানার ওসি বেলাগাঁও কণ্টিনালা যুব ও সমাজকল্যাণ পরিষদ কার্যালয়ে এক মাদক বিরোধী সভায় মাদক কারবারিদের ধরিয়ে দেয়ার জন্য আহ্বান জানালে গ্রামের যুব সমাজের ক’জন সাহসী হয়ে ওঠে। এ সময় ওই যুবকরা মাদক কারবারি ইব্রাহীমের আস্তানায় আসতে মাদকসেবীদের বাধা প্রদান করলে তার সহযোগী মাদকসেবী একই গ্রামের ছিদ্দিক আলীর পুত্র আরস আলীকে দিয়ে মৌলভীবাজার আদালতে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে বলে কয়েকজন যুবকের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। তাছাড়া ইব্রাহীমের বাড়ির স্পট ছাড়াও আরো ৪/৫টি স্পটে তার লোকজন ইয়াবা বিক্রি করছে। এসব স্পটে স্কুল-কলেজের ছাত্র ছাড়াও উঠতি বয়সের যুবকদের ভিড় করতে দেখা যায়। ইয়াবার ডিলার ইব্রাহীম ইতিপূর্বে গাঁজা ব্যবসা করে যারা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে জেলে গিয়েছিল তাদেরকে জামিনে বের করতে সহযোগিতা করায় এখন তারাও গাঁজার পাশাপাশি ইয়াবা বিক্রি করছে। গত ৯ই আগস্ট সরজমিনে পশ্চিম বেলাগাঁও গ্রামের ইব্রাহীমের কলোনীতে, হরিরামপুর গ্রামের মকবুল আলীর পুত্র কবিরের রেল লাইনের পাশের স্পটে ও পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামের লুকুছের আস্তানায় গাঁজা ও ইয়াবা সেবনকারিদের ভিড় করতে দেখা যায়। এ বিষয়ে স্থানীয় এলাকাবাসী মাদক নির্মূলে পুলিশ সুপার বরাবরে লিখিত আবেদন করেছেন।
এ ব্যাপারে জুড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, মাদক ব্যবসায়ীদের কোনো প্রকার ছাড় দেয়া হবে না। কেউ মাদক ব্যবসায় জড়িত হলে কঠোরহস্তে দমন করা হবে। মাদক নির্মূলে তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
জানা যায়, এবার তারা সমগ্র জুড়ী উপজেলাসহ পাশর্^বর্তী বড়লেখা ও কুলাউড়া উপজেলায় ইয়াবা ব্যবসার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। তারা মাদকের সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়ে এখন তা ওপেন সিক্রেট। গ্রামবাসী, পুলিশ কিংবা আইন আদালত কাউকেই পরোয়া করেনা। কিছুদিন পূর্বে জুড়ী থানার ওসি বেলাগাঁও কণ্টিনালা যুব ও সমাজকল্যাণ পরিষদ কার্যালয়ে এক মাদক বিরোধী সভায় মাদক কারবারিদের ধরিয়ে দেয়ার জন্য আহ্বান জানালে গ্রামের যুব সমাজের ক’জন সাহসী হয়ে ওঠে। এ সময় ওই যুবকরা মাদক কারবারি ইব্রাহীমের আস্তানায় আসতে মাদকসেবীদের বাধা প্রদান করলে তার সহযোগী মাদকসেবী একই গ্রামের ছিদ্দিক আলীর পুত্র আরস আলীকে দিয়ে মৌলভীবাজার আদালতে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে বলে কয়েকজন যুবকের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। তাছাড়া ইব্রাহীমের বাড়ির স্পট ছাড়াও আরো ৪/৫টি স্পটে তার লোকজন ইয়াবা বিক্রি করছে। এসব স্পটে স্কুল-কলেজের ছাত্র ছাড়াও উঠতি বয়সের যুবকদের ভিড় করতে দেখা যায়। ইয়াবার ডিলার ইব্রাহীম ইতিপূর্বে গাঁজা ব্যবসা করে যারা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে জেলে গিয়েছিল তাদেরকে জামিনে বের করতে সহযোগিতা করায় এখন তারাও গাঁজার পাশাপাশি ইয়াবা বিক্রি করছে। গত ৯ই আগস্ট সরজমিনে পশ্চিম বেলাগাঁও গ্রামের ইব্রাহীমের কলোনীতে, হরিরামপুর গ্রামের মকবুল আলীর পুত্র কবিরের রেল লাইনের পাশের স্পটে ও পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামের লুকুছের আস্তানায় গাঁজা ও ইয়াবা সেবনকারিদের ভিড় করতে দেখা যায়। এ বিষয়ে স্থানীয় এলাকাবাসী মাদক নির্মূলে পুলিশ সুপার বরাবরে লিখিত আবেদন করেছেন।
এ ব্যাপারে জুড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ সঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, মাদক ব্যবসায়ীদের কোনো প্রকার ছাড় দেয়া হবে না। কেউ মাদক ব্যবসায় জড়িত হলে কঠোরহস্তে দমন করা হবে। মাদক নির্মূলে তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন।