খেলা
রোনালদোর জোড়া গোলেও চ্যাম্পিয়ন্স লীগ থেকে জুভেন্টাসের বিদায়
স্পোর্টস ডেস্ক
৮ আগস্ট ২০২০, শনিবার, ৮:১৬ পূর্বাহ্ন
পারফরমেন্সে অধারাবাহিকতার পরও লীগ শিরোপা ঘরে তুলেছিল জুভেন্টাস। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লীগে পেরে ওঠেনি। শুক্রবার রাতে শেষ ষোলোর ফিরতি লেগে ফরাসি ক্লাব অলিম্পিক লিঁওকে ২-১ গোলে হারালেও বিদায় ঘন্টা বেজেছে জুভেন্টাসের। প্রথম লেগে লিঁওর মাঠ থেকে ১-০ গোলে হেরে এসেছিল মাউরিসিও সারির দল। ঘরের মাঠে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জোড়া গোল তাই যথেষ্ট হলো না জুভেন্টাসের।
দ্বাদশ মিনিটে স্পটকিক থেকে গোল করে এগিয়ে যায় লিঁও। ডি-বক্সে ঢুকে পড়া আউয়ারকে স্লাইড ট্যাকল করেন রদ্রিগো বেন্তানকুর। টিভি রিপ্লেতে পরিষ্কার ট্যাকলই মনে হয়েছে, বলে পা লাগিয়েছিলেনও তিনি। তবে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি, ভিএআরেও সিদ্ধান্ত বহাল থাকে। ঠাণ্ডা মাথার স্পট কিকে বল জালে পাঠান ডাচ ফরোয়ার্ড মেমফিস ডিপাই।
৪০তম মিনিটে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফ্রিকিক ঠেকিয়ে দেন লিঁও গোলরক্ষক লোপেস। তিন মিনিট পর সফল স্পটকিকে জুভেন্টাসকে সমতায় ফেরান রোনালদো।
দ্বিতীয়ার্ধে মরিয়া হয়ে লড়ার কথা থাকলেও সাদামাটা ছিল জুভেন্টাস। ৬০ মিনিটে রোনালদোর একক নৈপুণ্যে লিড নেয় স্বাগতিকরা। ডি বক্সের বাইরে থেকে নেয়া রোনালদোর শটে হাত লাগালেও ঠেকাতে পারেননি লোপেস। চ্যাম্পিয়ন্স লীগে রেকর্ড ১৩০তম গোল করলেন পর্তুগিজ সুপারস্টার।
পরে গোলের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে না পারায় জিতেও বাদ পড়ার হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়েন রোনালদোরা।
দ্বাদশ মিনিটে স্পটকিক থেকে গোল করে এগিয়ে যায় লিঁও। ডি-বক্সে ঢুকে পড়া আউয়ারকে স্লাইড ট্যাকল করেন রদ্রিগো বেন্তানকুর। টিভি রিপ্লেতে পরিষ্কার ট্যাকলই মনে হয়েছে, বলে পা লাগিয়েছিলেনও তিনি। তবে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি, ভিএআরেও সিদ্ধান্ত বহাল থাকে। ঠাণ্ডা মাথার স্পট কিকে বল জালে পাঠান ডাচ ফরোয়ার্ড মেমফিস ডিপাই।
৪০তম মিনিটে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ফ্রিকিক ঠেকিয়ে দেন লিঁও গোলরক্ষক লোপেস। তিন মিনিট পর সফল স্পটকিকে জুভেন্টাসকে সমতায় ফেরান রোনালদো।
দ্বিতীয়ার্ধে মরিয়া হয়ে লড়ার কথা থাকলেও সাদামাটা ছিল জুভেন্টাস। ৬০ মিনিটে রোনালদোর একক নৈপুণ্যে লিড নেয় স্বাগতিকরা। ডি বক্সের বাইরে থেকে নেয়া রোনালদোর শটে হাত লাগালেও ঠেকাতে পারেননি লোপেস। চ্যাম্পিয়ন্স লীগে রেকর্ড ১৩০তম গোল করলেন পর্তুগিজ সুপারস্টার।
পরে গোলের সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে না পারায় জিতেও বাদ পড়ার হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়েন রোনালদোরা।