বাংলারজমিন
নরসিংদীতে স্কুলছাত্র খুন
নরসিংদী প্রতিনিধি
৬ আগস্ট ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
বালু ছোড়াকে কেন্দ্র করে নরসিংদীতে ফারহান আহমেদ ওরফে অনিক (১৫) নামে এক স্কুলছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার নাগরিয়া কান্দিস্থ শেখ হাসিনা সেতুর নিচে এই ঘটনা ঘটে। শহরের সাটিরপাড়া এলাকার শহিদুল্লাহ মিয়ার পুত্র ও সাটিরপাড়া কে কে ইনস্টিটিউটের দশম শ্রেণির ছাত্র। তাদের গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার চরাঞ্চল কালাই গোবিন্দপুরে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে চরাঞ্চলে শেখ হাসিনা সেতুর নিচে দুটি নৌকায় দুই দল কিশোর-তরুণ অবস্থান করছিল। নৌকা দু’টিতেই উচ্চ স্বরে সাউন্ডবক্সে গান বাজছিল। এক পর্যায়ে দু’পক্ষই ঝামেলায় জড়ায়। এর এক পর্যায়ে এক পক্ষ কাঠ দিয়ে কিশোর অনিকের মাথায় আঘাত করলে সে পানিতে পড়ে তলিয়ে যায়। এরপর অনিককে নদী থেকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। খবর পেয়ে নরসিংদী মডেল থানার পুলিশ সদর হাসপাতালে গিয়ে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। নিহতের মামা সবুজ মিয়া জানান, ঈদ উপলক্ষে মেঘনা নদীতে নৌ-ভ্রমণে যায় অনিকসহ অন্য সঙ্গীরা। ফেরার পথে অপর একটি নৌকার লোকজনের সঙ্গে কাদা ছোড়াছুড়ি নিয়ে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। দু’টি নৌকা নাগরিয়াকান্দিস্থ শেখ হাসিনা সেতুর নিচে পৌঁছলে দু’পক্ষই লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় মাথায় আঘাত পেয়ে নৌকা থেকে পানিতে পড়ে ডুবে যায় অনিক। উপস্থিত লোকজন প্রায় ৩০ মিনিট খোঁজার পর তাকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তবে স্থানীয়রা জানান, গত রমজানে নজরপুর ইউনিয়নের কালাই গোবিন্দপুর ও দড়িনবীপুরা এলাকার কিশোর বয়সী দুই গ্রুপের মধ্যে ঝগড়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার সামান্য বিষয় নিয়ে তারা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।
নিহত কিশোরের বাবা শহিদুল্লাহ মিয়া বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় অনিক প্রায়ই নানু বাড়ি অর্থাৎ কালাই গোবিন্দপুর যেত। গতকাল সকালেও সেখানে গিয়েছিল সে। ওই এলাকায় তার বয়সীরা নৌকা ভ্রমণে গেছে খবর পেয়ে বিকাল পাঁচটার দিকে আরো তিনজনের সঙ্গে সেতুর নিচে যায় অনিক।
নরসিংদী সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার দত্ত চৌধুরী জানায়, এ ব্যাপারে ৩ কিশোরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলে তিনি জানায়। এ ছাড়াও সব মিলিয়ে অনিক হত্যার কারণ ও পারিপার্শ্বিক ঘটনা বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনায় গতকাল দুপুর ২টা পর্যন্ত নিহত কিশোরের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা হয়নি। তবে মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে চরাঞ্চলে শেখ হাসিনা সেতুর নিচে দুটি নৌকায় দুই দল কিশোর-তরুণ অবস্থান করছিল। নৌকা দু’টিতেই উচ্চ স্বরে সাউন্ডবক্সে গান বাজছিল। এক পর্যায়ে দু’পক্ষই ঝামেলায় জড়ায়। এর এক পর্যায়ে এক পক্ষ কাঠ দিয়ে কিশোর অনিকের মাথায় আঘাত করলে সে পানিতে পড়ে তলিয়ে যায়। এরপর অনিককে নদী থেকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। খবর পেয়ে নরসিংদী মডেল থানার পুলিশ সদর হাসপাতালে গিয়ে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। নিহতের মামা সবুজ মিয়া জানান, ঈদ উপলক্ষে মেঘনা নদীতে নৌ-ভ্রমণে যায় অনিকসহ অন্য সঙ্গীরা। ফেরার পথে অপর একটি নৌকার লোকজনের সঙ্গে কাদা ছোড়াছুড়ি নিয়ে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। দু’টি নৌকা নাগরিয়াকান্দিস্থ শেখ হাসিনা সেতুর নিচে পৌঁছলে দু’পক্ষই লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় মাথায় আঘাত পেয়ে নৌকা থেকে পানিতে পড়ে ডুবে যায় অনিক। উপস্থিত লোকজন প্রায় ৩০ মিনিট খোঁজার পর তাকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তবে স্থানীয়রা জানান, গত রমজানে নজরপুর ইউনিয়নের কালাই গোবিন্দপুর ও দড়িনবীপুরা এলাকার কিশোর বয়সী দুই গ্রুপের মধ্যে ঝগড়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার সামান্য বিষয় নিয়ে তারা মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে।
নিহত কিশোরের বাবা শহিদুল্লাহ মিয়া বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় অনিক প্রায়ই নানু বাড়ি অর্থাৎ কালাই গোবিন্দপুর যেত। গতকাল সকালেও সেখানে গিয়েছিল সে। ওই এলাকায় তার বয়সীরা নৌকা ভ্রমণে গেছে খবর পেয়ে বিকাল পাঁচটার দিকে আরো তিনজনের সঙ্গে সেতুর নিচে যায় অনিক।
নরসিংদী সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার দত্ত চৌধুরী জানায়, এ ব্যাপারে ৩ কিশোরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলে তিনি জানায়। এ ছাড়াও সব মিলিয়ে অনিক হত্যার কারণ ও পারিপার্শ্বিক ঘটনা বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনায় গতকাল দুপুর ২টা পর্যন্ত নিহত কিশোরের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা হয়নি। তবে মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।