বাংলারজমিন
রামগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১১
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
৬ আগস্ট ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে গত মঙ্গলবার রাতে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আনিস ও ফারুক গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে ১১ জন আহত হয়েছে। গুরুতর আহত রিয়াদ হোসেনকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতাল এবং ফারুক হোসেন, আঃ রহিম, মিঠু, নুরু, বাবু, বেলাল, রনি, জনি, পলাশ, হারুনকে প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ফারুক গ্রুপের লোকজন আনিসের শ্বশুর হারুনের রান্নাঘরে অগ্নিসংযোগ করে।
সূত্রে জানায়, উপজেলার ফতেহপুর গ্রামের মুন্সী বেপারী বাড়ির ফারুক হোসেনের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী মসজিদ বাড়ির আনিস হোসেনের দীর্ঘদিন যাবৎ চলাচলের রাস্তা ও গ্রাম্য সালিশ নিয়ে বেশ কয়েকদিন পূর্বে থেকে বিরোধ চলে আসছে। উক্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উভয়ের বাড়ির সামনে বাক-বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফতেহপুর ব্রিজের গোড়া পুনরায় বাক-বিতণ্ডার একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। ফারুক হোসেন বলেন, আনিস হোসেনের লোকজন দীর্ঘ কয়েক মাস যাবৎ আমাদের অত্যাচার-নির্যাতন করায় আমি করপাড়া ইউপি চেয়ারম্যানের আদালতে একটি অভিযোগ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আনিস হোসেন ও তার লোকজন পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমার ওপর হামলা চালায়। এতে আমার স্বজন রিয়াদ, রহিম, মিঠু, নুরু, বাবু আহত হয়। অভিযুক্ত আনিস বলেন, ফতেহপুর দিঘির পাড়ে প্রবাসীর স্ত্রীর অপ্রীতিকর ঘটনায় সালিশি বৈঠক হলে মিঠুকে ২০ হাজার টাকা না দেয়ায় এবং ফারুক হোসেনের লোকজন আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করায় আমি প্রতিবাদ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ফারুক-মিটু পরিকল্পিতভাবে ফতেহপুর ব্রিজের গোড়া আমার ওপর হামলা করে। এতে আমি ও আমার আত্মীয় বেলাল, জনি, রনি, হারুন, পলাশ আহত হয়। রাতে ফারুক লোকজন নিয়ে আমার বসতঘর ও পার্শ্ববর্তী বাড়ির আমার শ্বশুরের বসতঘরে হামলা চালায় এবং শ্বশুর হারুনের রান্নাঘরে অগ্নিসংযোগ করে। রামগঞ্জ থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ব্যাপারে গুরুতর আহত রিয়াদ হোসেনের পিতা সাহাব আলী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
সূত্রে জানায়, উপজেলার ফতেহপুর গ্রামের মুন্সী বেপারী বাড়ির ফারুক হোসেনের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী মসজিদ বাড়ির আনিস হোসেনের দীর্ঘদিন যাবৎ চলাচলের রাস্তা ও গ্রাম্য সালিশ নিয়ে বেশ কয়েকদিন পূর্বে থেকে বিরোধ চলে আসছে। উক্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উভয়ের বাড়ির সামনে বাক-বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফতেহপুর ব্রিজের গোড়া পুনরায় বাক-বিতণ্ডার একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। ফারুক হোসেন বলেন, আনিস হোসেনের লোকজন দীর্ঘ কয়েক মাস যাবৎ আমাদের অত্যাচার-নির্যাতন করায় আমি করপাড়া ইউপি চেয়ারম্যানের আদালতে একটি অভিযোগ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আনিস হোসেন ও তার লোকজন পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমার ওপর হামলা চালায়। এতে আমার স্বজন রিয়াদ, রহিম, মিঠু, নুরু, বাবু আহত হয়। অভিযুক্ত আনিস বলেন, ফতেহপুর দিঘির পাড়ে প্রবাসীর স্ত্রীর অপ্রীতিকর ঘটনায় সালিশি বৈঠক হলে মিঠুকে ২০ হাজার টাকা না দেয়ায় এবং ফারুক হোসেনের লোকজন আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করায় আমি প্রতিবাদ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ফারুক-মিটু পরিকল্পিতভাবে ফতেহপুর ব্রিজের গোড়া আমার ওপর হামলা করে। এতে আমি ও আমার আত্মীয় বেলাল, জনি, রনি, হারুন, পলাশ আহত হয়। রাতে ফারুক লোকজন নিয়ে আমার বসতঘর ও পার্শ্ববর্তী বাড়ির আমার শ্বশুরের বসতঘরে হামলা চালায় এবং শ্বশুর হারুনের রান্নাঘরে অগ্নিসংযোগ করে। রামগঞ্জ থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ ব্যাপারে গুরুতর আহত রিয়াদ হোসেনের পিতা সাহাব আলী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।