খেলা
‘প্রথম বল থেকেই স্লেজিং করছিল স্টোকসরা’
স্পোর্টস ডেস্ক
১৬ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:১২ পূর্বাহ্ন
স্লেজিংকে ক্রিকেটের একটা অংশ মনে করা হয়। সাম্প্রতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতীয় খেলোয়াড়দের বেশি দেখা গেছে প্রতিপক্ষকে স্লেজিং করতে। ১১৭ দিন পর ক্রিকেট ফেরার পর বীরোচিত ৯৫ রানের ইনিংস খেলেন জার্মেইন ব্ল্যাকউড। আর জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় ইনিংসে দলীয় ২৭ রানে ৩ উইকেট পড়ার পর ব্যাট হাতে মাঠে নামেন তিনি। আর প্রথম বল থেকেই ইংলিশরা ব্ল্যাকউডকে শুরু করে স্লেজিং। ব্ল্যাকউড বলেন, ‘আমি ব্যাটিংয়ে নামার শুরু থেকেই বেন স্টোকস এবং অন্যরা আমাকে উদ্দেশ্য করে নানা রকম কথা বলছিল। আমি যেন ভুল শট খেলি সেটার জন্যই হয়তো ওরা বিভিন্ন কথা বলে আমার মনঃসংযোগে চিড় ধরানোর চেষ্টা করছিল। তবে আমার মধ্যে এসবের প্রভাব পড়েনি। ইংলিশ ক্রিকেটারদের কথা আমি মাথায় নিচ্ছিলাম না। তারা অবশ্য খারাপ কিছু বলেনি। ক্রিকেটে এরকম ঘটনা (স্লেজিং) স্বাভাবিক। মাঠে আপনাকে প্রতিটি ম্যাচেই কমবেশি এসবের মুখোমুখি হতে হবে।’
১২ চারের সাহায্যে ১৫৪ বলে ৯৫ রান করে ব্লাকউড যখন সাজঘরে ফেরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়টা তখন প্রায় নিশ্চিত। দলকে জিতিয়ে ফিরতে না পারায় নিজেকে কাঠগড়ায় তুললেন ২৮ বছর বয়সী এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। বলেন ‘আমি নিজের সেঞ্চুরি নিয়ে ভাবছিলাম না। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি থেকে ৫ রান দূরে থাকতে আউট হয়ে যাওয়ায় আমার আফসোস হয়নি। তবে দলকে জিতিয়ে ফিরতে না পারার আক্ষেপ আছে।’
২৯টি টেস্টে ১ হাজার ৪৬৯ রান করা ব্ল্যাকউড কৃতজ্ঞ অধিনায়ক জেসন হোল্ডারের কাছে। ব্লাকউড বলেন, ‘একজন খেলোয়াড় যখন দেখে, অধিনায়ক তার উপরে আস্থা রাখছে, তখন অন্যরকম ভালো লাগে। ফুরফুরে ভাব ভালো খেলতে সাহায্য করে। সেই অনূর্ধ্ব-১৫ পর্যায় থেকে আমি জেসনকে (হোল্ডার) চিনি। তেমনই ও জানে, আমি কী করতে পারি।’
১২ চারের সাহায্যে ১৫৪ বলে ৯৫ রান করে ব্লাকউড যখন সাজঘরে ফেরেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়টা তখন প্রায় নিশ্চিত। দলকে জিতিয়ে ফিরতে না পারায় নিজেকে কাঠগড়ায় তুললেন ২৮ বছর বয়সী এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। বলেন ‘আমি নিজের সেঞ্চুরি নিয়ে ভাবছিলাম না। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি থেকে ৫ রান দূরে থাকতে আউট হয়ে যাওয়ায় আমার আফসোস হয়নি। তবে দলকে জিতিয়ে ফিরতে না পারার আক্ষেপ আছে।’
২৯টি টেস্টে ১ হাজার ৪৬৯ রান করা ব্ল্যাকউড কৃতজ্ঞ অধিনায়ক জেসন হোল্ডারের কাছে। ব্লাকউড বলেন, ‘একজন খেলোয়াড় যখন দেখে, অধিনায়ক তার উপরে আস্থা রাখছে, তখন অন্যরকম ভালো লাগে। ফুরফুরে ভাব ভালো খেলতে সাহায্য করে। সেই অনূর্ধ্ব-১৫ পর্যায় থেকে আমি জেসনকে (হোল্ডার) চিনি। তেমনই ও জানে, আমি কী করতে পারি।’