খেলা
গ্রাসরুট ফুটবল নিয়ে যা ভাবছে বাফুফে
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৪ জুলাই ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) আওতায় গ্রাসরুট ফুটবল কার্যক্রমে অংশ নিতে চায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। এএফসির গ্রাসরুট ক্যাটাগরিতে ঢুকতে দেশের চার জেলাকে ভেন্যু করে তৃণমূলে কাজ করার উদ্যোগ নিচ্ছে তারা। আগামী তিন বছরে অন্তত ১০টি ভেন্যু করতে চায় বাফুফে। সেজন্য দ্রুত কোচিং স্টাফ ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নিচ্ছে ফেডারেশন।
সামনের তিন বছর এই গ্রাসরুট আয়োজন কীভাবে করবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন তারই একটা নির্দেশনা দিয়েছেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ। তিনি বলেন, ‘আমরা তৃণমূল ফুটবলে চারটি ভেন্যুতে গ্রাসরুট অ্যাক্টিভিটিজ সম্পাদন করবো। চারটি ভেন্যু হচ্ছে নীলফামারী, মাদারীপুর, ফেনী ও ঢাকা। এই চারটি ভেন্যুতে ৬টি ব্যাচ বা ৬টি গ্রুপকে নেয়া হবে। সেখানে ব্যাচগুলো হবে ছেলেদের জন্য ৪টি গ্রুপ এবং মেয়েদের জন্য ২টি গ্রুপ। ছেলেদের যে ৪টি ব্যাচ হবে সেখানে ৪টি এইজ ক্যাটাগরি থাকবে। সেই এইজ ক্যাটাগরিগুলো হবে ৮ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যে এবং মেয়েদেরও ২টি মাত্র ব্যাচ থাকবে এবং তাদেরও বয়স হবে ৮-১৮ এর মধ্যে। প্রতি ব্যাচে ছেলেদের সর্বোচ্চ ৫০ জন এবং মেয়েদের ৩০ জন করে খেলোয়াড় থাকবে। এই ৬টি ব্যাচ সপ্তাহে ট্রেনিং করবে বাফুফে অ্যাপোয়েন্টেড কোচের অধীনে। প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩টি করে ব্যাচ ট্রেনিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবে। অর্থাৎ প্রত্যেকটি ব্যাচকে সপ্তাহে এভরি অল্টারনেট ডেতে ট্রেনিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে হবে। এভাবে করে দেখা যাবে দুটো ব্যাচ শনি-সোম-বুধ, অপর দুটো ব্যাচকে রবি-মঙ্গল-বৃহস্পতি এভাবে করে ট্রেনিং দেয়া হবে। আমাদের সমাজের সুবিধাবঞ্চিত যারা রয়েছে অথবা স্পেশালি যারা চ্যালেঞ্জড রয়েছে তাদের জন্য শুক্রবার দিনটা ডেডিকেটেড থাকবে।’ এই ছয় ব্যাচে সর্বোচ্চ ২৬০ জন খেলোয়াড় থাকবেন জানিয়ে বাফুফের এই নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বছরব্যাপী তৃণমূলের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে তাদেরকে বাফুফে অ্যাপোয়েন্টেড কোচ দিয়ে নির্দিষ্ট ভেন্যুতে ট্রেনিং প্রদান করা হবে। বাফুফে কর্তৃক যে চারটি ভেন্যু নির্ধারণ করা হয়েছে আমাদের একটা উদ্দ্যেশ্য থাকবে যে, আমরা যে ৪টি ভেন্যুকে ২০২০ সালে সিলেক্ট করেছি বা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করেছি আমাদের একটা স্ট্র্যাটেজিক অবজেকটিভ রয়েছে আগামী ৩ বছরের মাথায় আমরা পর্যায়ক্রমে এই ৪টি ভেন্যুকে কিভাবে ১০টি বা ১২টি ভেন্যুতে উন্নীত করতে পারি। এই ৪টি ভেন্যুর সঙ্গে আগামী বছর হয়তোবা আরো ২/৩টি ভেন্যু যোগ হবে এর পরের বছর যদি আরো ৩/৪টি ভেন্যু যোগ হয় সেভাবে ৩ বছরের মাথায় কিভাবে ১০টি ভেন্যুতে পৌঁছতে পারি তার একটা উদ্দেশ্য থাকবে।’ গ্রাসরুট ফুটবল উন্নয়নে এই আয়োজনের দূত করা হয়েছে নারী ও পুরুষ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন ও জামাল ভূঁইয়াকে।
সামনের তিন বছর এই গ্রাসরুট আয়োজন কীভাবে করবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন তারই একটা নির্দেশনা দিয়েছেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ। তিনি বলেন, ‘আমরা তৃণমূল ফুটবলে চারটি ভেন্যুতে গ্রাসরুট অ্যাক্টিভিটিজ সম্পাদন করবো। চারটি ভেন্যু হচ্ছে নীলফামারী, মাদারীপুর, ফেনী ও ঢাকা। এই চারটি ভেন্যুতে ৬টি ব্যাচ বা ৬টি গ্রুপকে নেয়া হবে। সেখানে ব্যাচগুলো হবে ছেলেদের জন্য ৪টি গ্রুপ এবং মেয়েদের জন্য ২টি গ্রুপ। ছেলেদের যে ৪টি ব্যাচ হবে সেখানে ৪টি এইজ ক্যাটাগরি থাকবে। সেই এইজ ক্যাটাগরিগুলো হবে ৮ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যে এবং মেয়েদেরও ২টি মাত্র ব্যাচ থাকবে এবং তাদেরও বয়স হবে ৮-১৮ এর মধ্যে। প্রতি ব্যাচে ছেলেদের সর্বোচ্চ ৫০ জন এবং মেয়েদের ৩০ জন করে খেলোয়াড় থাকবে। এই ৬টি ব্যাচ সপ্তাহে ট্রেনিং করবে বাফুফে অ্যাপোয়েন্টেড কোচের অধীনে। প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩টি করে ব্যাচ ট্রেনিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবে। অর্থাৎ প্রত্যেকটি ব্যাচকে সপ্তাহে এভরি অল্টারনেট ডেতে ট্রেনিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে হবে। এভাবে করে দেখা যাবে দুটো ব্যাচ শনি-সোম-বুধ, অপর দুটো ব্যাচকে রবি-মঙ্গল-বৃহস্পতি এভাবে করে ট্রেনিং দেয়া হবে। আমাদের সমাজের সুবিধাবঞ্চিত যারা রয়েছে অথবা স্পেশালি যারা চ্যালেঞ্জড রয়েছে তাদের জন্য শুক্রবার দিনটা ডেডিকেটেড থাকবে।’ এই ছয় ব্যাচে সর্বোচ্চ ২৬০ জন খেলোয়াড় থাকবেন জানিয়ে বাফুফের এই নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বছরব্যাপী তৃণমূলের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে তাদেরকে বাফুফে অ্যাপোয়েন্টেড কোচ দিয়ে নির্দিষ্ট ভেন্যুতে ট্রেনিং প্রদান করা হবে। বাফুফে কর্তৃক যে চারটি ভেন্যু নির্ধারণ করা হয়েছে আমাদের একটা উদ্দ্যেশ্য থাকবে যে, আমরা যে ৪টি ভেন্যুকে ২০২০ সালে সিলেক্ট করেছি বা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করেছি আমাদের একটা স্ট্র্যাটেজিক অবজেকটিভ রয়েছে আগামী ৩ বছরের মাথায় আমরা পর্যায়ক্রমে এই ৪টি ভেন্যুকে কিভাবে ১০টি বা ১২টি ভেন্যুতে উন্নীত করতে পারি। এই ৪টি ভেন্যুর সঙ্গে আগামী বছর হয়তোবা আরো ২/৩টি ভেন্যু যোগ হবে এর পরের বছর যদি আরো ৩/৪টি ভেন্যু যোগ হয় সেভাবে ৩ বছরের মাথায় কিভাবে ১০টি ভেন্যুতে পৌঁছতে পারি তার একটা উদ্দেশ্য থাকবে।’ গ্রাসরুট ফুটবল উন্নয়নে এই আয়োজনের দূত করা হয়েছে নারী ও পুরুষ জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন ও জামাল ভূঁইয়াকে।