বাংলারজমিন
ফেনীতে করোনায় যুবলীগ নেতার মায়ের মৃত্যু
ফেনী প্রতিনিধি
১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার, ১০:১০ পূর্বাহ্ন
ফেনীতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সেলিনা আক্তার (৫২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার রাজধানীর গ্রীন লাইফ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি ফেনী শহরের একাডেমী বনানী পাড়া এলাকার খানকা শরিফের মোহাম্মদ সেলিমের স্ত্রী ও ফেনী পৌর যুবলীগে সাংগঠনিক সম্পাদক তারেক আফতাবের মা।
নিহতের ছেলে তারেক আফতাব জানায়, তার মা সেলিনা আক্তার দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন। চলতি মাসের শুরুতে তিনি করোনা আক্রান্ত এক স্বজনকে দেখতে যান। এর কয়েকদিন পর তিনি অসুস্থবোধ করলে তাকে শহরের দাউদপুল এলাকার ফেনী জেনারেল (প্রা.) হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে সেখোন অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাকে ২৫০ শয্যার ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে গত ৭ জুলাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকার গ্রীন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তার করোনা পরীক্ষা করালে গত ৯ জুলাই তার করোনা পজেটিভ আসে। এক পর্যায়ে তার অবস্থা শংকটাপন্ন হলে তাকে ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) রাখা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুরে তার মৃত্যু হয়।
ফেনী পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাহার উদ্দিন বাহার জানান, নিহতের মরদেহ ফেনী আনার পর নিহতের বাবার বাড়ি সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে রাতে স্বল্প পরিসরে নামাজে জানাযা শেষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
নিহতের ছেলে তারেক আফতাব জানায়, তার মা সেলিনা আক্তার দীর্ঘদিন ধরে নানা রোগে ভুগছিলেন। চলতি মাসের শুরুতে তিনি করোনা আক্রান্ত এক স্বজনকে দেখতে যান। এর কয়েকদিন পর তিনি অসুস্থবোধ করলে তাকে শহরের দাউদপুল এলাকার ফেনী জেনারেল (প্রা.) হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে সেখোন অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় তাকে ২৫০ শয্যার ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে গত ৭ জুলাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকার গ্রীন লাইফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তার করোনা পরীক্ষা করালে গত ৯ জুলাই তার করোনা পজেটিভ আসে। এক পর্যায়ে তার অবস্থা শংকটাপন্ন হলে তাকে ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) রাখা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুরে তার মৃত্যু হয়।
ফেনী পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাহার উদ্দিন বাহার জানান, নিহতের মরদেহ ফেনী আনার পর নিহতের বাবার বাড়ি সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে রাতে স্বল্প পরিসরে নামাজে জানাযা শেষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।