বিশ্বজমিন
আরব নিউজের রিপোর্ট
বছরের শেষ নাগাদ ১৫ লাখ বিদেশি শ্রমিক কুয়েত ছাড়বেন
মানবজমিন ডেস্ক
১১ জুলাই ২০২০, শনিবার, ৭:২৪ পূর্বাহ্ন
এ বছরের শেষ নাগাদ কুয়েত ত্যাগ করবে প্রায় ১৫ লাখ বিদেশি শ্রমিক। অর্থনৈতিক মন্দা ও করোনা ভাইরাসের কারণে সেখানে অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেছে। আবার অনেক কোম্পানি টিকে থাকার জন্য কর্মী ছাঁটাই করছে। এর ফলে এত বিপুল সংখ্যক শ্রমিক বা বিদেশি কর্মী কুয়েত ছাড়বেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশটিতে বসবাসকারী বিদেশিদের সংখ্যা কমিয়ে আনার জন্য নতুন আবাসন আইন প্রস্তাব করেছে কুয়েত সরকার। এছাড়া কুয়েতের সরকারি খাতগুলোতে কুয়েতিদের কর্মসংস্থান (কুয়েতিকরণ) করার অব্যাহত প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সরকার। এর অধীনে কর্মক্ষেত্রে কুয়েতিদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। এর ফলে অভিবাসী শ্রমিকদের ওপর আঘাত পড়বে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন আরব নিউজ।
১৬ই মার্চ থেকে ১৯ শে জুলাই পর্যন্ত মাত্র ১১৬ দিনে কুয়েত ত্যাগ করেছেন কমপক্ষে এক লাখ ৫৮ হাজার বিদেশি শ্রমিক। করোনা ভাইরাস সঙ্কটের কারণে অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এসব শ্রমিক ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, শ্রমিক কমানোর এই ধারায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন মিশর ও ভারতীয় অভিবাসীরা। এতে আরো বলা হয়েছে, আবাসন বিষয়ক খসড়া নতুন আইনে প্রতিটি কোম্পানির জন্য প্রতি বছর বিদেশি শ্রমিক কমিয়ে আনার একটি সীমা বেঁধে দেয়া হবে। এর সঙ্গে শ্রমিকদের দক্ষতার প্রসঙ্গও জুড়ে দেয়া হয়েছে। এমনটা জানিয়েছেন কুয়েতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আনাস আল সালেহ। অক্টোবরের মধ্যে এই আইনটি পার্লামেন্টে অনুমোদন করাতে চায় সরকার। কারণ, নভেম্বরেই সেখানে নির্বাচন। তার আগেই এটি পাস করাতে চায় সরকার।
১৬ই মার্চ থেকে ১৯ শে জুলাই পর্যন্ত মাত্র ১১৬ দিনে কুয়েত ত্যাগ করেছেন কমপক্ষে এক লাখ ৫৮ হাজার বিদেশি শ্রমিক। করোনা ভাইরাস সঙ্কটের কারণে অনেক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এসব শ্রমিক ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, শ্রমিক কমানোর এই ধারায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন মিশর ও ভারতীয় অভিবাসীরা। এতে আরো বলা হয়েছে, আবাসন বিষয়ক খসড়া নতুন আইনে প্রতিটি কোম্পানির জন্য প্রতি বছর বিদেশি শ্রমিক কমিয়ে আনার একটি সীমা বেঁধে দেয়া হবে। এর সঙ্গে শ্রমিকদের দক্ষতার প্রসঙ্গও জুড়ে দেয়া হয়েছে। এমনটা জানিয়েছেন কুয়েতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আনাস আল সালেহ। অক্টোবরের মধ্যে এই আইনটি পার্লামেন্টে অনুমোদন করাতে চায় সরকার। কারণ, নভেম্বরেই সেখানে নির্বাচন। তার আগেই এটি পাস করাতে চায় সরকার।