বিশ্বজমিন
করোনা সংক্রমণের নতুন হটস্পট হতে যাচ্ছে ভারত
মানবজমিন ডেস্ক
৯ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১:০৪ পূর্বাহ্ন
ধীরে ধীরে হলেও করোনা ভাইরাস এখন সমগ্র ভারতকে ছেয়ে ফেলেছে। এরইমধ্যে সংক্রমণের সংখ্যায় রাশিয়াকে ছাড়িয়ে গেছে দেশটি। বৈশ্বিক সংক্রমণের হিসেবে ভারত এখন তৃতীয় অবস্থানে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ হিসেবে প্রথম থেকেই এই আশঙ্কা করা হচ্ছিল। তবে ধারণা করা হচ্ছে, ভারতে সংক্রমণের যে চিত্র এখন দেখা যাচ্ছে তাই পুরোটা নয়। অর্থাৎ, পর্যাপ্ত টেস্ট না হওয়ায় দেশটির সংক্রমিত মানুষের একটি বড় অংশই এই তথ্যের বাইরে রয়ে গেছেন বলে আশঙ্কা রয়েছে। একইসঙ্গে, দেশটিতে আক্রান্তদের মধ্যে মৃতের হার এতটাই কম যে তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মনে প্রশ্নের উদয় ঘটেছে।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভয়াবহ হারে বাড়ছে ভারতের করোনা সংক্রমণ। নিয়মিত ভাঙছে প্রতিদিন সংক্রমণের পূর্বেকার রেকর্ড। দেশটিতে মোট আক্রান্তের বেশিরভাগই শনাক্ত হয়েছে জুন মাসে। দেশটিতে এর আগে প্রায় দুই মাস জুড়ে দেশটিতে লকডাউন চলছিল। লকডাউন শেষ হবার পরপরই দ্রুত গতিতে বাড়তে শুরু করে সংক্রমণ। ৮ জুলাই পর্যন্ত ভারতে আক্রান্ত ছিলেন মোট ৭ লাখ ৪৩ হাজার জন।
তবে এখনো দেশটিতে সংক্রমণের প্রকৃত চিত্র বোঝা যাচ্ছে না। প্রথম থেকে সংক্রমণের ধরণ থেকে বোঝা যাচ্ছে প্রতি ২০ দিনে ভারতে সংক্রমণের সংখ্যা দুইগুন হচ্ছে। এ হিসেবে এখন সেখানে প্রায় ৩ থেকে ৪ কোটি মানুষের আক্রান্ত হওয়ার কথা। এ নিয়ে ভারতীয় মহামারি বিশেষজ্ঞ ড. জামিল বলেন, নিশ্চিত হওয়া সংখ্যা ও প্রকৃত সংখ্যার মধ্যে পার্থক্য সব দেশেই রয়েছে। তবে ভারতে যা দেখা যাচ্ছে তা অন্য মাত্রার। ভারতে যা হয়েছে তা হলো, সরকার টেস্টিং বাড়ালেই সংক্রমণের সংখ্যাও বাড়ছে। গত ১৩ মার্চ থেকে ভারত এক কোটির বেশি মানুষকে করোনা টেস্ট করেছে। এরমধ্যে অর্ধেকের বেশিই হয়েছে জুনের শেষ অর্ধেক সময়ে।
তবে দেশটিতে দ্রুত বাড়ছে সুস্থতার সংখ্যাও। হিসেব বলছে, ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় ভারতীয়রা দ্রুত কোভিড-১৯ থেকে সেরা উঠছেন। মৃত্যুহারও কম দেশটিতে। ভারতে আক্রান্তের ৬০ শতাংশই সুস্থ হয়ে গেছেন। অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রে এ হার মাত্র ২৭ শতাংশ। এ কারণে অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে মৃত্যুহারও কম অনেক।
ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২০ হাজার ১৬০ জন। এটি বৈশ্বিক হিসেবে অষ্টম সর্বোচ্চ। তবে প্রতি মিলিয়নে এটি একেবারেই কম। তবে এ নিয়ে অনেক ধরণের ধারণা রয়েছে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে। অনেকেরই ধারণা, অনেক মৃত্যু হয়েছে ভারতে যা সরকারি হিসেবে আসেনি। তারপরেও বড় ধরণের একটি পার্থক্য দেখা যায় ইউরোপ ও ভারতের মৃত্যুহারে। অনেকে আবার মনে করছেন, ইউরোপের তুলনায় ভারতে তরুণ জনগোষ্ঠী বেশি হওয়ায় এ অঞ্চলে মৃত্যু হার কম।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভয়াবহ হারে বাড়ছে ভারতের করোনা সংক্রমণ। নিয়মিত ভাঙছে প্রতিদিন সংক্রমণের পূর্বেকার রেকর্ড। দেশটিতে মোট আক্রান্তের বেশিরভাগই শনাক্ত হয়েছে জুন মাসে। দেশটিতে এর আগে প্রায় দুই মাস জুড়ে দেশটিতে লকডাউন চলছিল। লকডাউন শেষ হবার পরপরই দ্রুত গতিতে বাড়তে শুরু করে সংক্রমণ। ৮ জুলাই পর্যন্ত ভারতে আক্রান্ত ছিলেন মোট ৭ লাখ ৪৩ হাজার জন।
তবে এখনো দেশটিতে সংক্রমণের প্রকৃত চিত্র বোঝা যাচ্ছে না। প্রথম থেকে সংক্রমণের ধরণ থেকে বোঝা যাচ্ছে প্রতি ২০ দিনে ভারতে সংক্রমণের সংখ্যা দুইগুন হচ্ছে। এ হিসেবে এখন সেখানে প্রায় ৩ থেকে ৪ কোটি মানুষের আক্রান্ত হওয়ার কথা। এ নিয়ে ভারতীয় মহামারি বিশেষজ্ঞ ড. জামিল বলেন, নিশ্চিত হওয়া সংখ্যা ও প্রকৃত সংখ্যার মধ্যে পার্থক্য সব দেশেই রয়েছে। তবে ভারতে যা দেখা যাচ্ছে তা অন্য মাত্রার। ভারতে যা হয়েছে তা হলো, সরকার টেস্টিং বাড়ালেই সংক্রমণের সংখ্যাও বাড়ছে। গত ১৩ মার্চ থেকে ভারত এক কোটির বেশি মানুষকে করোনা টেস্ট করেছে। এরমধ্যে অর্ধেকের বেশিই হয়েছে জুনের শেষ অর্ধেক সময়ে।
তবে দেশটিতে দ্রুত বাড়ছে সুস্থতার সংখ্যাও। হিসেব বলছে, ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় ভারতীয়রা দ্রুত কোভিড-১৯ থেকে সেরা উঠছেন। মৃত্যুহারও কম দেশটিতে। ভারতে আক্রান্তের ৬০ শতাংশই সুস্থ হয়ে গেছেন। অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্রে এ হার মাত্র ২৭ শতাংশ। এ কারণে অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে মৃত্যুহারও কম অনেক।
ভারতে এখন পর্যন্ত করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২০ হাজার ১৬০ জন। এটি বৈশ্বিক হিসেবে অষ্টম সর্বোচ্চ। তবে প্রতি মিলিয়নে এটি একেবারেই কম। তবে এ নিয়ে অনেক ধরণের ধারণা রয়েছে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে। অনেকেরই ধারণা, অনেক মৃত্যু হয়েছে ভারতে যা সরকারি হিসেবে আসেনি। তারপরেও বড় ধরণের একটি পার্থক্য দেখা যায় ইউরোপ ও ভারতের মৃত্যুহারে। অনেকে আবার মনে করছেন, ইউরোপের তুলনায় ভারতে তরুণ জনগোষ্ঠী বেশি হওয়ায় এ অঞ্চলে মৃত্যু হার কম।