বিশ্বজমিন
মৃত্যুদণ্ডের সাজা পর্যালোচনা করতে চাননা কুলভূষণ: পাকিস্তান
মানবজমিন ডেস্ক
৯ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
পাকিস্তানের বন্দি রয়েছেন কথিত ভারতীয় চর কুলভূষণ যাদব। তার বিচার চলছে। তবে তিনি আর তার সাজা পর্যালোচনা করতে চান না বলে দাবি করেছে পাকিস্তান। ২০১৭ সালে পাক আদালতে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল। পাকিস্তানের দাবি কুলভূষণ জানিয়েছেন যে, তিনি প্রাণভিক্ষার আবেদন করতে চান। এ খবর দিয়েছে এনডিটিভি। খবরে বলা হয়, গত ১৭ই জুন কুলভূষণ যাদবকে সাজা পুনর্বিবেচনার জন্য প্রস্তাব পাঠিয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তিনি।
তবে ভারতের দাবি, পাকিস্তান মিথ্যাচার করছে। জোরপূর্বক কুলভূষণের স্বীকারোক্তি নেয়া হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কুলভূষণের সঙ্গে গত চার বছর ধরে নিরবিচ্ছিন্ন প্রহসন চলছে। বিচারের নামে প্রসহন করে কুলভূষণ যাদবকে ফাঁসির সাজা দেয়া হয়েছে। এখন তার মামলার পুনর্বিবেচনার আর্জি না জানানোর জন্য কুলভূষণ যাদবকে জোর করা হয়েছে। পাকিস্তান কুলভূষণ যাদবকে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় কার্যকর করার অধিকার থেকে বঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে।
উলেখ্য, কুলভূষণ যাদবকে গ্রেফতার করা নিয়ে একসময় চরমে উঠেছিল ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা। পাকিস্তানের অভিযোগ, দেশটির স্বাধীনতা আন্দোলন চলমান বালুচিস্তান প্রদেশে গুপ্তচরবৃত্তি করছিলেন কুলভূষণ। তিনি ইরান থেকে পাকিস্তানের মধ্যে অস্ত্র প্রবেশ করছিলেন। তবে ভারতের দাবি, ইরানের চাবাহার বন্দরে ব্যবসা করতেন কুলভূষণ। সেখান থেকেই তাকে ধরে এনেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের সামরিক আদালত ২০১৭ সালে এই ভারতীয় নাগরিককে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। তবে তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ন্যায় আদালতে গিয়েছিল ভারত। আবেদনের রায় ভারতের পক্ষেই গিয়েছিল। আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে স্থগিত করা হয়েছে কুলভূষণের মৃত্যুদণ্ড।
তবে ভারতের দাবি, পাকিস্তান মিথ্যাচার করছে। জোরপূর্বক কুলভূষণের স্বীকারোক্তি নেয়া হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কুলভূষণের সঙ্গে গত চার বছর ধরে নিরবিচ্ছিন্ন প্রহসন চলছে। বিচারের নামে প্রসহন করে কুলভূষণ যাদবকে ফাঁসির সাজা দেয়া হয়েছে। এখন তার মামলার পুনর্বিবেচনার আর্জি না জানানোর জন্য কুলভূষণ যাদবকে জোর করা হয়েছে। পাকিস্তান কুলভূষণ যাদবকে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় কার্যকর করার অধিকার থেকে বঞ্ছিত করার চেষ্টা করেছে।
উলেখ্য, কুলভূষণ যাদবকে গ্রেফতার করা নিয়ে একসময় চরমে উঠেছিল ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা। পাকিস্তানের অভিযোগ, দেশটির স্বাধীনতা আন্দোলন চলমান বালুচিস্তান প্রদেশে গুপ্তচরবৃত্তি করছিলেন কুলভূষণ। তিনি ইরান থেকে পাকিস্তানের মধ্যে অস্ত্র প্রবেশ করছিলেন। তবে ভারতের দাবি, ইরানের চাবাহার বন্দরে ব্যবসা করতেন কুলভূষণ। সেখান থেকেই তাকে ধরে এনেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের সামরিক আদালত ২০১৭ সালে এই ভারতীয় নাগরিককে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। তবে তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ন্যায় আদালতে গিয়েছিল ভারত। আবেদনের রায় ভারতের পক্ষেই গিয়েছিল। আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে স্থগিত করা হয়েছে কুলভূষণের মৃত্যুদণ্ড।