বাংলারজমিন
অনুমোদন ছাড়াই সিসিসির মূল্যবান গাছ বিক্রয়
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
৪ জুলাই ২০২০, শনিবার, ৬:৩৩ পূর্বাহ্ন
বিসিআইসির নিয়ন্ত্রণাধীন চট্টগ্রাম কেমিক্যাল কমপ্লেক্স (সিসিসি)র মূল্যবান ১৬টি গাছ কেটে নামমাত্র মূল্যে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠে।
অভিযোগের তথ্যমতে, প্রতিষ্ঠানের দুই কর্ণধার ক্ষমতা অপব্যবহার করে গাছ বিক্রয়ের প্রকাশ্য কোন টেন্ডার আহবান করেননি। এমনকি টিইসি কোম্পানী বোর্ড, বিসিআইসি বোর্ড, পরিবেশ অধিদপ্তর ও বন বিভাগের অনুমোদন নেওয়ার সরকারী নিয়ম-নীতির তোয়াক্কাও করেননি। শুধুমাত্র লোকাল টেন্ডারের নামে প্রতিষ্ঠানের বোর্ডে লিখিত কাগজ টাঙিয়ে ইসমাইল হোসেন নামে এক ব্যক্তির কাছে গাছগুলো বিক্রী করে দেওয়া হয়। যার মূল্য দেখানো হয়েছে মাত্র ৪৩ হাজার টাকা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সিসিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, গাছগুলো কোন জাতীয় গাছ নয়, আগাছা। এগুলো মরা গাছ। ফলে এগুলো মূল্যবান গাছ নয়। তবুও কমিটি গঠন করে লোকাল টেন্ডারের মাধ্যমে ১৬টি গাছ বিক্রয় করা হয়েছে। নিলামে এসব গাছের মূল্য ৪৩ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠেছে। যা ছিল সর্বোচ্চ। এতে কোন অনিয়ম ও অর্থ লুট করা হয়নি।
কিন্তু স্থানীয় লোকজন জানান, বিভিন্ন প্রজাতীর ১৬টি গাছ প্রায় ৫-৬ লাখ টাকা মূল্যমানের ছিল। যা ভুয়া টেন্ডার দেখিয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মিলে ভুয়া নামে ৪৩ হাজার টাকায় ক্রয় দেখানো হয়। যার অর্থ বিধি মোতাবেক বিক্রয়াদেশ প্রাপ্তির পর ঠিকাদার হিসাব বিভাগে পে-অর্ডার অথবা ডিডির মাধ্যমে মূল্য জমা দেওয়ার কথা। কিন্তু প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন গত ২৫ জুন জনতা ব্যাংক, বাড়বকুন্ড শাখায় তার সঞ্চয়ী হিসাব নং ০১০০১৭৪১০২০২৮ এর চেক নং ৭৬১৩০০১ মুলে ওই টাকা জমা করেন। যা নজিরবিহীন।
স্থানীয়রা আরো জানান, সিসিসি একটি বন্ধ কারখানা, বর্তমানে ৬ জন কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা রক্ষীসহ ১০ জন শ্রমিক কর্মচারী কারখানায় কর্মরত আছেন। স্বল্প জনবলের মধ্যে একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তা মিলে সিসিসির হিসাব বিভাগীয় প্রধান বাবু রতন কুমার মজুমদার, নিরাপত্তা শাখা প্রধান জনাব আবু তাহের এবং কারখানার একজন হাবিলদার আবূ তালেবকে বরখাস্ত করার আদেশ জারী করে। যা ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এখতিয়ার বহির্ভূত।
স্থানীয়দের ভাষ্য, গাছ বিক্রয় প্রক্রিয়ায় নিয়ম নীতি অনুসরন না করে, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না নিয়ে সম্পন্ন করায় সিসিসির অন্যান্য মূল্যবান যন্ত্রপাতি, ইকুইপমেন্ট ও অন্যান্য মালামাল কতটা নিরাপদ তা কর্তৃপক্ষের ভেবে দেখা উচিৎ।
অভিযোগের তথ্যমতে, প্রতিষ্ঠানের দুই কর্ণধার ক্ষমতা অপব্যবহার করে গাছ বিক্রয়ের প্রকাশ্য কোন টেন্ডার আহবান করেননি। এমনকি টিইসি কোম্পানী বোর্ড, বিসিআইসি বোর্ড, পরিবেশ অধিদপ্তর ও বন বিভাগের অনুমোদন নেওয়ার সরকারী নিয়ম-নীতির তোয়াক্কাও করেননি। শুধুমাত্র লোকাল টেন্ডারের নামে প্রতিষ্ঠানের বোর্ডে লিখিত কাগজ টাঙিয়ে ইসমাইল হোসেন নামে এক ব্যক্তির কাছে গাছগুলো বিক্রী করে দেওয়া হয়। যার মূল্য দেখানো হয়েছে মাত্র ৪৩ হাজার টাকা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সিসিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, গাছগুলো কোন জাতীয় গাছ নয়, আগাছা। এগুলো মরা গাছ। ফলে এগুলো মূল্যবান গাছ নয়। তবুও কমিটি গঠন করে লোকাল টেন্ডারের মাধ্যমে ১৬টি গাছ বিক্রয় করা হয়েছে। নিলামে এসব গাছের মূল্য ৪৩ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠেছে। যা ছিল সর্বোচ্চ। এতে কোন অনিয়ম ও অর্থ লুট করা হয়নি।
কিন্তু স্থানীয় লোকজন জানান, বিভিন্ন প্রজাতীর ১৬টি গাছ প্রায় ৫-৬ লাখ টাকা মূল্যমানের ছিল। যা ভুয়া টেন্ডার দেখিয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মিলে ভুয়া নামে ৪৩ হাজার টাকায় ক্রয় দেখানো হয়। যার অর্থ বিধি মোতাবেক বিক্রয়াদেশ প্রাপ্তির পর ঠিকাদার হিসাব বিভাগে পে-অর্ডার অথবা ডিডির মাধ্যমে মূল্য জমা দেওয়ার কথা। কিন্তু প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন গত ২৫ জুন জনতা ব্যাংক, বাড়বকুন্ড শাখায় তার সঞ্চয়ী হিসাব নং ০১০০১৭৪১০২০২৮ এর চেক নং ৭৬১৩০০১ মুলে ওই টাকা জমা করেন। যা নজিরবিহীন।
স্থানীয়রা আরো জানান, সিসিসি একটি বন্ধ কারখানা, বর্তমানে ৬ জন কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা রক্ষীসহ ১০ জন শ্রমিক কর্মচারী কারখানায় কর্মরত আছেন। স্বল্প জনবলের মধ্যে একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তা মিলে সিসিসির হিসাব বিভাগীয় প্রধান বাবু রতন কুমার মজুমদার, নিরাপত্তা শাখা প্রধান জনাব আবু তাহের এবং কারখানার একজন হাবিলদার আবূ তালেবকে বরখাস্ত করার আদেশ জারী করে। যা ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এখতিয়ার বহির্ভূত।
স্থানীয়দের ভাষ্য, গাছ বিক্রয় প্রক্রিয়ায় নিয়ম নীতি অনুসরন না করে, যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন না নিয়ে সম্পন্ন করায় সিসিসির অন্যান্য মূল্যবান যন্ত্রপাতি, ইকুইপমেন্ট ও অন্যান্য মালামাল কতটা নিরাপদ তা কর্তৃপক্ষের ভেবে দেখা উচিৎ।