বিশ্বজমিন
ভিয়েতনামের পর মালয়েশিয়াতেও সকল পাকিস্তানি পাইলট বরখাস্ত
মানবজমিন ডেস্ক
৪ জুলাই ২০২০, শনিবার, ৪:৪১ পূর্বাহ্ন
এবার সকল পাকিস্তানি পাইলটকে বরখাস্ত করলো মালয়েশিয়ার বিমান নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এক ঘোষণায় দেশটির বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ সিএএএম জানায়, পাকিস্তানের লাইসেন্সধারী যেসব বিমান চালকরা বর্তমানে মালয়েশিয়ার বিমান সংস্থাগুলোতে কাজ করছেন তাদেরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। এর আগে ভিয়েতনাম একযোগে দেশটির সকল পাকিস্তানি পাইলটকে চাকরিচ্যুত করে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
এর আগে পাকিস্তানের বিমানমন্ত্রী দেশটির পার্লামেন্টে জানান, দেশটির পাইলটদের মধ্যে অন্তত ৪০ শতাংশের লাইসেন্সই ভুয়া। দুর্নীতির মাধ্যমে তারা এ লাইসেন্স অর্জন করেছেন। মে মাসে দেশটির দক্ষিনাঞ্চলীয় শহর করাচিতে হওয়া এক বিমান দূর্ঘটনার পর আলোচনায় আসে পাকিস্তানি পাইলটদের দক্ষতার বিষয়টি। বিমান ধ্বংসের কারণ হিসেবে মন্ত্রী জানান, পাইলটদের ভুলেই ওই বিমানটি দূর্ঘটনার শিকার হয়েছিল। এরপরই নতুন করে তদন্ত শুরু হয় পাকিস্তানের সকল পাইলটদের লাইসেন্স নিয়ে। তাতেই বেড়িয়ে আসে চাঞ্চল্যকর এ তথ্য। পাকিস্তানের কমপক্ষে ২৬২ জন পাইলট পরীক্ষা না দিয়েই লাইসেন্স নিয়ে নিয়েছেন বলেও জানান বিমানমন্ত্রী।
এরপরেই বিশ্বের দেশগুলোকে পাকিস্তানি পাইলটদের বিষয়ে সতর্ক করা হয়। এর ভিত্তিতে ভিয়েতনাম সবার আগে পাকিস্তানি পাইলটদের চাকরিচ্যুত করে। তার পথ ধরে পাকিস্তানের অন্যতম মিত্র রাষ্ট্র মালয়েশিয়াও। আরো বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রও পাকিস্তানি পাইলটদের লাইসেন্স যাচাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এভিয়েশন সেফটি এজেন্সি ঘোষণা করেছে, আগামি ৬ মাস পাকিস্তন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের কোনো বিমান এই ব্লকের উপর দিয়ে চলতে পারবে না। তারা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছে। এরমধ্যে যেসব পাকিস্তানি পাইলটের লাইসেন্সের বিষয়ে ইউরোপ নিশ্চিত হতে পারবে দ্রুতই তার উপর থেকে ওই নিষেধাজ্ঞা সরিয়ে নেয়া হবে।
এর আগে পাকিস্তানের বিমানমন্ত্রী দেশটির পার্লামেন্টে জানান, দেশটির পাইলটদের মধ্যে অন্তত ৪০ শতাংশের লাইসেন্সই ভুয়া। দুর্নীতির মাধ্যমে তারা এ লাইসেন্স অর্জন করেছেন। মে মাসে দেশটির দক্ষিনাঞ্চলীয় শহর করাচিতে হওয়া এক বিমান দূর্ঘটনার পর আলোচনায় আসে পাকিস্তানি পাইলটদের দক্ষতার বিষয়টি। বিমান ধ্বংসের কারণ হিসেবে মন্ত্রী জানান, পাইলটদের ভুলেই ওই বিমানটি দূর্ঘটনার শিকার হয়েছিল। এরপরই নতুন করে তদন্ত শুরু হয় পাকিস্তানের সকল পাইলটদের লাইসেন্স নিয়ে। তাতেই বেড়িয়ে আসে চাঞ্চল্যকর এ তথ্য। পাকিস্তানের কমপক্ষে ২৬২ জন পাইলট পরীক্ষা না দিয়েই লাইসেন্স নিয়ে নিয়েছেন বলেও জানান বিমানমন্ত্রী।
এরপরেই বিশ্বের দেশগুলোকে পাকিস্তানি পাইলটদের বিষয়ে সতর্ক করা হয়। এর ভিত্তিতে ভিয়েতনাম সবার আগে পাকিস্তানি পাইলটদের চাকরিচ্যুত করে। তার পথ ধরে পাকিস্তানের অন্যতম মিত্র রাষ্ট্র মালয়েশিয়াও। আরো বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রও পাকিস্তানি পাইলটদের লাইসেন্স যাচাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এভিয়েশন সেফটি এজেন্সি ঘোষণা করেছে, আগামি ৬ মাস পাকিস্তন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের কোনো বিমান এই ব্লকের উপর দিয়ে চলতে পারবে না। তারা পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছে। এরমধ্যে যেসব পাকিস্তানি পাইলটের লাইসেন্সের বিষয়ে ইউরোপ নিশ্চিত হতে পারবে দ্রুতই তার উপর থেকে ওই নিষেধাজ্ঞা সরিয়ে নেয়া হবে।