বাংলারজমিন
কিশোরগঞ্জে শিক্ষানবিশ আইনজীবীদের মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
১ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
বার কাউন্সিলের প্রিলিমিনারী (এমসিকিউ) পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সকালে কিশোরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন মনিরুল হক কনক, সারোয়ার জাহান সানি, তৌকির উজ্জামান তাকি, প্রিন্স মাহমুদ, ওবায়দুর রশিদ, আশিকুল ইসলাম রুবেল, শাহাদাত হোসেন মামুন, সাজেদুল হক, আয়নাল আবেদীন, পান্না আক্তার প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বার কাউন্সিলের ২০১৭ ও ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত প্রিলি (এমসিকিউ) উত্তীর্ণ শিক্ষানবিশরা কেউ বিগত ১০ বছর, কেউ ৭ বছর, কেউবা ৫ বছর আগে আইন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কিন্তু বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা ২০১৩ সালের পর থেকে নিয়মিত অনুষ্ঠিত না হওয়ায় তারা চরম সংকট ও উৎকণ্ঠায় দিন কাটান। সর্বশেষ এ বছরের ২৮শে ফেব্রুয়ারি এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু এর ফলাফল প্রকাশের তিন মাসের মধ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার বিধান থাকলেও করোনা মহামারির এ সংকট মুহুর্তে বার কাউন্সিলের পক্ষে এ পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। অথচ করোনা মহামারি কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। এরপরও পরিবেশ স্বাভাবিক হলে লিখিত পরীক্ষা থেকে শুরু করে চূড়ান্ত তালিকাভুক্তি পর্ব শেষ হতে দুই থেকে আড়াই বছর সময় লেগে যাবে। এ অবস্থায় দেশের ১২ হাজার ৮৭৮ জন উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী তাদের দাবি মেনে নিতে মানবিক হস্তক্ষেপের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
বক্তারা বলেন, বার কাউন্সিলের ২০১৭ ও ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত প্রিলি (এমসিকিউ) উত্তীর্ণ শিক্ষানবিশরা কেউ বিগত ১০ বছর, কেউ ৭ বছর, কেউবা ৫ বছর আগে আইন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কিন্তু বার কাউন্সিলের আইনজীবী তালিকাভুক্তির পরীক্ষা ২০১৩ সালের পর থেকে নিয়মিত অনুষ্ঠিত না হওয়ায় তারা চরম সংকট ও উৎকণ্ঠায় দিন কাটান। সর্বশেষ এ বছরের ২৮শে ফেব্রুয়ারি এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু এর ফলাফল প্রকাশের তিন মাসের মধ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার বিধান থাকলেও করোনা মহামারির এ সংকট মুহুর্তে বার কাউন্সিলের পক্ষে এ পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। অথচ করোনা মহামারি কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে, তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। এরপরও পরিবেশ স্বাভাবিক হলে লিখিত পরীক্ষা থেকে শুরু করে চূড়ান্ত তালিকাভুক্তি পর্ব শেষ হতে দুই থেকে আড়াই বছর সময় লেগে যাবে। এ অবস্থায় দেশের ১২ হাজার ৮৭৮ জন উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী তাদের দাবি মেনে নিতে মানবিক হস্তক্ষেপের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।