বাংলারজমিন
টাঙ্গাইলে সবক’টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৮:১৭ পূর্বাহ্ন
বৃষ্টি ও উজান থেকে আসা ঢলে টাঙ্গাইলের সবক’টি নদীর পানি আশঙ্কাজনক হারে বেড়েই চলেছে। ছোট বড় নদী নালা, খাল বিল ও নিম্ন ভূমিগুলো পানিতে কানায় কানায় ভরে উঠেছে। এর মধ্যে যমুনা, ঝিনাই ও ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত সোমবার সকাল ৯টায় যমুনা নদীর পানি বিপদসীমার ২৮ সে.মিটার, ধলেশ্বরী নদীর পানি ৪৩ সে.মিটার এবং ঝিনাই নদীর পানি ২১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হতে দেখা গেছে। টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ড এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। টাঙ্গাইলে সব নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সদর, ভূঞাপুর, কালিহাতী, গোপালপুর ও ঘাটাইল, নাগরপুর উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্ন ও চরাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাকুয়া, হুগড়া, কাতুলী, মামুদনগর; ভূঞাপুর উপজেলার গাবসারা, অর্জুনা, গোবিন্দাসী, নিকরাইল; কালিহাতী উপজেলার দুর্গাপুর, গোহালিয়াবাড়ি, সল্লা, দশকিয়া; গোপালপুর উপজেলার হেমনগর, নগদাশিমলা, ঝাউয়াইল এবং নাগরপুর। এ ছাড়া ঘাটাইল উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট ছোট নদী, খাল বিল ও নিম্নাঞ্চলগুলোতে ব্যাপকভাবে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আগাম বন্যার আশঙ্কায় ভয়ে রয়েছেন এসব অঞ্চলের লোকজন।
উপজেলার সলিমাবাদ, ভাড়রা, মোকনা, পাকুটিয়া ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রাম সম্পূর্ণ ও গ্রাম শতাধিক আংশিক প্লাবিত হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত ও চরাঞ্চলের মানুষ তাদের বাড়ির ঘর অন্যত্র সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাচ্ছে। প্রায় ৩০ হাজারের অধিক পরিবার ইতিমধ্যেই পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। স্ব স্ব স্থানীয় একাধিক ইউপি চেয়ারম্যান জানান, নদীতে পানি বেড়ে নিম্ন ও চরাঞ্চলের মানুষ বন্যাকবলিত হয়ে পড়লেও সরকারি কোনো ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দ পাওয়া যায়নি। নিজেরা ব্যক্তি উদ্যোগে অতি দরিদ্রদেরকে যতটা পারছেন সহযোগিতা করছেন। টাঙ্গাইলের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, ক্রমাগত বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে টাঙ্গাইলের যমুনা, পুংলী, ঝিনাই, বংশাই ও ধলেশ্বরী নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে যমুনা, ধলেশ্বরী ও ঝিনাই নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি কমলে তীব্র ভাঙন দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।
নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙনকবলিত এলাকাগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ভাঙন রোধে পাউবো কাজ করছে বলেও তিনি জানান। সেই সঙ্গে এসব এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে এখন থেকে পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তাসহ সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাকুয়া, হুগড়া, কাতুলী, মামুদনগর; ভূঞাপুর উপজেলার গাবসারা, অর্জুনা, গোবিন্দাসী, নিকরাইল; কালিহাতী উপজেলার দুর্গাপুর, গোহালিয়াবাড়ি, সল্লা, দশকিয়া; গোপালপুর উপজেলার হেমনগর, নগদাশিমলা, ঝাউয়াইল এবং নাগরপুর। এ ছাড়া ঘাটাইল উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট ছোট নদী, খাল বিল ও নিম্নাঞ্চলগুলোতে ব্যাপকভাবে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আগাম বন্যার আশঙ্কায় ভয়ে রয়েছেন এসব অঞ্চলের লোকজন।
উপজেলার সলিমাবাদ, ভাড়রা, মোকনা, পাকুটিয়া ইউনিয়নের অর্ধশত গ্রাম সম্পূর্ণ ও গ্রাম শতাধিক আংশিক প্লাবিত হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত ও চরাঞ্চলের মানুষ তাদের বাড়ির ঘর অন্যত্র সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাচ্ছে। প্রায় ৩০ হাজারের অধিক পরিবার ইতিমধ্যেই পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। স্ব স্ব স্থানীয় একাধিক ইউপি চেয়ারম্যান জানান, নদীতে পানি বেড়ে নিম্ন ও চরাঞ্চলের মানুষ বন্যাকবলিত হয়ে পড়লেও সরকারি কোনো ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দ পাওয়া যায়নি। নিজেরা ব্যক্তি উদ্যোগে অতি দরিদ্রদেরকে যতটা পারছেন সহযোগিতা করছেন। টাঙ্গাইলের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, ক্রমাগত বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে টাঙ্গাইলের যমুনা, পুংলী, ঝিনাই, বংশাই ও ধলেশ্বরী নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে যমুনা, ধলেশ্বরী ও ঝিনাই নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি কমলে তীব্র ভাঙন দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।
নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙনকবলিত এলাকাগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ভাঙন রোধে পাউবো কাজ করছে বলেও তিনি জানান। সেই সঙ্গে এসব এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে এখন থেকে পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তাসহ সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।