বাংলারজমিন
বাউফলে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জখম
বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
১ জুলাই ২০২০, বুধবার, ৭:৪৬ পূর্বাহ্ন
পূর্ব-বিরোধের জের ধরে মোমিনুল হক (৩০) নামে এক ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও তার বোন শারমিন নাহার (৫০) কে কুপিয়ে জখম করেছে নিজ দলীয় যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। মঙ্গলবার সকাল ৯ টার দিকে বাউফল ইউনিয়নের পশ্চিম বিলবিলাশ গ্রামের গাজীবাড়ীর সামনে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মোমিনুলকে বরিশাল শেরে-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং শারমিন নাহারকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আহত মোমিনুল বাউফল ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি। জানা গেছে, বিলবিলাশ গ্রামের ছালাম মাস্টারের ছেলে যুবলীগ নেতা জাহিদ হোসেন কালা (২৫) ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা বিভিন্ন ধরনের অন্যায় ও অনিয়ম কর্মকাণ্ড করতে থাকে।
একই গ্রামের ছত্তার গাজীর ছেলে ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আমিনুল (৩০) ওই অনিয়মের প্রতিবাদ করায় ক্ষিপ্ত হয় নিজ দলীয় যুবলীগ নেতা জাহিদ হোসেন কালা ও তার সঙ্গীরা। মঙ্গলবার সকালে একটি সালিশ বৈঠকে উপস্থিত হওয়ার জন্য মোমিনুল স্থানীয় সোমবারের বাজারে যাওয়ার পথে পশ্চিম বিবিলাস গাজীবাড়ীর সামনে রুহুলের দোকানের কাছে পৌঁছালে, পূর্ব পরিকল্পিতভাবে যুবলীগ নেতা জাহিদ হোসেন কালা ও বাবুলের নেতৃত্বে ৫/৭ জনের একটি দল হামলা চালায় এবং রামদা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। এ খবর পেয়ে বোন শারমিন নাহার ভাইকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে আহত করে বখাটেরা। হামলার সময় মোমিনুলের ভাই মঞ্জু গাজীর ছেলে শাহরিয়ার শরীফ মোটরসাইকেলে চাচাকে এগিয়ে নেয়ার জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ওই মোটরসাইকেলটি আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে বলে জানা গেছে। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শারমিন নাহারকে ভর্তি করেন এবং মোমিনুলকে বরিশাল শেরে-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
এ ব্যাপারে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে হামলাকারী জাহিদ হোসেন কালা ও তার ভাই জহির হোসেনকে আটক করা হয়েছে।
একই গ্রামের ছত্তার গাজীর ছেলে ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আমিনুল (৩০) ওই অনিয়মের প্রতিবাদ করায় ক্ষিপ্ত হয় নিজ দলীয় যুবলীগ নেতা জাহিদ হোসেন কালা ও তার সঙ্গীরা। মঙ্গলবার সকালে একটি সালিশ বৈঠকে উপস্থিত হওয়ার জন্য মোমিনুল স্থানীয় সোমবারের বাজারে যাওয়ার পথে পশ্চিম বিবিলাস গাজীবাড়ীর সামনে রুহুলের দোকানের কাছে পৌঁছালে, পূর্ব পরিকল্পিতভাবে যুবলীগ নেতা জাহিদ হোসেন কালা ও বাবুলের নেতৃত্বে ৫/৭ জনের একটি দল হামলা চালায় এবং রামদা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। এ খবর পেয়ে বোন শারমিন নাহার ভাইকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাকেও পিটিয়ে আহত করে বখাটেরা। হামলার সময় মোমিনুলের ভাই মঞ্জু গাজীর ছেলে শাহরিয়ার শরীফ মোটরসাইকেলে চাচাকে এগিয়ে নেয়ার জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ওই মোটরসাইকেলটি আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে বলে জানা গেছে। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শারমিন নাহারকে ভর্তি করেন এবং মোমিনুলকে বরিশাল শেরে-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
এ ব্যাপারে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে হামলাকারী জাহিদ হোসেন কালা ও তার ভাই জহির হোসেনকে আটক করা হয়েছে।