বাংলারজমিন
চা শ্রমিক সন্তানের মৃত্যুতে কুরমা চা বাগানে শ্রমিক ধর্মঘট, কেটে দেওয়া হল লেকের বাঁধ
কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
৩০ জুন ২০২০, মঙ্গলবার, ৫:৪৭ পূর্বাহ্ন
সরকারী মালিকানাধীন কমলগঞ্জের কুরমা চা বাগানের লেকে সাঁতার কাটতে গিয়ে সচীন নায়েক (১৬) নামের এক চা শ্রমিক সন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় মঙ্গলবার কুরমা চা বাগানে ধর্মঘট করেছে বাগানের সাধারন চা শ্রমিকরা। এ সময় বিক্ষুব্ধ চা শ্রমিকরা চা বাগানের ১২ নাম্বার সেকশনের লেকের বাঁধ কেটে দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (৩০ জুন) সকালে চা বাগানের কাজে যোগদান না করে চা শ্রমিকরা লেকের বাঁধ কেটে দেয়। পরে স্থানীয়রা লুট করে নেয় লেকের মাছ।
এর আগে গতকাল সোমবার বিকালে কমলগঞ্জের কুরমা চা বাগানের ১২ নম্বর সেকশনের লেকে সাঁতার কাটতে গিয়ে পানিতে ডুবে মারা যায় সচীন। তার মরদেহ ওইদিন সন্ধায় উদ্ধার করা হয়।
নিহত সচীন কুরমা চা বাগানের বড় লাইন এলাকার মুক্তিযোদ্ধা মোকেশ নায়েকের ছেলে ছিল।
চা শ্রমিকরা জানান, সোমবার বিকালে তিন বন্ধু মিলে চা বাগানের ১২ নম্বর সেকশনের লেকে সাঁতার কাটতে যায় সচীন। এক পর্যায়ে দুই বন্ধু সাঁতার কেটে উপরে উঠে আসলেও লেকের পানিতে তলিয়ে যায় সচীন। পরে স্থানীয়রা মিলে তাকে উদ্ধারে পানিতে নামেন। খবর পেয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা অগ্নি নির্বাপক দলের উদ্ধারকারী একটি দল ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। স্থানীয়রা উদ্ধার অভিযানকালে সোমবার সন্ধার পর তার লাশ পানিতে ভেসে উঠে। পরে চা বাগানের লোকজনের সহযোগিতায় স্থানীয় উদ্ধারকারীরা নিহতের মরদেহ পানি থেকে তুলেন। লেকের পানিতে ডুবে চা শ্রমিক সন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় কুমরা চা বাগানে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ ঘটনায় মঙ্গলবার কাজে যোগদান না করে ধর্মঘট পালন করেন সাধারন চা শ্রমিকরা। এতে চা বাগানের চা পাতা উত্তোলন সহ চা বাগানের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
মঙ্গলবার (৩০ জুন) সকালে চা বাগানের কাজে যোগদান না করে চা শ্রমিকরা লেকের বাঁধ কেটে দেয়। পরে স্থানীয়রা লুট করে নেয় লেকের মাছ।
এর আগে গতকাল সোমবার বিকালে কমলগঞ্জের কুরমা চা বাগানের ১২ নম্বর সেকশনের লেকে সাঁতার কাটতে গিয়ে পানিতে ডুবে মারা যায় সচীন। তার মরদেহ ওইদিন সন্ধায় উদ্ধার করা হয়।
নিহত সচীন কুরমা চা বাগানের বড় লাইন এলাকার মুক্তিযোদ্ধা মোকেশ নায়েকের ছেলে ছিল।
চা শ্রমিকরা জানান, সোমবার বিকালে তিন বন্ধু মিলে চা বাগানের ১২ নম্বর সেকশনের লেকে সাঁতার কাটতে যায় সচীন। এক পর্যায়ে দুই বন্ধু সাঁতার কেটে উপরে উঠে আসলেও লেকের পানিতে তলিয়ে যায় সচীন। পরে স্থানীয়রা মিলে তাকে উদ্ধারে পানিতে নামেন। খবর পেয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা অগ্নি নির্বাপক দলের উদ্ধারকারী একটি দল ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। স্থানীয়রা উদ্ধার অভিযানকালে সোমবার সন্ধার পর তার লাশ পানিতে ভেসে উঠে। পরে চা বাগানের লোকজনের সহযোগিতায় স্থানীয় উদ্ধারকারীরা নিহতের মরদেহ পানি থেকে তুলেন। লেকের পানিতে ডুবে চা শ্রমিক সন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় কুমরা চা বাগানে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ ঘটনায় মঙ্গলবার কাজে যোগদান না করে ধর্মঘট পালন করেন সাধারন চা শ্রমিকরা। এতে চা বাগানের চা পাতা উত্তোলন সহ চা বাগানের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।