প্রথম পাতা
একদিনে ২৮ মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার
৩১ মে ২০২০, রবিবার, ৭:৪০ পূর্বাহ্ন
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ১ হাজার ৭৬৪ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৪ হাজার ৬০৮ জনে। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা ৬১০ জন। গতকাল দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনলাইন স্বাস্থ্য বুলেটিনে এ তথ্য জানান অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা। তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৫০টি ল্যাবে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১১ হাজার ৪৪৩টি। আর নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা হয়েছে নয় হাজার ৯৮৭টি। এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে দুই লাখ ৯৭ হাজার ৫৪টি।
২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৮ জনের মধ্যে পুরুষ ২৫ জন, নারী তিন জন। এদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা বিভাগের ১৮ জন ও চট্টগ্রাম বিভাগে সাত জন, রংপুর বিভাগের দুই জন ও সিলেট বিভাগের এক জন। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে দুই জন, ৭১ থেকে ৮০ বছর বয়সের মধ্যে তিন জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ছয় জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে নয় জন, ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে চার জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে রয়েছেন চার জন।
নাসিমা সুলতানা জানান, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩৬০ জন। এ নিয়ে মোট করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৩৭৫ জন। ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ৪৬৯ জন। মোট আইসোলেশনে আছেন ৫ হাজার ৫২৯ জন। আর হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে এসেছেন ২ হাজার ২২০ জন। অদ্যাবধি মোট কোয়ারেন্টিনে এসেছেন ২ লাখ ৮২ হাজার ২২৫ জন। ছাড়পত্র নিয়েছেন ২ লাখ ২১ হাজার ৯৪৯ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ৬০ হাজার ২৭৬ জন।
তিনি জানান, সারাদেশে ৬৪ জেলায় ৬২৯টি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য প্রস্তুত। তাৎক্ষণিকভাবে এসব প্রতিষ্ঠানে কোয়ারেন্টিনের সেবা দেয়া যাবে ৩১ হাজার ৯৮১ জনকে। তিনি আরও জানান, সারাদেশে আইসোলেশন শয্যা রয়েছে ১৩ হাজার ২৮৪টি। ঢাকার ভেতরে রয়েছে ৭ হাজার ২৫০টি। ঢাকা সিটির বাইরে শয্যা রয়েছে ৬ হাজার ৩০০টি। আইসিইউ আছে ৩৯৯টি, ডায়ালাইসিস ইউনিট রয়েছে ১১২টি।
প্রসঙ্গত, গত ৮ই মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। শুরুর দিকে রোগীর সংখ্যা কম থাকলেও এখন সংক্রমণ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগে গত ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে চীনের উহানে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়। ভাইরাসটি ক্রমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। চীনের পর ইরান, কোরিয়াসহ বেশকিছু দেশে সংক্রমণ ছড়ালেও সবচেয়ে বেশি করোনা আঘাত হানে ইতালি, স্পেনসহ ইউরোপের দেশগুলোতে। পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রেও ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে। করোনায় মৃত্যুর তালিকায় শীর্ষেও রয়েছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটার বলছে, বিশ্বজুড়ে এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন (প্রতিবেদন লেখার সময়) ৩ লাখ ৬৭ হাজার ১১১ জন মানুষ। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা ৬০ লাখ ৪৫ হাজার ৩২৮ জন । অন্যদিকে সুস্থ হয়েছেন ২৬ লাখ ৭১ হাজার ৪২৭ জন।
২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৮ জনের মধ্যে পুরুষ ২৫ জন, নারী তিন জন। এদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা বিভাগের ১৮ জন ও চট্টগ্রাম বিভাগে সাত জন, রংপুর বিভাগের দুই জন ও সিলেট বিভাগের এক জন। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে দুই জন, ৭১ থেকে ৮০ বছর বয়সের মধ্যে তিন জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ছয় জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে নয় জন, ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে চার জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে রয়েছেন চার জন।
নাসিমা সুলতানা জানান, ঢাকা সিটিসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩৬০ জন। এ নিয়ে মোট করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৩৭৫ জন। ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে এসেছেন ৪৬৯ জন। মোট আইসোলেশনে আছেন ৫ হাজার ৫২৯ জন। আর হোম ও প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে এসেছেন ২ হাজার ২২০ জন। অদ্যাবধি মোট কোয়ারেন্টিনে এসেছেন ২ লাখ ৮২ হাজার ২২৫ জন। ছাড়পত্র নিয়েছেন ২ লাখ ২১ হাজার ৯৪৯ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ৬০ হাজার ২৭৬ জন।
তিনি জানান, সারাদেশে ৬৪ জেলায় ৬২৯টি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য প্রস্তুত। তাৎক্ষণিকভাবে এসব প্রতিষ্ঠানে কোয়ারেন্টিনের সেবা দেয়া যাবে ৩১ হাজার ৯৮১ জনকে। তিনি আরও জানান, সারাদেশে আইসোলেশন শয্যা রয়েছে ১৩ হাজার ২৮৪টি। ঢাকার ভেতরে রয়েছে ৭ হাজার ২৫০টি। ঢাকা সিটির বাইরে শয্যা রয়েছে ৬ হাজার ৩০০টি। আইসিইউ আছে ৩৯৯টি, ডায়ালাইসিস ইউনিট রয়েছে ১১২টি।
প্রসঙ্গত, গত ৮ই মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। শুরুর দিকে রোগীর সংখ্যা কম থাকলেও এখন সংক্রমণ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগে গত ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে চীনের উহানে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়। ভাইরাসটি ক্রমে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। চীনের পর ইরান, কোরিয়াসহ বেশকিছু দেশে সংক্রমণ ছড়ালেও সবচেয়ে বেশি করোনা আঘাত হানে ইতালি, স্পেনসহ ইউরোপের দেশগুলোতে। পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রেও ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে। করোনায় মৃত্যুর তালিকায় শীর্ষেও রয়েছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটার বলছে, বিশ্বজুড়ে এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন (প্রতিবেদন লেখার সময়) ৩ লাখ ৬৭ হাজার ১১১ জন মানুষ। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা ৬০ লাখ ৪৫ হাজার ৩২৮ জন । অন্যদিকে সুস্থ হয়েছেন ২৬ লাখ ৭১ হাজার ৪২৭ জন।