খেলা
‘আইসল্যান্ড পারলে বাংলাদেশও পারবে বিশ্বকাপ খেলতে’
স্পোর্টস রিপোর্টার
২২ মে ২০২০, শুক্রবার, ৮:০৪ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ফুটবলে একজন ‘পোস্টারবয়ের’ অভাব ছিল। সেটা পূরণ করেছেন জামাল ভূঁইয়া। ডেনমার্ক প্রবাসী এই ফুটবলার প্রথমদিকে বাংলাদেশের গরম আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারছিলেন না। তবু ছেড়ে যাননি বাবার জন্মভূমি। ধীরে ধীরে এদেশের জল-হাওয়ার সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিয়েছেন। জাতীয় দলের জার্সিতে দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে জিতেছেন কোটি ফুটবলপ্রেমীর হৃদয়। পরে হয়েছেন লাল-সবুজদের অধিনায়ক। জামালের নের্তৃত্বে জাতীয় দল ভালো করবে এমন স্বপ্ন দেখছে দেশের সমর্থকরা। কারো কারো স্বপ্নটা আবার আকাশছোঁয়া। বিশ্বকাপ ফুটবলে দেখতে চায় নিজ দেশকে। সেটা অবশ্য সবারই চাওয়া। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের ফেসবুক পেজে জামাল ভূঁইয়ার লাইভ আড্ডায় বারবার দর্শকরা বিশ্বকাপ ফুটবলে বাংলাদেশ কবে খেলবে? আদৌ কোনদিন খেলতে পারবে কিনা এমন প্রশ্ন করছিলেন। আশাব্যাঞ্জক উত্তর দিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
জামাল বলেন, ‘আইসল্যান্ড বিশ্বকাপ খেলেছে। তাদের জনসংখ্যা ৫-৬ লাখ। আর বাংলাদেশে সেটা ১৬ কোটি। আইসল্যান্ড পারলে বাংলাদেশও পারবে। এটা আমি বিশ্বাস করি।’ পরক্ষণেই বাস্তবতা তুলে ধরেছেন জামাল, ‘বিশ্বকাপ খেলা খুবই কঠিন কাজ। আমাদের সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে এগুতে হবে। ভালো ফুটবলার তৈরি করতে হবে। ভারত অনেক বড় দেশ। তাদের অনেক স্পন্সর। অবকাঠামোও ভালো। তারাও পারেনি বিশ্বকাপে খেলতে। তবে আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে, আমরাও একদিন বিশ্বকাপে খেলব।’
জামাল ভূঁইয়া প্রতিবেশী ভারতের উদাহরণ টেনেছেন। তারা ফুটবল নিয়ে দারুণ সব পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। রয়েছে অনেক ভালো মানের ফুটবল একাডেমী। ফিফা র্যাঙ্কিংয়েও (১০৮) রয়েছে ভালো অবস্থানে। ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে ভারত।
অন্যদিকে উল্টো চিত্র বাংলাদেশের ফুটবলে। নেই সঠিক পরিকল্পনা। নেই ভালো কোনো একাডেমী। অবকাঠামো নড়বড়ে। সাফেই সাফল্য পেতে সংগ্রাম করতে হয় বাংলাদেশকে। তবে জামাল ভূঁইয়া ও কোচ জেমি ডে’র অধীনে গত দুই বছর উন্নতির পথে রয়েছে জাতীয় দলের পারফরমেন্স। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ভারত ও কাতারের বিপক্ষে অসাধারণ খেলেছে লাল-সবুজরা। এটাই স্বপ্ন দেখাচ্ছে বাংলার ফুটবলপ্রেমীদের।
জামাল বলেন, ‘আইসল্যান্ড বিশ্বকাপ খেলেছে। তাদের জনসংখ্যা ৫-৬ লাখ। আর বাংলাদেশে সেটা ১৬ কোটি। আইসল্যান্ড পারলে বাংলাদেশও পারবে। এটা আমি বিশ্বাস করি।’ পরক্ষণেই বাস্তবতা তুলে ধরেছেন জামাল, ‘বিশ্বকাপ খেলা খুবই কঠিন কাজ। আমাদের সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে এগুতে হবে। ভালো ফুটবলার তৈরি করতে হবে। ভারত অনেক বড় দেশ। তাদের অনেক স্পন্সর। অবকাঠামোও ভালো। তারাও পারেনি বিশ্বকাপে খেলতে। তবে আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে, আমরাও একদিন বিশ্বকাপে খেলব।’
জামাল ভূঁইয়া প্রতিবেশী ভারতের উদাহরণ টেনেছেন। তারা ফুটবল নিয়ে দারুণ সব পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। রয়েছে অনেক ভালো মানের ফুটবল একাডেমী। ফিফা র্যাঙ্কিংয়েও (১০৮) রয়েছে ভালো অবস্থানে। ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে ভারত।
অন্যদিকে উল্টো চিত্র বাংলাদেশের ফুটবলে। নেই সঠিক পরিকল্পনা। নেই ভালো কোনো একাডেমী। অবকাঠামো নড়বড়ে। সাফেই সাফল্য পেতে সংগ্রাম করতে হয় বাংলাদেশকে। তবে জামাল ভূঁইয়া ও কোচ জেমি ডে’র অধীনে গত দুই বছর উন্নতির পথে রয়েছে জাতীয় দলের পারফরমেন্স। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ভারত ও কাতারের বিপক্ষে অসাধারণ খেলেছে লাল-সবুজরা। এটাই স্বপ্ন দেখাচ্ছে বাংলার ফুটবলপ্রেমীদের।