বাংলারজমিন
আটোয়ারীতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান খুন
আটোয়ারী (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
২২ মে ২০২০, শুক্রবার, ৫:২১ পূর্বাহ্ন
পঞ্চগড়ের আটোয়ারীতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে নৃশংসভাবে খুন করার ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। হত্যাকান্ডের শিকার যুবক হলেন উপজেলার ধামোর ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা সাবেক ইউনিয়ন কমান্ডার এবং পুরাতন আটোয়ারী এলাকার বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. শামসুল হকের ছোট ছেলে মো. আমিনুল ইসলাম (৩২)। এঘটনায় নিহত যুবকের বাবা বাদী হয়ে ৭ জনকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, গত ১৯ মে দুপুর ১টায় পাটক্ষেতে গাছের ডাল কাঁটা নিয়ে প্রতিবেশী মৃত বাংরু মোহাম্মদের ছেলে মো. ইসমাইল হোসেন সহ তার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে আমিনুলের পরিবার সহ তাদের প্রতিপক্ষ ইসমাইলের পরিবারের লোকজন আটোয়ারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়। পরে আমিনুলের অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। সেখানে ওই দিন রাত সাড়ে ৯ টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমিনুলের মৃত্যু হয়। এ ব্যাপারে নিহত আমিনুলের বড় ভাই এবং ধামোর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো. সাহিদুল জব্বার শাহীন জানান, প্রতিপক্ষ পরিবারের সঙ্গে আমাদের কখনো কোন বিরোধ ছিলনা। সামান্য ঘটনায় তারা কেন আমার ছোট ভাইকে মেরে ফেললো। আমি খুনীদের সঠিক বিচার চাই।
আটোয়ারী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ইজার উদ্দীন বলেন, তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা ব্যক্তিদের ঘটনার দিন থেকে নজরবন্দী করে রাখে। বাদীপক্ষ মামলা দায়ের করার সঙ্গে সঙ্গে মো. ইসমাইল হোসেন (৫৫) এবং তার দুই ছেলে রইছুল ইসলাম (২০) ও সাহিদুল ইসলাম শাকিব (১৮)সহ তিন জনকে গ্রেপ্তার করি। অন্যান্য আসামীদেরকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
মামলা সুত্রে জানা গেছে, গত ১৯ মে দুপুর ১টায় পাটক্ষেতে গাছের ডাল কাঁটা নিয়ে প্রতিবেশী মৃত বাংরু মোহাম্মদের ছেলে মো. ইসমাইল হোসেন সহ তার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে আমিনুলের পরিবার সহ তাদের প্রতিপক্ষ ইসমাইলের পরিবারের লোকজন আটোয়ারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়। পরে আমিনুলের অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। সেখানে ওই দিন রাত সাড়ে ৯ টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমিনুলের মৃত্যু হয়। এ ব্যাপারে নিহত আমিনুলের বড় ভাই এবং ধামোর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো. সাহিদুল জব্বার শাহীন জানান, প্রতিপক্ষ পরিবারের সঙ্গে আমাদের কখনো কোন বিরোধ ছিলনা। সামান্য ঘটনায় তারা কেন আমার ছোট ভাইকে মেরে ফেললো। আমি খুনীদের সঠিক বিচার চাই।
আটোয়ারী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ইজার উদ্দীন বলেন, তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা ব্যক্তিদের ঘটনার দিন থেকে নজরবন্দী করে রাখে। বাদীপক্ষ মামলা দায়ের করার সঙ্গে সঙ্গে মো. ইসমাইল হোসেন (৫৫) এবং তার দুই ছেলে রইছুল ইসলাম (২০) ও সাহিদুল ইসলাম শাকিব (১৮)সহ তিন জনকে গ্রেপ্তার করি। অন্যান্য আসামীদেরকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।