বিশ্বজমিন
৯৯ আরোহী নিয়ে করাচিতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৯৭ (ভিডিও)
মানবজমিন ডেস্ক
২২ মে ২০২০, শুক্রবার, ৪:৩৫ পূর্বাহ্ন
৯৯ জন আরোহী নিয়ে লাহোর থেকে করাচি যাওয়ার পথে বিধ্বস্ত হয়েছে পাকিস্তান এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। করাচি বিমানবন্দরের কাছেই আবাসিক এলাকা মডেল কলোনিতে বিমানটি আছড়ে পড়ে। এ সময় চারপাশে গাড় কালো ধোঁয়ায় ছেয়ে যায়। বহু দূর থেকে দেখা যায় সেই ধোয়ার কুণ্ডলি। এখন পর্যন্ত ৯৭ জনের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। জীবিত রয়েছেন দু’জন। সিন্ধু প্রদেশের স্বাস্থ্য বিভাগের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন। এতে বলা হয়েছে, করাচির জিন্নাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছেই এ ঘটনা ঘটেছে। তবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি নিহতরা কি বিমানের যাত্রী নাকি স্থানীয় মানুষজন। বিধ্বস্ত বিমানটি পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের (পিআইএ) এ৩২০ এয়ারবাস।
পিআইএ’র মুখপাত্র আবদুল্লাহ হাফিজ বলেছেন, এটি ছিল ফ্লাইট ৮৩০৩। এতে ছিলেন ৯০ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু। তাদেরকে নিয়ে লাহোর থেকে করাচি যাচ্ছিল বিমানটি। এতে হতাহতের বিষয়ে তিনি বলেছেন, এখনই এ বিষয়ে কিছু বলা সম্ভব নয়। তার মতে, তাদের ক্রুরা জরুরি অবতরণের জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। তার ভাষায়, আরোহীদের সবার পরিবারর প্রতি সহমর্মিতা জানাই। আমরা পরিস্থিতি নিয়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে তথ্য সরবরাহ অব্যাহত রাখবো। ঘটনাস্থলের ফুটেজে দেখা যাচ্ছে কালো ধোয়ায় আকাশ আচ্ছন্ন হয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় অধিবাসী ও আরোহীদের সাহায্যের জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে এম্বুলেন্স ও উদ্ধারকারীরা। স্থানীয়রা জানিয়েছে, বিমানটি বিধ্বস্তের পূর্বে বেশ কয়েকবার অবতরণের চেষ্টা করেছিলো।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন মোবাইল টাওয়ারের সঙ্গে ধাক্কা খেয়েই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে বিমানটি। সেনাবাহিনীর ইন্টার সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্স (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে বলেছে, উদ্ধার ও সহায়তা কার্যক্রমে অংশ নিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে আর্মি কুইক রিএকশন ফোর্স এবং সিন্ধু পাকিস্তান রেঞ্জার্স। উদ্ধার তৎপরতায় নামানো হয়েছে পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশনের হেলিকপ্টার। ওদিকে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সিন্ধু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সমন্বয়ক মিরান ইউসুফ বলেছেন, করাচির সব বড় হাসপাতালে জরুরি অবস্থা জারি করেছে স্বাস্থ্য ও জনকল্যাণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের তথ্য বিষয়ক সহকারী অসিম সালিম বাজওয়া বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সব জরুরি সেবা ও সম্পদ কাজে লাগানো হয়েছে। উদ্ধার প্রক্রিয়া এগিয়ে চলছে।
পিআইএ’র মুখপাত্র আবদুল্লাহ হাফিজ বলেছেন, এটি ছিল ফ্লাইট ৮৩০৩। এতে ছিলেন ৯০ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু। তাদেরকে নিয়ে লাহোর থেকে করাচি যাচ্ছিল বিমানটি। এতে হতাহতের বিষয়ে তিনি বলেছেন, এখনই এ বিষয়ে কিছু বলা সম্ভব নয়। তার মতে, তাদের ক্রুরা জরুরি অবতরণের জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। তার ভাষায়, আরোহীদের সবার পরিবারর প্রতি সহমর্মিতা জানাই। আমরা পরিস্থিতি নিয়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে তথ্য সরবরাহ অব্যাহত রাখবো। ঘটনাস্থলের ফুটেজে দেখা যাচ্ছে কালো ধোয়ায় আকাশ আচ্ছন্ন হয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় অধিবাসী ও আরোহীদের সাহায্যের জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে এম্বুলেন্স ও উদ্ধারকারীরা। স্থানীয়রা জানিয়েছে, বিমানটি বিধ্বস্তের পূর্বে বেশ কয়েকবার অবতরণের চেষ্টা করেছিলো।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন মোবাইল টাওয়ারের সঙ্গে ধাক্কা খেয়েই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে বিমানটি। সেনাবাহিনীর ইন্টার সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্স (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে বলেছে, উদ্ধার ও সহায়তা কার্যক্রমে অংশ নিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে আর্মি কুইক রিএকশন ফোর্স এবং সিন্ধু পাকিস্তান রেঞ্জার্স। উদ্ধার তৎপরতায় নামানো হয়েছে পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশনের হেলিকপ্টার। ওদিকে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সিন্ধু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সমন্বয়ক মিরান ইউসুফ বলেছেন, করাচির সব বড় হাসপাতালে জরুরি অবস্থা জারি করেছে স্বাস্থ্য ও জনকল্যাণ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের তথ্য বিষয়ক সহকারী অসিম সালিম বাজওয়া বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সব জরুরি সেবা ও সম্পদ কাজে লাগানো হয়েছে। উদ্ধার প্রক্রিয়া এগিয়ে চলছে।