ভারত
এলাকার পর এলাকা ধ্বংস, আমার অফিস কাঁপছে
অনলাইন ডেস্ক
২০ মে ২০২০, বুধবার, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তাণ্ডবে দুই ২৪ পরগনার কিছু নেই। সব ধ্বংস হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাত নয়টায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শুরুতেই তিনি বলেন, বলেন, দুই ২৪ পরগনা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে...বাড়িঘর, নদী বাঁধ ভেঙে গিয়েছে, ক্ষেত ভেসে গিয়েছে। ১০ থেকে ১২ জনের মৃত্যুর খবর এসেছে বলেও জানান মমতা।
সারাদিনই নবান্নের কন্ট্রোল রুম থেকে ঝড়ের গতিপ্রকৃতিক খোঁজখবর রাখছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী জানান, পাথরপ্রতিমা, নামখানা, বাসন্তী, কুলতলি, বারুইপুর, সোনারপুর, ভাঙড় থেকে যা খবর এসেছে তা ভয়াবহ। খারাপ খবর উত্তর ২৪ পরগনা থেকেও। তবে ক্ষয়ক্ষতি কতটা হয়েছে, সেই সংক্রান্ত সবিস্তার তথ্য পেতে ৩-৪দিন লেগে যাবে বলে জানান তিনি।
একদিনের মধ্যেও ৫ লাখ মানুষকে সরাতে পেরেছিলেন। এজন্য ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা ঠেকানো গিয়েছিল বলেও জানান মমতা। তিনি বলেন, এলাকার পর এলাকা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের সাহায্যে ৫ লক্ষ মানুষকে সরাতে পেরেছি। ১৭৩৭ এ এমন ভয়ঙ্কর ঝড় হয়েছিল। ওয়ার রুমে বসে আছি আমি। নবান্নে আমার অফিস কাঁপছে। একটা কঠিন পরিস্থিতির যুদ্ধকালীন মোকাবিলা করলাম। মাঝরাত অবধি হয়ত ঝঞ্ঝা চলবে।
নন্দীগ্রাম ও রামনগর-সহ একাধিক এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলেও জানান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, নন্দীগ্রাম, রামনগর প্রভৃতি এলাকায় বড় ক্ষতি। দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগণা প্রায় ধ্বংস ঝড়ের দাপটে। গাছ পড়ে মানুষ মারা গেছেন। মোট ক্ষতি এখনও গণনা করা যায়নি। অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ নেই, জল নেই। পাথরপ্রতিমা, নামখানা, কাকদ্বীপ, কুলতলি, বারুইপুর, সোনারপুর সব জায়গায় ধ্বংসের ছবি। রাজারহাট, হাসনাবাদ, সন্দেশখালি, গোসাবা, হাবড়া সব জায়গাই বিপর্যস্ত।
সূত্র : আনন্দবাজার
সারাদিনই নবান্নের কন্ট্রোল রুম থেকে ঝড়ের গতিপ্রকৃতিক খোঁজখবর রাখছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী জানান, পাথরপ্রতিমা, নামখানা, বাসন্তী, কুলতলি, বারুইপুর, সোনারপুর, ভাঙড় থেকে যা খবর এসেছে তা ভয়াবহ। খারাপ খবর উত্তর ২৪ পরগনা থেকেও। তবে ক্ষয়ক্ষতি কতটা হয়েছে, সেই সংক্রান্ত সবিস্তার তথ্য পেতে ৩-৪দিন লেগে যাবে বলে জানান তিনি।
একদিনের মধ্যেও ৫ লাখ মানুষকে সরাতে পেরেছিলেন। এজন্য ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা ঠেকানো গিয়েছিল বলেও জানান মমতা। তিনি বলেন, এলাকার পর এলাকা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের সাহায্যে ৫ লক্ষ মানুষকে সরাতে পেরেছি। ১৭৩৭ এ এমন ভয়ঙ্কর ঝড় হয়েছিল। ওয়ার রুমে বসে আছি আমি। নবান্নে আমার অফিস কাঁপছে। একটা কঠিন পরিস্থিতির যুদ্ধকালীন মোকাবিলা করলাম। মাঝরাত অবধি হয়ত ঝঞ্ঝা চলবে।
নন্দীগ্রাম ও রামনগর-সহ একাধিক এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলেও জানান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, নন্দীগ্রাম, রামনগর প্রভৃতি এলাকায় বড় ক্ষতি। দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগণা প্রায় ধ্বংস ঝড়ের দাপটে। গাছ পড়ে মানুষ মারা গেছেন। মোট ক্ষতি এখনও গণনা করা যায়নি। অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ নেই, জল নেই। পাথরপ্রতিমা, নামখানা, কাকদ্বীপ, কুলতলি, বারুইপুর, সোনারপুর সব জায়গায় ধ্বংসের ছবি। রাজারহাট, হাসনাবাদ, সন্দেশখালি, গোসাবা, হাবড়া সব জায়গাই বিপর্যস্ত।
সূত্র : আনন্দবাজার