বাংলারজমিন
মির্জাগঞ্জে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
মির্জাগঞ্জ(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
২০ মে ২০২০, বুধবার, ৫:১৬ পূর্বাহ্ন
ঘূর্ণিঝড় "আম্ফান" এর প্রভাবে নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় এর ফলে পায়রা নদীর পানি স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫-৬ ফুট উচ্চতায় রয়েছে বলে জানা যায়। উপজেলার মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নের মাজারের দক্ষিণ পাশে চর এলাকার কিছু অরক্ষিত বেরিবাঁধ দিয়ে পানি টুকে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে কয়েকটি গ্রামের লোকজন।এছাড়াও হুমকির মুখে রয়েছে গোলখালী, চরখালী, মেন্দিয়াবাদ, সুন্দ্রা, পিঁপড়াখালী, রামপুরসহ বেশ কয়েকটি বেরিবাঁধ। স্রোতের তোপে যেকোন সময় ভেঙে যেতে পারে বেরিবাঁধগুলো। পায়রা পারের বাসিন্দা উপজেলার পিঁপড়াখালী গ্রামের অধ্যপক শামীম হোসেন,মির্জাগঞ্জ গ্রামের ইব্রাহীম গাজী বলেন,যেভাবে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং স্রোতের গতি রয়েছে এভাবে থাকলে বেড়িবাঁধ ভেঙে পুরো এলাকা ঢুবে পানিবন্দি হয়ে পড়বে ৭-৮ গ্রামবাসী। এতে ফসলে ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার হোসেন বলেন,ঘূর্ণিঝড় "আম্ফান" মোকাবেলায় উপজেলায়৫ ৭টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে ইতিমধ্যে প্রায় ১৩ হাজার ৮শত ৪৫ জন লোক আশ্রয় নিয়েছে।
এখনো যারা আশ্রয় কেন্দ্রে বা নিরপাদ আশ্রয়ে যায়নি, তাদেরকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।উল্লেখ, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় "আম্ফান" প্রভাবে পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এখনো যারা আশ্রয় কেন্দ্রে বা নিরপাদ আশ্রয়ে যায়নি, তাদেরকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।উল্লেখ, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় "আম্ফান" প্রভাবে পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।