বাংলারজমিন
শায়েস্তাগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের বিল পরিশোধে মাইকিং
শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
২০ মে ২০২০, বুধবার, ৫:০৯ পূর্বাহ্ন
চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে জীবন টিকিয়ে রাখতে যখন হিমশিম খাচ্ছে মানুষ তখন সাধারণ মানুষের মাথায় বিদ্যুৎ বিলের বোঝা যেন মরার উপরে খারার ঘা। সরকারি ঘোষণা উপেক্ষা করেই সোমবার বিকালে শায়েস্তাগঞ্জে বিল দেয়ার জন্য মাইকিং করিয়েছে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। এ বিষয়টি নিয়ে সারা শায়েস্তাগঞ্জে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ মানুষের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সরেজমিনে ১৯মে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার সুতাং বাজারে দেখা যায় পল্লী বিদ্যুৎ এর একদল লোক বিল গ্রহন করছে কোন সামাজিক দুরত্ব ছাড়া।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ এর প্লান্ট ম্যানেজার নুরে আলম জানান, আমরা সব জায়গারই বিল গ্রহন করছি, গ্রাহকদের সুবিধার কথা চিন্তা করে আমরা বিল নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কারণ ৩-৪ মাসের বিল একত্রে দিতে গেলে গ্রাহকদের অসুবিধা হতে পারে। এদিকে মাইকিং শুনে বিল দিতে আসা অনেকেই সংযোগ কেটে দেয়ার ভয়ে বিল দিতে এসেছেন বলে জানিয়েছেন। বিল দিতে আসা গ্রাহকরা মানছেন না কোন সামাজিক দুরত্ব, ফলে থাকছে করোনার ঝুকি। দেশে করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতি বিবেচনায় ফেব্রুয়ারি-মার্চ-এপ্রিল-২০২০ মাসের বিদ্যুৎ বিলের বিলম্ব ফি (মাশুল) মওকুফ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল এবং করোনার সংক্রমণ থাকাকালীন সময়ে বিদ্যুৎ বিল জমা না নেয়ার জন্য ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সরকারের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাআঙ্গুল দেখিয়ে বিদ্যুৎ বিল জমা নিচ্ছে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ। এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ পল্লী বিদুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মোতাহের হোসেন বলেন আমরা বিল দেয়ার জন্য কাউকেই জোর করছি না, এবং বিল না দিলে কারো সংযোগ কাটা হবে না। ব্যাংক বিল না নেয়ার কারণে আমরা যথেষ্ট পরিমাণ সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে কোনরকম বিলম্ব ফি ছাড়াই বুথ বসিয়ে বিল গ্রহন করছি। সরকার থেকে এই চলমান সংকটে বিল গ্রহন নিষেধ ছিল, এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, পিডিবির অনেক টাকা আমাদের কাছে পাওনা রয়েছে, আমরা বিদুৎ কিনে আনি, সেই বিল দেয়ার জন্যই সরকার থেকে আবার বিল গ্রহন করার জন্য বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ এর প্লান্ট ম্যানেজার নুরে আলম জানান, আমরা সব জায়গারই বিল গ্রহন করছি, গ্রাহকদের সুবিধার কথা চিন্তা করে আমরা বিল নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, কারণ ৩-৪ মাসের বিল একত্রে দিতে গেলে গ্রাহকদের অসুবিধা হতে পারে। এদিকে মাইকিং শুনে বিল দিতে আসা অনেকেই সংযোগ কেটে দেয়ার ভয়ে বিল দিতে এসেছেন বলে জানিয়েছেন। বিল দিতে আসা গ্রাহকরা মানছেন না কোন সামাজিক দুরত্ব, ফলে থাকছে করোনার ঝুকি। দেশে করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতি বিবেচনায় ফেব্রুয়ারি-মার্চ-এপ্রিল-২০২০ মাসের বিদ্যুৎ বিলের বিলম্ব ফি (মাশুল) মওকুফ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল এবং করোনার সংক্রমণ থাকাকালীন সময়ে বিদ্যুৎ বিল জমা না নেয়ার জন্য ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সরকারের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাআঙ্গুল দেখিয়ে বিদ্যুৎ বিল জমা নিচ্ছে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ। এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ পল্লী বিদুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মোতাহের হোসেন বলেন আমরা বিল দেয়ার জন্য কাউকেই জোর করছি না, এবং বিল না দিলে কারো সংযোগ কাটা হবে না। ব্যাংক বিল না নেয়ার কারণে আমরা যথেষ্ট পরিমাণ সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে কোনরকম বিলম্ব ফি ছাড়াই বুথ বসিয়ে বিল গ্রহন করছি। সরকার থেকে এই চলমান সংকটে বিল গ্রহন নিষেধ ছিল, এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, পিডিবির অনেক টাকা আমাদের কাছে পাওনা রয়েছে, আমরা বিদুৎ কিনে আনি, সেই বিল দেয়ার জন্যই সরকার থেকে আবার বিল গ্রহন করার জন্য বলা হয়েছে।