বাংলারজমিন
বাসাইলে দুস্থদের ঘরে ঈদ উপহার পৌঁছে দিলেন মেয়রপত্নী
বাসাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২০ মে ২০২০, বুধবার, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
করোনা মহামারীর এই সংকটকালে টাঙ্গাইলের বাসাইলে পৌরসভার মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তদের ঘরে ঘরে কিছুটা হলেও ঈদ আনন্দ উপভোগ করার লক্ষে একটি ব্যতিক্রম উদ্দ্যোগ নিয়েছেন বাসাইল পৌরমেয়র পত্নী সুলতানা রাজিয়া। নিজের টাকায় পৌরএলাকার তিন শতাধিক পরিবারকে তিনি ঈদ সামগ্রী উপহার দেয়ার উদ্দ্যোগ নিয়েছেন। মঙ্গলবার (১৯ মে) দুপুর থেকে তিনি পৌর এলাকার বর্নি কিশোরী গ্রামের কিছু বাড়িতে এসব উপহার সামগ্রীর প্যাকেট পৌছে দেয়ার কাজ শুরু করেছেন এবং আগামী শুক্রবার (২২ মে) শেষ করবেন।
জানাযায়,সুলতানা রাজিয়ার ইউরোপ প্রবাসী ছেলে-মেয়ের দেয়া ঈদ কেনাকাটার টাকা, নিজস্ব মার্কেটের কয়েকটি দোকান ভাড়া, এবং ব্যাত্তিগত সঞ্চয় একত্র করেন তিনি। স্বামী মেয়র আব্দুর রহিম আহমেদের কাছে এসব টাকা দিয়ে করোনার এই সংকটকালে পৌরবাসীর জন্য কিছু করার ইচ্ছা পোষন করেন। পৌরবাসীদের জন্য কিছু করার এই ইচ্ছাকে উৎসাহিত করতে মেয়র নিজের মুক্তিযোদ্ধা সন্মানী ও ঈদবোনাস,মার্চ ও এপ্রিলের পৌরসভার সন্মানীভাতা, এবং ব্যাক্তিগত বিশেষ সহযোগীদের দেয়া টাকাগুলি স্ত্রী সুলতানা রাজিয়ার তহবিলে দিয়ে দেন। সুলতানা রাজিয়া নিজ পরিবার এবং পাড়ার কিছু স্বেচ্ছাসেবক যুবকদের সাথে নিয়ে পৌরএলাকা ঘুরে ঘুরে তৈরী করেছেন মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের তালিকা। এসব তালিকানুযায়ী ওইসব ঘরে পৌছে যাচ্ছে ‘‘ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি” লেখা সম্বলিত একটি প্যাকেট। যাতে রয়েছে ১ কেজি কালিজিরা চাউল, ১ কেজি আটা, ১ লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি চিনি, ১টা সেমাই প্যাকেট, ১টি গুড়া দুধের প্যাকেট, ১টি সাবান, ১লিটার সরিষার তেল।
সুলতানা রাজিয়া বলেন, এই মহামারীর মধ্যে নিম্ন এবং মধ্য আয়ের মানুষগুলো কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তিনবেলার ডালভাত যোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। এ অবস্থায় ঈদ আনন্দ যেন তাদের কাছে মাটি না হয়ে যায় সে জন্য আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করে তিনশতাধিক পরিবারের হাতে একটি করে প্যাকেট তুলে দিয়েছি। মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে নিজ চোখে দেখেছি মানুষ কতটা কষ্টে সময় কাটাচ্ছে। সিদ্ধান্ত নিয়েছি টাকা সংগ্রহ করে ঈদের পরও এভাবে সাধারন মানুষের জন্য কাজ করবো।
পৌরমেয়র আব্দুর রহিম আহমেদ বলেন, আমার স্ত্রী তার নিজস্ব তহবিল থেকে সাধারন মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। একজন অরাজনৈতিক গৃহবধূর এমন উদ্দ্যোগকে উৎসাহিত করতেই আমি তার তহবিলে কিছু টাকা দিয়েছি। আমার বিশ্বাস আমার স্ত্রীকে দেখে সমাজের সামর্থবানরাও এগিয়ে আসবে।
জানাযায়,সুলতানা রাজিয়ার ইউরোপ প্রবাসী ছেলে-মেয়ের দেয়া ঈদ কেনাকাটার টাকা, নিজস্ব মার্কেটের কয়েকটি দোকান ভাড়া, এবং ব্যাত্তিগত সঞ্চয় একত্র করেন তিনি। স্বামী মেয়র আব্দুর রহিম আহমেদের কাছে এসব টাকা দিয়ে করোনার এই সংকটকালে পৌরবাসীর জন্য কিছু করার ইচ্ছা পোষন করেন। পৌরবাসীদের জন্য কিছু করার এই ইচ্ছাকে উৎসাহিত করতে মেয়র নিজের মুক্তিযোদ্ধা সন্মানী ও ঈদবোনাস,মার্চ ও এপ্রিলের পৌরসভার সন্মানীভাতা, এবং ব্যাক্তিগত বিশেষ সহযোগীদের দেয়া টাকাগুলি স্ত্রী সুলতানা রাজিয়ার তহবিলে দিয়ে দেন। সুলতানা রাজিয়া নিজ পরিবার এবং পাড়ার কিছু স্বেচ্ছাসেবক যুবকদের সাথে নিয়ে পৌরএলাকা ঘুরে ঘুরে তৈরী করেছেন মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের তালিকা। এসব তালিকানুযায়ী ওইসব ঘরে পৌছে যাচ্ছে ‘‘ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি” লেখা সম্বলিত একটি প্যাকেট। যাতে রয়েছে ১ কেজি কালিজিরা চাউল, ১ কেজি আটা, ১ লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি চিনি, ১টা সেমাই প্যাকেট, ১টি গুড়া দুধের প্যাকেট, ১টি সাবান, ১লিটার সরিষার তেল।
সুলতানা রাজিয়া বলেন, এই মহামারীর মধ্যে নিম্ন এবং মধ্য আয়ের মানুষগুলো কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তিনবেলার ডালভাত যোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। এ অবস্থায় ঈদ আনন্দ যেন তাদের কাছে মাটি না হয়ে যায় সে জন্য আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করে তিনশতাধিক পরিবারের হাতে একটি করে প্যাকেট তুলে দিয়েছি। মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে নিজ চোখে দেখেছি মানুষ কতটা কষ্টে সময় কাটাচ্ছে। সিদ্ধান্ত নিয়েছি টাকা সংগ্রহ করে ঈদের পরও এভাবে সাধারন মানুষের জন্য কাজ করবো।
পৌরমেয়র আব্দুর রহিম আহমেদ বলেন, আমার স্ত্রী তার নিজস্ব তহবিল থেকে সাধারন মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। একজন অরাজনৈতিক গৃহবধূর এমন উদ্দ্যোগকে উৎসাহিত করতেই আমি তার তহবিলে কিছু টাকা দিয়েছি। আমার বিশ্বাস আমার স্ত্রীকে দেখে সমাজের সামর্থবানরাও এগিয়ে আসবে।