বাংলারজমিন
চিলমারীর বাজারগুলোতে উপচে পড়া ভিড়, বিধি মানছেন না ব্যবসায়ীরা
চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
২০ মে ২০২০, বুধবার, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন
করোনার ঝড়ে দেশ বিদেশ কাঁপছে বাংলাদেশ। গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে পড়ছে ভাইরাস। চলছে লকডাউন। সীমিত আকারে দোকান পাট খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হলেও তা রুপ নিয়েছে ভয়ঙ্কর আকারে। নিয়ম নীতিকে তোয়াক্কা না করেই সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কুড়িগ্রামের চিলমারীর থানাহাট সদর বাজার সহ প্রায় হাট বাজার গুলো থাকছে জমজমাট। নেই ক্রেতা বা বিক্রেতার মুখে মাস্ক। হাট বাজারের কাপড় পট্টি গুলো সকাল থেকে রাত পর্যন্ত খোলা থাকলেও নেই প্রশাসনের কোন ভুমিকা। হঠাতেই প্রশাসনের নিরব ভুমিকাকে কাজে লাগিয়ে ফায়দা লুটছে ব্যবসায়ীরা আর ভিড় করছে জনতা।
জানা গেছে, ধীরে ধীরে করোনা ভয়ঙ্কর রুপ ধারন করেছে। প্রতিদিনই তালিকায় বৃদ্ধি পাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃত্যের সংখ্যা। সংক্রমণ রোধে গত ২৬ মার্চ থেকে বন্ধ থাকা মার্কেট দোকানপাট সরকারি নির্দেশনায় গত ১০ মে থেকে আবারও খুলে দেওয়া হয়। সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা ও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শপিং মল, মার্কেটসহ সকল প্রকার দোকানপাট খোলা রাখার জন্য নিয়ম নীতি ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সরকারি নির্দেশনায় দেয়া থাকলেও চিলমারী উপজেলার কেউ মানছেন না। উপজেলার থানাহাট বাজারসহ হাট-বাজারে ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে। দোকান গুলোতে উপচে পড়া ভিড় থাকলেও ব্যবসায়ীদের নেই কোন সর্তকার নির্দেশ বা হাত ধোয়া কোন ব্যবস্থা এছাড়াও মানা হচ্ছেনা সামাজিক দুরত্ব। সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি না মেনে দোকান খোলা রাখায় সংক্রমণের ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। বাজার এলাকা ঘুরে দেখা যায়, চা দোকান ও খাবার হোটেল ব্যতিত সবধরনের দোকানপাট রয়েছে খোলা। বেশ কিছুদিন দোকান বন্ধ থাকায় ও ঈদকে সামনে রেখে কাপড়ের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। দোকানে আগত ক্রেতাদের জন্য হাত জীবানুমুক্ত করা ও দোকানে জীবাণুনাশক স্প্রে করার ব্যবস্থা কোন দোকানে দেখা যায়নি। এছাড়া কাঁচাবাজার, মাছবাজারসহ ওষুধের দোকান কিংবা নিত্যপণ্যের দোকান কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার দৃশ্য চোখে পড়েনি এছাড়াও কারো মুখে মাস্কও দেখা যায়নি। এসময় একাধিক দোকানির কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, আমরা বললেও মানুষ শুনে না। দোকানগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি না মানার বিষয়টি স্বীকার করে বণিক সমিতির ব্যবসা ও বানিজ্য সম্পাদক আউয়াল বলেন, স্থানীয় প্রশাসনের পাশাপাশি আমরাও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আমিনুল ইসলাম বলেন, মার্কেট, হাট-বাজারে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা না গেলে সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্ বলেন, যেহেতু হাট-বাজার খোলা, তাই লোক সমাগত নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। জনসচেতনতা বাড়াতে উপজেলা প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। তবে হাট বাজার খোলার পর থেকে মাঝে মধ্যে পুলিশের ভ্যান যাওয়া আসা করা ছাড়া বাজার গুলোতে নজর দারি ও প্রশাসনের তেমন কোন ভুমিকা লক্ষ করা যায়নি। শুরুতেই প্রশাসনের যেমন নজরদারী লক্ষ করা গেলেও বর্তমানের তা না থাকায় ভিড় বাড়ছে বলে জানান সচেতন মহল।
জানা গেছে, ধীরে ধীরে করোনা ভয়ঙ্কর রুপ ধারন করেছে। প্রতিদিনই তালিকায় বৃদ্ধি পাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃত্যের সংখ্যা। সংক্রমণ রোধে গত ২৬ মার্চ থেকে বন্ধ থাকা মার্কেট দোকানপাট সরকারি নির্দেশনায় গত ১০ মে থেকে আবারও খুলে দেওয়া হয়। সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকা ও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শপিং মল, মার্কেটসহ সকল প্রকার দোকানপাট খোলা রাখার জন্য নিয়ম নীতি ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সরকারি নির্দেশনায় দেয়া থাকলেও চিলমারী উপজেলার কেউ মানছেন না। উপজেলার থানাহাট বাজারসহ হাট-বাজারে ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে। দোকান গুলোতে উপচে পড়া ভিড় থাকলেও ব্যবসায়ীদের নেই কোন সর্তকার নির্দেশ বা হাত ধোয়া কোন ব্যবস্থা এছাড়াও মানা হচ্ছেনা সামাজিক দুরত্ব। সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি না মেনে দোকান খোলা রাখায় সংক্রমণের ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। বাজার এলাকা ঘুরে দেখা যায়, চা দোকান ও খাবার হোটেল ব্যতিত সবধরনের দোকানপাট রয়েছে খোলা। বেশ কিছুদিন দোকান বন্ধ থাকায় ও ঈদকে সামনে রেখে কাপড়ের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। দোকানে আগত ক্রেতাদের জন্য হাত জীবানুমুক্ত করা ও দোকানে জীবাণুনাশক স্প্রে করার ব্যবস্থা কোন দোকানে দেখা যায়নি। এছাড়া কাঁচাবাজার, মাছবাজারসহ ওষুধের দোকান কিংবা নিত্যপণ্যের দোকান কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার দৃশ্য চোখে পড়েনি এছাড়াও কারো মুখে মাস্কও দেখা যায়নি। এসময় একাধিক দোকানির কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, আমরা বললেও মানুষ শুনে না। দোকানগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি না মানার বিষয়টি স্বীকার করে বণিক সমিতির ব্যবসা ও বানিজ্য সম্পাদক আউয়াল বলেন, স্থানীয় প্রশাসনের পাশাপাশি আমরাও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আমিনুল ইসলাম বলেন, মার্কেট, হাট-বাজারে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা না গেলে সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্ বলেন, যেহেতু হাট-বাজার খোলা, তাই লোক সমাগত নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। জনসচেতনতা বাড়াতে উপজেলা প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। তবে হাট বাজার খোলার পর থেকে মাঝে মধ্যে পুলিশের ভ্যান যাওয়া আসা করা ছাড়া বাজার গুলোতে নজর দারি ও প্রশাসনের তেমন কোন ভুমিকা লক্ষ করা যায়নি। শুরুতেই প্রশাসনের যেমন নজরদারী লক্ষ করা গেলেও বর্তমানের তা না থাকায় ভিড় বাড়ছে বলে জানান সচেতন মহল।