খেলা
ধর্ষণের অভিযোগে আটক চেলসি ফুটবলার
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ মে ২০২০, বুধবার, ১২:২৩ অপরাহ্ন
ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে সবার আগে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সংবাদের শিরোনাম হয়েছিলেন চেলসির ইংলিশ ফুটবলার ক্যালাম জেমস হাডসন-অডোই। সুস্থও হয়েছেন। আবোরো খবরের শিরোনাম হলেন ১৯ বছর বয়সী এই উইঙ্গার। ধর্ষণের অভিযোগে তাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার সকালে হাডসন-অডোইয়ের পশ্চিম লন্ডনের বাসা থেকে এক নারী পুলিশকে ফোন করে ধর্ষণের অভিযোগ জানানোর পরই সেখানে পুলিশ এবং জরুরী সেবার লোকজন উপস্থিত হয়। সেখান থেকে এরপর তাকে পুলিশ আটক করে। অবশ্য সোমবার সকালে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন এই ইংলিশ ফুটবলার। তবে জুনে তাকে আবারও পুলিশের কাছে হাজিরা দিতে হবে বলে জানিয়েছে ইএসপিএন।
বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে এক বিবৃতিতে পুলিশ জানিয়েছে, ‘ফোন পেয়ে জরুরী সেবার লোকজন সেখানে পৌঁছানোর পর সেই নারী জানান তিনি ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। পড়ে সেই নারীকে হাসপাতালে পাঠানো হয় এবং ঘটনাস্থল থেকে এক ব্যক্তিকে ধর্ষক সন্দেহে আটক করা হয়। সেই ব্যক্তিকে শুরুতে পুলিশি হেফাজতে আনা হয়, পরবর্তীতে তাকে জামিন দিয়ে জুনের মাঝামাঝি সময়ে আবারও পুলিশের কাছে হাজিরা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
পরে অবশ্য জানা গেছে পুলিশের বিবৃতির সেই ব্যক্তি আর কেউ নন, ইংলিশ ফুটবলার হাডসন-অডোই। ঘটনাস্থল তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আর সে মডেলকে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।
এদিকে তরুণ উইঙ্গারের বিরুদ্ধে এই অভিযোগের বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও বিবৃতি দেয়নি চেলসি। এই অভিযোগ এবং একইসঙ্গে লকডাউনের বিধান ভঙ্গের কারণে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে চেলসি ক্লাব কর্তৃপক্ষ।
বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে এক বিবৃতিতে পুলিশ জানিয়েছে, ‘ফোন পেয়ে জরুরী সেবার লোকজন সেখানে পৌঁছানোর পর সেই নারী জানান তিনি ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। পড়ে সেই নারীকে হাসপাতালে পাঠানো হয় এবং ঘটনাস্থল থেকে এক ব্যক্তিকে ধর্ষক সন্দেহে আটক করা হয়। সেই ব্যক্তিকে শুরুতে পুলিশি হেফাজতে আনা হয়, পরবর্তীতে তাকে জামিন দিয়ে জুনের মাঝামাঝি সময়ে আবারও পুলিশের কাছে হাজিরা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
পরে অবশ্য জানা গেছে পুলিশের বিবৃতির সেই ব্যক্তি আর কেউ নন, ইংলিশ ফুটবলার হাডসন-অডোই। ঘটনাস্থল তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আর সে মডেলকে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।
এদিকে তরুণ উইঙ্গারের বিরুদ্ধে এই অভিযোগের বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও বিবৃতি দেয়নি চেলসি। এই অভিযোগ এবং একইসঙ্গে লকডাউনের বিধান ভঙ্গের কারণে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে চেলসি ক্লাব কর্তৃপক্ষ।