বিশ্বজমিন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অধিবেশন
করোনা মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক তদন্তের আহ্বান নেতাদের
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ মে ২০২০, সোমবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাস (কভিড-১৯) মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা নিয়ে স্বাধীন তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য খাতের বৈশ্বিক নেতারা। আজ সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৭৩তম অধিবেশনে এমন আহ্বান জানিয়েছেন তারা। দুদিনব্যাপি ভার্চুয়াল এ অধিবেশনে অংশ নিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১৯৪ সদস্য দেশের প্রতিনিধিরা। অধিবেশনে করোনা মহামারি মোকাবিলা নিয়ে বিশ্বজুড়ে নেতাদের কাছ থেকে প্রশ্নের সম্মুখীন হবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
অধিবেশনের প্রথমদিনে বক্তব্য রেখেছেন করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। দেশটির বিরুদ্ধে করোনা সংক্রমণ নিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে তথ্য গোপনের অভিযোগ রয়েছে। শি তার দেশের সকল পদক্ষেপের সমর্থনে কথা বলেছেন। বলেছেন, চীন খোলাখুলিভাবে ও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করেছে। বৈশ্বিক নেতাদের তদন্তকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। তবে বলেছেন, এই তদন্ত মহামারি নিয়ন্ত্রণে আসার পর হওয়া উচিৎ।
অধিবেশনের প্রথমদিনে আরো বক্তব্য রাখেন, জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুঁতেরা। তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মানতে সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বলেছেন, একেক দেশ একেক রকম কৌশল অবলম্বন করছে। আর আমরা সকলেই এর জন্য চড়া মূল্য দিচ্ছি।
করোনাভাইরাস মহামারি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বৈরিতা চলাকালীন সময়েই অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অধিবেশন। ডব্লিউএইচওর এটাই প্রথম ভার্চ্যুয়াল অধিবেশন। অধিবেশনের প্রথম দিনেই করোনা মোকাবিলা নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা নিয়ে তদন্তের আহ্বান উঠেছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ) এক প্রস্তাবে বলেছে, এ বিষয়ে নিরপেক্ষে, স্বাধীন ও সুষ্ঠু পর্যালোচনা হওয়া উচিৎ। তাদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাজ্য সহ ১১৬টি দেশ। আগামীকাল মঙ্গলবার প্রস্তাবটি ভোটের জন্য উপস্থাপন করা হবে।
ইইউর প্রস্তাবে সরাসরি চীনের নাম উল্লেখ না করা হলেও, বিশেষজ্ঞদের দাবি যে, ওই তদন্তের দাবি চীনকে ঘিরেই জোরালো হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে করোনা সংক্রমণের তথ্য ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
ইইউর প্রস্তাবনায়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রস আধানম ঘেব্রিয়েসুসকে ভাইরাসটির উৎস ও কিভাবে সেটি বাঁধা পেরিয়ে মানুষের দেহে ছড়িয়েছে তা খতিয়ে দেখতে ‘মাঠ পর্যায়ে’ তদন্ত চালুর আহ্বান জানানো হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিশ্বজুড়ে বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস, ভাইরাসটি চীনের উহান শহরের এক বন্যপ্রাণী বেচাকেনার বাজার থেকেই মানুষের দেহে ছড়িয়েছে।
প্রসঙ্গত, এখন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন তিন লাখের বেশি মানুষ। নিশ্চিত আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় অর্ধ কোটি মানুষ।
অধিবেশনের প্রথমদিনে বক্তব্য রেখেছেন করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। দেশটির বিরুদ্ধে করোনা সংক্রমণ নিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে তথ্য গোপনের অভিযোগ রয়েছে। শি তার দেশের সকল পদক্ষেপের সমর্থনে কথা বলেছেন। বলেছেন, চীন খোলাখুলিভাবে ও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করেছে। বৈশ্বিক নেতাদের তদন্তকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। তবে বলেছেন, এই তদন্ত মহামারি নিয়ন্ত্রণে আসার পর হওয়া উচিৎ।
অধিবেশনের প্রথমদিনে আরো বক্তব্য রাখেন, জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুঁতেরা। তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মানতে সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বলেছেন, একেক দেশ একেক রকম কৌশল অবলম্বন করছে। আর আমরা সকলেই এর জন্য চড়া মূল্য দিচ্ছি।
করোনাভাইরাস মহামারি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বৈরিতা চলাকালীন সময়েই অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অধিবেশন। ডব্লিউএইচওর এটাই প্রথম ভার্চ্যুয়াল অধিবেশন। অধিবেশনের প্রথম দিনেই করোনা মোকাবিলা নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা নিয়ে তদন্তের আহ্বান উঠেছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ) এক প্রস্তাবে বলেছে, এ বিষয়ে নিরপেক্ষে, স্বাধীন ও সুষ্ঠু পর্যালোচনা হওয়া উচিৎ। তাদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে যুক্তরাজ্য সহ ১১৬টি দেশ। আগামীকাল মঙ্গলবার প্রস্তাবটি ভোটের জন্য উপস্থাপন করা হবে।
ইইউর প্রস্তাবে সরাসরি চীনের নাম উল্লেখ না করা হলেও, বিশেষজ্ঞদের দাবি যে, ওই তদন্তের দাবি চীনকে ঘিরেই জোরালো হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে করোনা সংক্রমণের তথ্য ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
ইইউর প্রস্তাবনায়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রস আধানম ঘেব্রিয়েসুসকে ভাইরাসটির উৎস ও কিভাবে সেটি বাঁধা পেরিয়ে মানুষের দেহে ছড়িয়েছে তা খতিয়ে দেখতে ‘মাঠ পর্যায়ে’ তদন্ত চালুর আহ্বান জানানো হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিশ্বজুড়ে বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস, ভাইরাসটি চীনের উহান শহরের এক বন্যপ্রাণী বেচাকেনার বাজার থেকেই মানুষের দেহে ছড়িয়েছে।
প্রসঙ্গত, এখন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন তিন লাখের বেশি মানুষ। নিশ্চিত আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় অর্ধ কোটি মানুষ।