বিনোদন
‘এমন গৃহবন্দিত্ব বড় বেদনার’
স্টাফ রিপোর্টার
৬ এপ্রিল ২০২০, সোমবার, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
এমনিতে আমি খুব ঘরপাগল মানুষ। শো বা অন্য কোনো কাজ না থাকলে ঘরেই থাকতে পছন্দ করি বেশি। কিন্তু এই সময়ের এমন গৃহবন্দিত্ব বড় বেদনার, খুব অস্থিরতা আর অনিশ্চয়তাকে সঙ্গী করে বেঁচে থাকার। করোনায় আক্রান্ত টালমাটাল পৃথিবীর বর্তমান সময়টা ঘরে থেকে কিভাবে কাটাচ্ছেন জানতে চাইলে কথাগুলো বললেন সংগীতশিল্পী কুমার বিশ^জিৎ। করোনা সচেতনতায় গোটা বিশ^বাসীর মতো গত বেশ কিছুদিন ধরে রাজধানীর উত্তরাস্থ নিজ গৃহেই বন্দি জীবনযাপন করছেন এ তারকা।
বাসায় সময় কাটছে কিভাবে? বিশ^জিৎ বলেন, এ এক অন্যরকম সময় কাটানো। পৃথিবীজুড়ে করোনার ভয়াল থাবা। দেশে দেশে লাশের পাহাড়। বেড়েই চলছে আক্রান্তের সংখ্যা। আমাদের দেশেও এ গতি ক্রমশ উর্ধ্বমুখি। এহেন অবস্থায় সুরক্ষার জন্য ঘরে থাকলেও মন পড়ে আছে দিন আনে দিন খাওয়া মানুষগুলোর প্রতি। ওদেরতো ঠিকমতো আহার জুটছে না। আপনি কি তাদের জন্য কিছু করেছেন?
এমন প্রশ্নের জবাবে শিল্পী বলেন, বলা হয়ে থাকে এক হাতে দান করলে অন্য হাত যাতে টের না পায়। আমার বিষয়টিও তেমনই থাক। আমি যে কোনো দুর্যোগের মতো এবারো নানা সহায়তা নিয়ে অসহায়দের পাশে আছি, থাকবো। ঘরে থেকে কি গান করা হচ্ছে? বিশ^জিৎ বলেন, নতুন গান নিয়ে বসেছিলাম। কিন্তু কিছুতেই মন বসাতে পারি না। আসলে দুনিয়ার এমন ক্রাইসিসে গান আসে না। বাসায় এখন দিনের বিভিন্ন সময়ে গার্ডেন নিয়ে ব্যস্ত থাকি।
ছেলেকে প্রচুর সময় দেই। বাবার পাশাপাশি আমাকে ওর মায়ের ভূমিকাও পালন করতে হয় এখন। কারণ ওর মা জরুরি একটি কাজে আমেরিকা গিয়ে আটকে গেছে। তাকে নিয়েও চিন্তা করি। প্রতিদিন একবার হলেও বাপ-বেটা দুজনে মিলে তার সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলি। আর সৃষ্টিকর্তার কাছে দুই হাত তুলে প্রার্থনা করি, তিনি যেন এ মহাদুর্যোগ থেকে বিশ^বাসীকে আশু মুক্তি দেন।
বাসায় সময় কাটছে কিভাবে? বিশ^জিৎ বলেন, এ এক অন্যরকম সময় কাটানো। পৃথিবীজুড়ে করোনার ভয়াল থাবা। দেশে দেশে লাশের পাহাড়। বেড়েই চলছে আক্রান্তের সংখ্যা। আমাদের দেশেও এ গতি ক্রমশ উর্ধ্বমুখি। এহেন অবস্থায় সুরক্ষার জন্য ঘরে থাকলেও মন পড়ে আছে দিন আনে দিন খাওয়া মানুষগুলোর প্রতি। ওদেরতো ঠিকমতো আহার জুটছে না। আপনি কি তাদের জন্য কিছু করেছেন?
এমন প্রশ্নের জবাবে শিল্পী বলেন, বলা হয়ে থাকে এক হাতে দান করলে অন্য হাত যাতে টের না পায়। আমার বিষয়টিও তেমনই থাক। আমি যে কোনো দুর্যোগের মতো এবারো নানা সহায়তা নিয়ে অসহায়দের পাশে আছি, থাকবো। ঘরে থেকে কি গান করা হচ্ছে? বিশ^জিৎ বলেন, নতুন গান নিয়ে বসেছিলাম। কিন্তু কিছুতেই মন বসাতে পারি না। আসলে দুনিয়ার এমন ক্রাইসিসে গান আসে না। বাসায় এখন দিনের বিভিন্ন সময়ে গার্ডেন নিয়ে ব্যস্ত থাকি।
ছেলেকে প্রচুর সময় দেই। বাবার পাশাপাশি আমাকে ওর মায়ের ভূমিকাও পালন করতে হয় এখন। কারণ ওর মা জরুরি একটি কাজে আমেরিকা গিয়ে আটকে গেছে। তাকে নিয়েও চিন্তা করি। প্রতিদিন একবার হলেও বাপ-বেটা দুজনে মিলে তার সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলি। আর সৃষ্টিকর্তার কাছে দুই হাত তুলে প্রার্থনা করি, তিনি যেন এ মহাদুর্যোগ থেকে বিশ^বাসীকে আশু মুক্তি দেন।