অনলাইন
"করোনা, করোনা’’ বলে চিৎকার, মেঝেতে থুথু নিক্ষেপ, সিঙ্গাপুরের জেলে ভারতীয় বংশোদ্ভূত!
তারিক চয়ন
৩ এপ্রিল ২০২০, শুক্রবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন
প্রতীকী ছবি
হোটেলের ফ্লোরে দাঁড়িয়ে জোরে জোরে চিৎকার, ‘‘করোনা, করোনা!'' তার সাথে মেঝেতে থুতু নিক্ষেপ! এই 'অদ্ভূত' অপরাধে দুই মাসের কারাবাস হল ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের এক ব্যক্তির।
ঘটনার স্থান- 'ক্রাউন প্লাজা চাঙ্গি এয়ারপোর্ট হোটেল' এর আযুর রেস্টুরেন্ট। সময়- ৩ মার্চ সকাল সাড়ে ১০ টা। আটক ব্যক্তির নাম- জসবিন্দর সিং মেহের সিং। বয়স- ৫২। সাজা ঘোষণা- গতকাল বৃহস্পতিবার।
বলার অপেক্ষা রাখে না, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পর এই ধরনের কাজে প্রথম বার কাউকে গ্রেফতার করা হল সিঙ্গাপুরে।
জসবিন্দর ওই হোটেলের ফ্লোরে একটি প্লেটও আছড়ে ভাঙেন। আযুর রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে গেছে জানার পরই তার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।
কেবল প্লেট ভেঙেই শান্ত হন নি তিনি। সাথে চেঁচিয়ে ওঠেন ‘‘করোনা, করোনা" বলে।
এখন জসবিন্দরকে অতিরিক্ত ৫৫ দিন জেলে থাকতে হবে কারণ এর আগেও তাকে জেলে যেতে হয়েছিল। এ বছরের জানুয়ারিতে তাকে জেলে পাঠানো হয়েছিল হয়রানিসহ বিভিন্ন অপরাধের জন্য। গত ফেব্রুয়ারিতে জেল থেকে নির্ধারিত সময়ের আগেই মুক্তি দেওয়া হয় তাকে। কিন্তু একটি শর্ত ছিল। ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত কোনও অপরাধে জড়াতে পারবেন না।
কিন্তু গেলো ৩ মার্চ সকালে তিনি ওই রেস্টুরেন্টে যান এবং সেখানকার কর্মীদের না জানিয়ে খাবার পরিবেশনের লাইনে দাঁড়িয়ে পড়েন প্লেট হাতে। এক বেয়ারা তাঁকে জানান, রেস্টুরেন্টটি বন্ধ হয়ে গেছে। তখনই জসবিন্দর প্লেট তুলে ভেঙে দেন।
হোটেলের ম্যানেজার তাঁকে লবিতে নিয়ে গিয়ে সিকিউরিটি ম্যানেজারকে ফোন করেন। কিন্তু এরপরই জসবিন্দর সেখান থেকে সরে পড়েন।
পরে আবারও রেস্টুরেন্টে ফিরে যান। জসবিন্দর জানান, তাঁর উদ্দেশ্য ছিল আরও প্লেট ভাঙা। এরপরই তিনি ‘‘করোনা, করোনা'' বলে চিৎকার করতে থাকেন।
কিছুক্ষণ পরই ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অবশেষে সাজা ঘোষণা করা হলো গতকাল।
স্ট্রেইট টাইমস অবলম্বনে।
ঘটনার স্থান- 'ক্রাউন প্লাজা চাঙ্গি এয়ারপোর্ট হোটেল' এর আযুর রেস্টুরেন্ট। সময়- ৩ মার্চ সকাল সাড়ে ১০ টা। আটক ব্যক্তির নাম- জসবিন্দর সিং মেহের সিং। বয়স- ৫২। সাজা ঘোষণা- গতকাল বৃহস্পতিবার।
বলার অপেক্ষা রাখে না, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পর এই ধরনের কাজে প্রথম বার কাউকে গ্রেফতার করা হল সিঙ্গাপুরে।
জসবিন্দর ওই হোটেলের ফ্লোরে একটি প্লেটও আছড়ে ভাঙেন। আযুর রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে গেছে জানার পরই তার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।
কেবল প্লেট ভেঙেই শান্ত হন নি তিনি। সাথে চেঁচিয়ে ওঠেন ‘‘করোনা, করোনা" বলে।
এখন জসবিন্দরকে অতিরিক্ত ৫৫ দিন জেলে থাকতে হবে কারণ এর আগেও তাকে জেলে যেতে হয়েছিল। এ বছরের জানুয়ারিতে তাকে জেলে পাঠানো হয়েছিল হয়রানিসহ বিভিন্ন অপরাধের জন্য। গত ফেব্রুয়ারিতে জেল থেকে নির্ধারিত সময়ের আগেই মুক্তি দেওয়া হয় তাকে। কিন্তু একটি শর্ত ছিল। ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত কোনও অপরাধে জড়াতে পারবেন না।
কিন্তু গেলো ৩ মার্চ সকালে তিনি ওই রেস্টুরেন্টে যান এবং সেখানকার কর্মীদের না জানিয়ে খাবার পরিবেশনের লাইনে দাঁড়িয়ে পড়েন প্লেট হাতে। এক বেয়ারা তাঁকে জানান, রেস্টুরেন্টটি বন্ধ হয়ে গেছে। তখনই জসবিন্দর প্লেট তুলে ভেঙে দেন।
হোটেলের ম্যানেজার তাঁকে লবিতে নিয়ে গিয়ে সিকিউরিটি ম্যানেজারকে ফোন করেন। কিন্তু এরপরই জসবিন্দর সেখান থেকে সরে পড়েন।
পরে আবারও রেস্টুরেন্টে ফিরে যান। জসবিন্দর জানান, তাঁর উদ্দেশ্য ছিল আরও প্লেট ভাঙা। এরপরই তিনি ‘‘করোনা, করোনা'' বলে চিৎকার করতে থাকেন।
কিছুক্ষণ পরই ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অবশেষে সাজা ঘোষণা করা হলো গতকাল।
স্ট্রেইট টাইমস অবলম্বনে।