অনলাইন
নাগরিকদের উদ্দেশ্যে বৃটিশ দূতের ভিডিও বার্তা, চার দফা নির্দেশনা
কূটনৈতিক রিপোর্টার
৩ এপ্রিল ২০২০, শুক্রবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে আটকা বৃটেনের নাগরিকদের জন্য ঢাকাস্থ বৃটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন এক জরুরি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন, যেখানে তিনি মূলত চার দফা নির্দেশনা দেন। গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার হাইকমিশনের অফিসিয়্যাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা ভিডিও বার্তায় ডিকসন বলেন, আমি চারটি বিষয়ে আপনাদের সঙ্গে কথা বলব।
প্রথমত, সময়টা আমাদের সবার জন্য কঠিন ও অনিশ্চয়তার। আর এটি বৃটেনের সেই সব নাগরিকের জন্য আরও কঠিন যারা বাংলাদেশে এসে আটকা পড়েছেন, চাইলেও এখন তাদের কাঙ্খিত গন্তব্যে ফিরতে পারছেন না।
দ্বিতীয়ত: আমরা (হাই কমিশন)বাংলাদেশ সরকার ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি যেন পূর্বঘোষিত ৭ এপ্রিল থেকে প্লেন চলাচল পুনরায় শুরু হয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। আমরা আশা করছি এই ফ্লাইট আবার সচল হবে। তবে এই মুহূর্তে আমরা নিশ্চিত জানি না ফ্লাইটগুলো যথাসময়ে সচল হবে কি-না। তাই আমরা এ বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত হয়েই আপনাদের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানাতে চাই।
তৃতীয়ত, আপনারা অনেকে জেনে থাকবেন বিভিন্ন দেশে আটকা নাগরিকদের বৃটেনে ফিরিয়ে নিতে ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিস বিশ্বব্যাপী বেশ বড় আকারের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। ফিরিয়ে আনার ওই কার্যক্রমে সেই সব এলাকাকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে যেখানে বৃটেনের নাগরিকদের বেশ বড় একটি সংখ্যা আটকা পড়েছেন অথবা আটকা বৃটিশ নাগরিকরা সেখানে চরম ঝুঁকিতে। তাদের বৃটেনে দ্রুত ফেরা ছাড়া সুরক্ষার উপায়ই নেই। ঢাকাস্থ বৃটিশ হাইকমিশন বাংলাদেশে আকটা নাগরিকেদে বিষয়ে লন্ডনের দৃষ্টি আকর্ষন করছে যেনো, নীতিনির্ধারকরা বাংলাদেশে আটকে পড়া ব্রিটিশ নাগরিকদের দ্রুত বৃটেনে ফেরানোর উদ্যোগে আরও মনোযোগী হন। বিষয়গুলো যেন তাদের পরিকল্পনায় প্রতিফলিত হয়।
আমার আলোচনা করা চতুর্থ বিষয়টি আগে উল্লেখিত বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আপনাদের অনুরোধ করছি, সব সময় আমাদের ট্র্যাভেল এ্যাডভাইসে চোখ রাখবেন। এই ট্র্যাভেল এ্যাডভাইস আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে পাবেন এবং একই সঙ্গে আমাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফলো করবেন। রুটিন কিংবা স্পেশাল ফ্লাইট সম্পর্কে জরুরী তথ্য পেলে আমরা আপনাদের অবশ্যই জানাব।
প্রথমত, সময়টা আমাদের সবার জন্য কঠিন ও অনিশ্চয়তার। আর এটি বৃটেনের সেই সব নাগরিকের জন্য আরও কঠিন যারা বাংলাদেশে এসে আটকা পড়েছেন, চাইলেও এখন তাদের কাঙ্খিত গন্তব্যে ফিরতে পারছেন না।
দ্বিতীয়ত: আমরা (হাই কমিশন)বাংলাদেশ সরকার ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি যেন পূর্বঘোষিত ৭ এপ্রিল থেকে প্লেন চলাচল পুনরায় শুরু হয়। এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। আমরা আশা করছি এই ফ্লাইট আবার সচল হবে। তবে এই মুহূর্তে আমরা নিশ্চিত জানি না ফ্লাইটগুলো যথাসময়ে সচল হবে কি-না। তাই আমরা এ বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত হয়েই আপনাদের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানাতে চাই।
তৃতীয়ত, আপনারা অনেকে জেনে থাকবেন বিভিন্ন দেশে আটকা নাগরিকদের বৃটেনে ফিরিয়ে নিতে ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিস বিশ্বব্যাপী বেশ বড় আকারের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। ফিরিয়ে আনার ওই কার্যক্রমে সেই সব এলাকাকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে যেখানে বৃটেনের নাগরিকদের বেশ বড় একটি সংখ্যা আটকা পড়েছেন অথবা আটকা বৃটিশ নাগরিকরা সেখানে চরম ঝুঁকিতে। তাদের বৃটেনে দ্রুত ফেরা ছাড়া সুরক্ষার উপায়ই নেই। ঢাকাস্থ বৃটিশ হাইকমিশন বাংলাদেশে আকটা নাগরিকেদে বিষয়ে লন্ডনের দৃষ্টি আকর্ষন করছে যেনো, নীতিনির্ধারকরা বাংলাদেশে আটকে পড়া ব্রিটিশ নাগরিকদের দ্রুত বৃটেনে ফেরানোর উদ্যোগে আরও মনোযোগী হন। বিষয়গুলো যেন তাদের পরিকল্পনায় প্রতিফলিত হয়।
আমার আলোচনা করা চতুর্থ বিষয়টি আগে উল্লেখিত বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আপনাদের অনুরোধ করছি, সব সময় আমাদের ট্র্যাভেল এ্যাডভাইসে চোখ রাখবেন। এই ট্র্যাভেল এ্যাডভাইস আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে পাবেন এবং একই সঙ্গে আমাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফলো করবেন। রুটিন কিংবা স্পেশাল ফ্লাইট সম্পর্কে জরুরী তথ্য পেলে আমরা আপনাদের অবশ্যই জানাব।