বাংলারজমিন
খুলনায় পিসিআর চালু হতে আরও এক সপ্তাহ লাগবে
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২ এপ্রিল ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৪:২৭ পূর্বাহ্ন
খুলনা মেডিকেল কলেজে (খুমেক) পিসিআর মেশিন চালু করতে নতুন করে ‘এয়ার টাইট রুম ও ফলস্ সিলিং’ তৈরি করা হচ্ছে। এ কারণে মেশিন স্থাপন কাজে সময় লাগছে। সব মিলিয়ে আগামী সপ্তাহের শেষ দিকে পিসিআর মেশিন চালু করা যাবে বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকরা। পিডব্লিউডি অবকাঠামো নির্মাণ কাজ করছে। স্পর্শকাতর স্থানটিতে পুরোপুরি সেফটি করতে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে খুলনা মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মেহেদী নেওয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, প্রথমদিকে আগামী সপ্তাহের শুরু থেকে করোনা পরীক্ষায় মেশিন চালু করার কথা বললেও সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে টেকনিশিয়ানরা। এদিকে রাজশাহী থেকে মেশিন স্থাপনে জড়িতরা খুলনায় এসে পৌঁছেছেন। এয়ার টাইট রুম প্রস্তুত হওয়ার সাথে সাথে তারা মেশিন স্থাপনের কাজ শুরু করবেন।
করোনা আক্রান্ত রোগীর প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন ও চিকিৎসকদের আবাসন ব্যবস্থায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে সাধারণ রোগীরা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য হোটেল এ্যাম্বাসেডর (হেলাতলা) ও হোটেল মিলেনিয়ামে (মজিদ সরণি) থাকবেন এবং চিকিৎসকদের কোয়ারেন্টিনের জন্য সিএসএস আভা সেন্টারে (নতুন বাজার) থাকবেন। এছাড়া দূর-দূরান্ত থেকে যেসকল চিকিৎসকরা খুলনায় এসে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন তারা হোটেল রয়েল ইন্টারন্যাশনালে অবস্থান করবেন। করোনায় আক্রান্ত রোগীরা খুলনা ডায়াবেটিক হাসপাতালে (বয়রা) চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করবেন বলেও মেডিকেল ডা. মেহেদী নেওয়াজ জানিয়েছেন।
হাসপাতালের করোনা ইউনিটে দায়িত্বরত ডা. শৈলেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, সন্দেহভাজন রোগীর রক্ত, ঘাম ও কফ পরীক্ষা করা হবে পিসিআর মেশিনের মাধ্যমে। যার ফলাফল একদিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে। গত দু’দিন ধরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পিসিআর পরিচালনায় চিকিৎসক-নার্সদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। এছাড়া করোনা পরীক্ষার কিট দুয়েকদিনের মধ্যে পাওয়া যাবে।
জানা যায়, প্রথমদিকে আগামী সপ্তাহের শুরু থেকে করোনা পরীক্ষায় মেশিন চালু করার কথা বললেও সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে টেকনিশিয়ানরা। এদিকে রাজশাহী থেকে মেশিন স্থাপনে জড়িতরা খুলনায় এসে পৌঁছেছেন। এয়ার টাইট রুম প্রস্তুত হওয়ার সাথে সাথে তারা মেশিন স্থাপনের কাজ শুরু করবেন।
করোনা আক্রান্ত রোগীর প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন ও চিকিৎসকদের আবাসন ব্যবস্থায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে সাধারণ রোগীরা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনের জন্য হোটেল এ্যাম্বাসেডর (হেলাতলা) ও হোটেল মিলেনিয়ামে (মজিদ সরণি) থাকবেন এবং চিকিৎসকদের কোয়ারেন্টিনের জন্য সিএসএস আভা সেন্টারে (নতুন বাজার) থাকবেন। এছাড়া দূর-দূরান্ত থেকে যেসকল চিকিৎসকরা খুলনায় এসে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন তারা হোটেল রয়েল ইন্টারন্যাশনালে অবস্থান করবেন। করোনায় আক্রান্ত রোগীরা খুলনা ডায়াবেটিক হাসপাতালে (বয়রা) চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করবেন বলেও মেডিকেল ডা. মেহেদী নেওয়াজ জানিয়েছেন।
হাসপাতালের করোনা ইউনিটে দায়িত্বরত ডা. শৈলেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, সন্দেহভাজন রোগীর রক্ত, ঘাম ও কফ পরীক্ষা করা হবে পিসিআর মেশিনের মাধ্যমে। যার ফলাফল একদিনের মধ্যেই পাওয়া যাবে। গত দু’দিন ধরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পিসিআর পরিচালনায় চিকিৎসক-নার্সদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। এছাড়া করোনা পরীক্ষার কিট দুয়েকদিনের মধ্যে পাওয়া যাবে।